০৪:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪

আ.লীগ ছাড়া কেউ শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি: ওবায়দুল কাদের

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:৫১:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪২০২ বার দেখা হয়েছে

আওয়ামী লীগ ছাড়া কেউ শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

আজ বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আওয়ামী লীগের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনি ইশতেহার অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

ওবায়দুল কাদের বলেন, ভোটারদের টার্ন আউট নিয়ে আমাদের কোনো সন্দেহ নেই। জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। সারা বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ ৭ জানুয়ারি ভোট দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। জয় আমাদের হবেই।

তিনি বলেন, আমরা এক প্রতিকূল পরিবেশের মুখে লড়াই করে যাচ্ছি। নির্বাচন আমাদের করতে হবে, সংবিধানের বাধ্যবাধকতা। সরকার ক্ষমতা হস্তান্তর করবে নির্বাচিত সরকারের হাতে, সেটি আমরা বিশ্বাস করি।

আরও পড়ুন: আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ: শেখ হাসিনা

সেতুমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা আমাদের কাছে একজন ইন্সপায়ারিং লিডার। বাংলাদেশে গত ৪৮ বছরে সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতার নাম শেখ হাসিনা, গত ৪৮ বছরে সাহসী নেতার নাম শেখ হাসিনা, গত ৪৮ বছরে দক্ষ প্রশাসকের নাম শেখ হাসিনা এবং গত ৪৮ বছরে সবচেয়ে সফল ডিপ্লোমেটিকের নাম শেখ হাসিনা।

এর আগে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১১টি বিষয়ে বিশেষ অগ্রাধিকার দিয়ে আওয়ামী লীগের ইশতেহার ঘোষণা করেন-

১. দ্রব্যমূল্য সবার ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।
২. কর্মোপযোগী শিক্ষা ও যুবকদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা।
৩. আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা।
৪. লাভজনক কৃষির লক্ষ্যে সমন্বিত কৃষি ব্যবস্থা, যান্ত্রিকীকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণে বিনিয়োগ বৃদ্ধি।
৫. দৃশ্যমান অবকাঠামোর সুবিধা নিয়ে এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে শিল্পের প্রসার ঘটানো।
৬. ব্যাংকসহ আর্থিক খাতে দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
৭. নিম্ন আয়ের মানুষদের স্বাস্থ্যসেবা সুলভ করা।
৮. সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় সবাইকে যুক্ত করা।
৯. আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যকারিতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা।
১০. সাম্প্রদায়িকতা এবং সব ধরনের সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ রোধ করা।
১১. সর্বস্তরে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সুরক্ষা ও চর্চার প্রসার ঘটানো।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

x

আ.লীগ ছাড়া কেউ শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি: ওবায়দুল কাদের

আপডেট: ১২:৫১:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩

আওয়ামী লীগ ছাড়া কেউ শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

আজ বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আওয়ামী লীগের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনি ইশতেহার অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

ওবায়দুল কাদের বলেন, ভোটারদের টার্ন আউট নিয়ে আমাদের কোনো সন্দেহ নেই। জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। সারা বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ ৭ জানুয়ারি ভোট দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। জয় আমাদের হবেই।

তিনি বলেন, আমরা এক প্রতিকূল পরিবেশের মুখে লড়াই করে যাচ্ছি। নির্বাচন আমাদের করতে হবে, সংবিধানের বাধ্যবাধকতা। সরকার ক্ষমতা হস্তান্তর করবে নির্বাচিত সরকারের হাতে, সেটি আমরা বিশ্বাস করি।

আরও পড়ুন: আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ: শেখ হাসিনা

সেতুমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা আমাদের কাছে একজন ইন্সপায়ারিং লিডার। বাংলাদেশে গত ৪৮ বছরে সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতার নাম শেখ হাসিনা, গত ৪৮ বছরে সাহসী নেতার নাম শেখ হাসিনা, গত ৪৮ বছরে দক্ষ প্রশাসকের নাম শেখ হাসিনা এবং গত ৪৮ বছরে সবচেয়ে সফল ডিপ্লোমেটিকের নাম শেখ হাসিনা।

এর আগে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১১টি বিষয়ে বিশেষ অগ্রাধিকার দিয়ে আওয়ামী লীগের ইশতেহার ঘোষণা করেন-

১. দ্রব্যমূল্য সবার ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।
২. কর্মোপযোগী শিক্ষা ও যুবকদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা।
৩. আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা।
৪. লাভজনক কৃষির লক্ষ্যে সমন্বিত কৃষি ব্যবস্থা, যান্ত্রিকীকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণে বিনিয়োগ বৃদ্ধি।
৫. দৃশ্যমান অবকাঠামোর সুবিধা নিয়ে এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে শিল্পের প্রসার ঘটানো।
৬. ব্যাংকসহ আর্থিক খাতে দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
৭. নিম্ন আয়ের মানুষদের স্বাস্থ্যসেবা সুলভ করা।
৮. সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় সবাইকে যুক্ত করা।
৯. আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যকারিতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা।
১০. সাম্প্রদায়িকতা এবং সব ধরনের সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ রোধ করা।
১১. সর্বস্তরে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সুরক্ষা ও চর্চার প্রসার ঘটানো।

ঢাকা/এসএম