১২:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪

আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১৯ কোম্পানি

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০১:০৩:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৪৪৯৯ বার দেখা হয়েছে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ১৯ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে।

কোম্পানিগুলোর পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বিবিএস ক্যাবলস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ১২ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৯ পয়সা আয় হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ২১ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ২৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩২ টাকা ৫৮  পয়সা।

নাহি অ্যালুমিনিয়াম: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১২ পয়সা।

অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ৭১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩০ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৯ টাকা ৫১ পয়সা।

আরামিট সিমেন্ট: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ৮৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৫ টাকা ৫ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ৭ টাকা ৮৮ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ৭ টাকা ৬৯ পয়সা।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ১২ টাকা ৩৩ পয়সা।

আরও পড়ুন: সাপ্তাহিক রিটার্নে লোকসানে ১৮ খাতের বিনিয়োগকারীরা

আরামিট: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫৭ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ১০ পয়সা আয় হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ৯৫ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ২ টাকা ২৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪০ টাকা ৩৭ পয়সা।

ম্যারিকো: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৪ টাকা ৯৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩০ টাকা ৯৩ পয়সা।

অপরদিকে, ৯ মাসে (এপ্রিল,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ১১৪ টাকা ২২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৯৪ টাকা ৪৫ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২২৮ টাকা ৭পয়সা।

এপেক্স ফুডস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ৫৭ পয়সা আয় হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ১৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৩ টাকা ৫৭ পয়সা।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩০ টাকা ১৭ পয়সা।

এপেক্স স্পিনিং: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ১০ পয়সা আয় হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৯১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ১ টাকা ৭২ পয়সা।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬২ টাকা।

শ্যামপুর সুগার: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোম্বর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১০ টাকা ৩৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৭ টাকা ৩৯ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২১ টাকা ৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিলো ২৬ টাকা ৬৯ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ২১ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ঋণাত্বক ১ পয়সা ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ঋণাত্বক ১ হাজার ২৩২ টাকা ২৮ পয়সা।

বাংলাদেশ বিল্ডিং: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২১ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২ পয়সা আয় হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ৪০ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ৪ পয়সা আয় ছিলো।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৩০ পয়সা।

জেমিনি সী ফুড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৭২ পয়সা আয় করেছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২ টাকা ২৯ পয়সা বা ১৩৩ শতাংশ।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ঋণাত্বক ৬ টাকা ৩২ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৪ টাকা ৪৬ পয়সা ছিল।

এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৬০ পয়াসা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪ টাকা ৬ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৫৪ পয়সা বা ১৩ শতাংশ।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা ৬১ পয়সা।

রানার অটোমোবাইলস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২ টাকা ৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ২২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিলো ২ টাকা ৮৯ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১৩ টাকা ৬২ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ১৫ টাকা ৮৬ পয়সা ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬০ টাকা ৪১ পয়সা।

ইনডেক্স এগ্রো: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ৫ পয়সা আয় হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ২ টাকা ২২ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১৬ টাকা ৮৭ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ঋণাত্বক ২১ পয়সা ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭৮ টাকা ৭০ পয়সা।

বার্জার পেইন্টস: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ টাকা ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি ১৪ টাকা ৭৩ পয়সা আয় করেছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৩ টাকা ৫৭ পয়সা বা ২৪ শতাংশ।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১০৩ টাকা ২২ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৬ টাকা ২৩ পয়সা ছিল।

এদিকে হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৯ টাকা ৩৮ পয়াসা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৪ টাকা ১৬ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৫ টাকা ২২ পয়সা বা ১২ শতাংশ।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৮৯ টাকা ৭০ পয়সা।

ইস্টার্ন হাউজিং: চলতি হিসাব দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ২ টাকা ৯ পয়সা।

অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ২৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৩ টাকা ১৩ পয়সা।

এস আলম কোল্ড: চলতি হিসাব দ্বিতীয় প্রান্তিকের ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩০ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২১ পয়সা বা ৭০ শতাংশ।

৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৮ টাকা ৬৪ পয়সা।

পেনিনসুলা চিটাগং: চলতি অর্থবছরের দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি লোকসান করেছিল ২৫ পয়সা।

অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৩০ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ১৯ পয়সা ছিল।

৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৬ টাকা ৭৭ পয়সা।

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন: কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ২৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ৪ টাকা ৪৩ পয়সা আয় করেছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৬ টাকা ৫৯ পয়াসা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮ টাকা ৪১ পয়সা।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯০ টাকা ৭৯ পয়সা।

ওয়ালটন হাই-টেক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৫৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ২ টাকা আয় করেছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২ টাকা ৫৬ পয়সা বা ১২৮ শতাংশ।

চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ২৭ টাকা ১৬ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৬১ টাকা ৭ পয়সা ছিল।

এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে ওয়ালটনের ইপিএস হয়েছে ১১ টাকা ২৪ পয়াসা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৭ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ১০ টাকা ৭৭ পয়সা বা ২২৯১ শতাংশ।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৪৫ টাকা ৭৫ পয়সা।

বিডি ল্যাম্পস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৬৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ১ টাকা ৬৩ পয়সা।

অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ১১ টাকা ২৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ৩ টাকা ২৮ পয়সা আয় হয়েছিল।

আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ঋণাত্বক ১১ টাকা ২৬ পয়সা, যা গত বছর ঋণাত্বক ১ টাকা ৪৭ পয়াসা ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭০ টাকা ৪৬ পয়সা।

ঢাকা/কেএ

শেয়ার করুন

x

আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১৯ কোম্পানি

আপডেট: ০১:০৩:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ১৯ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে।

কোম্পানিগুলোর পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বিবিএস ক্যাবলস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ১২ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৯ পয়সা আয় হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ২১ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ২৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩২ টাকা ৫৮  পয়সা।

নাহি অ্যালুমিনিয়াম: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১২ পয়সা।

অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ৭১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩০ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৯ টাকা ৫১ পয়সা।

আরামিট সিমেন্ট: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ৮৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৫ টাকা ৫ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ৭ টাকা ৮৮ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ৭ টাকা ৬৯ পয়সা।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ১২ টাকা ৩৩ পয়সা।

আরও পড়ুন: সাপ্তাহিক রিটার্নে লোকসানে ১৮ খাতের বিনিয়োগকারীরা

আরামিট: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫৭ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ১০ পয়সা আয় হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ৯৫ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ২ টাকা ২৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪০ টাকা ৩৭ পয়সা।

ম্যারিকো: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৪ টাকা ৯৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩০ টাকা ৯৩ পয়সা।

অপরদিকে, ৯ মাসে (এপ্রিল,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ১১৪ টাকা ২২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৯৪ টাকা ৪৫ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২২৮ টাকা ৭পয়সা।

এপেক্স ফুডস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ৫৭ পয়সা আয় হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ১৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৩ টাকা ৫৭ পয়সা।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩০ টাকা ১৭ পয়সা।

এপেক্স স্পিনিং: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ১০ পয়সা আয় হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৯১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ১ টাকা ৭২ পয়সা।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬২ টাকা।

শ্যামপুর সুগার: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোম্বর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১০ টাকা ৩৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৭ টাকা ৩৯ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২১ টাকা ৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিলো ২৬ টাকা ৬৯ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ২১ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ঋণাত্বক ১ পয়সা ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ঋণাত্বক ১ হাজার ২৩২ টাকা ২৮ পয়সা।

বাংলাদেশ বিল্ডিং: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২১ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২ পয়সা আয় হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ৪০ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ৪ পয়সা আয় ছিলো।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৩০ পয়সা।

জেমিনি সী ফুড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৭২ পয়সা আয় করেছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২ টাকা ২৯ পয়সা বা ১৩৩ শতাংশ।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ঋণাত্বক ৬ টাকা ৩২ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৪ টাকা ৪৬ পয়সা ছিল।

এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৬০ পয়াসা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪ টাকা ৬ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৫৪ পয়সা বা ১৩ শতাংশ।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা ৬১ পয়সা।

রানার অটোমোবাইলস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২ টাকা ৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ২২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিলো ২ টাকা ৮৯ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১৩ টাকা ৬২ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ১৫ টাকা ৮৬ পয়সা ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬০ টাকা ৪১ পয়সা।

ইনডেক্স এগ্রো: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ৫ পয়সা আয় হয়েছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ২ টাকা ২২ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১৬ টাকা ৮৭ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ঋণাত্বক ২১ পয়সা ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭৮ টাকা ৭০ পয়সা।

বার্জার পেইন্টস: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ টাকা ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি ১৪ টাকা ৭৩ পয়সা আয় করেছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৩ টাকা ৫৭ পয়সা বা ২৪ শতাংশ।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১০৩ টাকা ২২ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৬ টাকা ২৩ পয়সা ছিল।

এদিকে হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৯ টাকা ৩৮ পয়াসা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৪ টাকা ১৬ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৫ টাকা ২২ পয়সা বা ১২ শতাংশ।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৮৯ টাকা ৭০ পয়সা।

ইস্টার্ন হাউজিং: চলতি হিসাব দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ২ টাকা ৯ পয়সা।

অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ২৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৩ টাকা ১৩ পয়সা।

এস আলম কোল্ড: চলতি হিসাব দ্বিতীয় প্রান্তিকের ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩০ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২১ পয়সা বা ৭০ শতাংশ।

৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৮ টাকা ৬৪ পয়সা।

পেনিনসুলা চিটাগং: চলতি অর্থবছরের দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি লোকসান করেছিল ২৫ পয়সা।

অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৩০ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ১৯ পয়সা ছিল।

৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৬ টাকা ৭৭ পয়সা।

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন: কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ২৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ৪ টাকা ৪৩ পয়সা আয় করেছিল।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৬ টাকা ৫৯ পয়াসা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮ টাকা ৪১ পয়সা।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯০ টাকা ৭৯ পয়সা।

ওয়ালটন হাই-টেক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৫৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ২ টাকা আয় করেছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২ টাকা ৫৬ পয়সা বা ১২৮ শতাংশ।

চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ২৭ টাকা ১৬ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৬১ টাকা ৭ পয়সা ছিল।

এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে ওয়ালটনের ইপিএস হয়েছে ১১ টাকা ২৪ পয়াসা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৭ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ১০ টাকা ৭৭ পয়সা বা ২২৯১ শতাংশ।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৪৫ টাকা ৭৫ পয়সা।

বিডি ল্যাম্পস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৬৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ১ টাকা ৬৩ পয়সা।

অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ১১ টাকা ২৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ৩ টাকা ২৮ পয়সা আয় হয়েছিল।

আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ঋণাত্বক ১১ টাকা ২৬ পয়সা, যা গত বছর ঋণাত্বক ১ টাকা ৪৭ পয়াসা ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭০ টাকা ৪৬ পয়সা।

ঢাকা/কেএ