০৩:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫
ট্রেন দুর্ঘটনা

উড়িষ্যায় চার বাংলাদেশি নিখোঁজ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:২৪:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ জুন ২০২৩
  • / ১০৪৪০ বার দেখা হয়েছে

উড়িষ্যার ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার দুইদিন পর সরকারিভাবে উদ্ধারকাজ শেষ হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। তবে এখনও শনাক্ত করা যায়নি ১৬০ মরদেহ। নিখোঁজ রয়েছেন অনেকেই, এর মধ্যে চারজন বাংলাদেশিও রয়েছে বলে জানিয়েছেন কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপদূতাবাসের দ্বিতীয় সচিব শেখ মারেফাত তারিকুল ইসলাম।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

উড়িষ্যার মুখ্যসচিব প্রদীপ কুমার জেনা রোববার সাংবাদিকদের বলেন, শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি এমন ১৬০ মরদেহ ভুবনেশ্বরে এমসের মর্গে ৪২ ঘণ্টা রাখা হবে। পরিচিতদের সেখানে এসে মরদেহ শনাক্ত করতে হবে। যেসব মরদেহ শনাক্ত করা সম্ভব হবে না, সেগুলো নির্দিষ্ট মেডিকেল পদ্ধতি মেনে সৎকার করা হবে।

এদিকে রোববার বাহানগা হাই স্কুলের হলঘরের অস্থায়ী মর্গের সামনে দেখা গেলো নিহতদের ছবি দিয়ে সাজিয়ে রাখা হয়েছে একটি টেবিল। উপযুক্ত প্রমাণ দিয়ে দেহ শনাক্ত করলে তা তুলে দেওয়া হচ্ছে পরিবারের হাতে।

আরও পড়ুন: রূপগঞ্জে তেলবাহী জাহাজে আগুন,দগ্ধ ৬

বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে ভারতীয় রেলকে অনুরোধ করা হয়েছে, সফরকারি বাংলাদেশি নাগরিকদের টিকিট বুকিংয়ের সময় দেওয়া নাগরিকত্বের পরিচয়কে পৃথক করতে এবং সফরকারী বাংলাদেশি নাগরিকদের পরিচয় আলাদাভাবে দূতাবাসকে জানানোর জন্য।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রেলের প্রকাশ করা যাত্রী তালিকার বাইরেও আরও অনেক বেশি যাত্রী দুর্ঘটনার কবলে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ রেল যে যাত্রী তালিকা প্রকাশ করেছে সেটি মূলত সংরক্ষিত কামরার যাত্রী তালিকা। ট্রেনের অসংরক্ষিত কামরার যাত্রী তালিকা রেলের কাছে থাকা সম্ভব নয়।

শুক্রবার উড়িষ্যার বালেশ্বর জেলার বাহাঙ্গাবাজার এলাকায় তিনটি ট্রেনের সংঘর্ষ হয়। এতে প্রাণ গেছে অন্তত ২৮৮ জনের। বলা হচ্ছে, শতাব্দীর সবচেয়ে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা এটি।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

ট্রেন দুর্ঘটনা

উড়িষ্যায় চার বাংলাদেশি নিখোঁজ

আপডেট: ০৫:২৪:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ জুন ২০২৩

উড়িষ্যার ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার দুইদিন পর সরকারিভাবে উদ্ধারকাজ শেষ হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। তবে এখনও শনাক্ত করা যায়নি ১৬০ মরদেহ। নিখোঁজ রয়েছেন অনেকেই, এর মধ্যে চারজন বাংলাদেশিও রয়েছে বলে জানিয়েছেন কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপদূতাবাসের দ্বিতীয় সচিব শেখ মারেফাত তারিকুল ইসলাম।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

উড়িষ্যার মুখ্যসচিব প্রদীপ কুমার জেনা রোববার সাংবাদিকদের বলেন, শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি এমন ১৬০ মরদেহ ভুবনেশ্বরে এমসের মর্গে ৪২ ঘণ্টা রাখা হবে। পরিচিতদের সেখানে এসে মরদেহ শনাক্ত করতে হবে। যেসব মরদেহ শনাক্ত করা সম্ভব হবে না, সেগুলো নির্দিষ্ট মেডিকেল পদ্ধতি মেনে সৎকার করা হবে।

এদিকে রোববার বাহানগা হাই স্কুলের হলঘরের অস্থায়ী মর্গের সামনে দেখা গেলো নিহতদের ছবি দিয়ে সাজিয়ে রাখা হয়েছে একটি টেবিল। উপযুক্ত প্রমাণ দিয়ে দেহ শনাক্ত করলে তা তুলে দেওয়া হচ্ছে পরিবারের হাতে।

আরও পড়ুন: রূপগঞ্জে তেলবাহী জাহাজে আগুন,দগ্ধ ৬

বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে ভারতীয় রেলকে অনুরোধ করা হয়েছে, সফরকারি বাংলাদেশি নাগরিকদের টিকিট বুকিংয়ের সময় দেওয়া নাগরিকত্বের পরিচয়কে পৃথক করতে এবং সফরকারী বাংলাদেশি নাগরিকদের পরিচয় আলাদাভাবে দূতাবাসকে জানানোর জন্য।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রেলের প্রকাশ করা যাত্রী তালিকার বাইরেও আরও অনেক বেশি যাত্রী দুর্ঘটনার কবলে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ রেল যে যাত্রী তালিকা প্রকাশ করেছে সেটি মূলত সংরক্ষিত কামরার যাত্রী তালিকা। ট্রেনের অসংরক্ষিত কামরার যাত্রী তালিকা রেলের কাছে থাকা সম্ভব নয়।

শুক্রবার উড়িষ্যার বালেশ্বর জেলার বাহাঙ্গাবাজার এলাকায় তিনটি ট্রেনের সংঘর্ষ হয়। এতে প্রাণ গেছে অন্তত ২৮৮ জনের। বলা হচ্ছে, শতাব্দীর সবচেয়ে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা এটি।

ঢাকা/এসএম