০৭:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আনে কিশমিশ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:৪৭:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ১০৪৪৩ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: ডায়াবেটিসের মতই বাড়ছে কোলেস্টেরলের সমস্যা। কোলেস্টেরল দুই প্রকার। একটি ভাল এবং অন্যটা খারাপ। একটার মধ্যে থাকে উচ্চ ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন। অন্যটির মধ্যে থাকে নিম্ন ঘনত্বের লাইপ্রোটিন। 

এই লাইপোপ্রোটিনের পরিমাণ বাড়তে শুরু করলে তা শিরায় জমতে থাকে। এর ফলে শিরার সান্দ্রতা বৃদ্ধি পায়। তখন রক্তপ্রবাহ বাধা পায়। এক্ষেত্রে খুব ভাল কাজ করে সবুজ কিশমিশ। সবুজ কিশমিশ নিয়ম করে খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

জেনে নিন কীভাবে খাবেন-

পুষ্টিবিদরা বলছেন, দিনে ১০-১২ টি কিশমিশ খাওয়া যেতে পারে। যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

কিশমিশ খাওয়ার সবচেয়ে ভাল সময় সকালবেলা। সকালে খালি পেটে কিশমিশ খেলে সবচাইতে ভাল ফল পাওয়া যায়। আগের রাতে এক কাপ পানিতে কিশমিশ ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন সকালে সেই পানি ছেঁকে খেয়ে নিতে হবে। এরপর সবুজ কিশমিশ চিবিয়ে খান।

কিশমিশ শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও কিশমিশের মধ্যে থাকে ডায়েটারি ফাইবার। যা শিরায় জমে থাকা কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার সমাধানেও সাহায্য করে এই কিশমিশ।

আরও পড়ুন: ওজন কেন বাড়ে, কেন কমে

পুরুষদের জন্যেও খুব ভাল হল এই কিশমিশ। আজকাল সকলেরই কাজের চাপ খুব বেশি। ফলে সারাদিন শরীরে ক্লান্তিভাব লেগেই থাকে। কিশমিশের মধ্যে থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালোরি। যা প্রাকৃতিক শর্করা হিসেবে কাজ করে এবং শরীরে এনার্জি দেয়।

সবুজ কিশমিশে রয়েছে ফাইটোকেমিক্যাল, যা দাঁত ও মাড়ির জন্য ভালো। এই উপাদানগুলো ক্যাভিটি সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে এবং মুখের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। এর ফলে দাঁতেও কম ব্যথা হয়।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আনে কিশমিশ

আপডেট: ১১:৪৭:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: ডায়াবেটিসের মতই বাড়ছে কোলেস্টেরলের সমস্যা। কোলেস্টেরল দুই প্রকার। একটি ভাল এবং অন্যটা খারাপ। একটার মধ্যে থাকে উচ্চ ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন। অন্যটির মধ্যে থাকে নিম্ন ঘনত্বের লাইপ্রোটিন। 

এই লাইপোপ্রোটিনের পরিমাণ বাড়তে শুরু করলে তা শিরায় জমতে থাকে। এর ফলে শিরার সান্দ্রতা বৃদ্ধি পায়। তখন রক্তপ্রবাহ বাধা পায়। এক্ষেত্রে খুব ভাল কাজ করে সবুজ কিশমিশ। সবুজ কিশমিশ নিয়ম করে খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

জেনে নিন কীভাবে খাবেন-

পুষ্টিবিদরা বলছেন, দিনে ১০-১২ টি কিশমিশ খাওয়া যেতে পারে। যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

কিশমিশ খাওয়ার সবচেয়ে ভাল সময় সকালবেলা। সকালে খালি পেটে কিশমিশ খেলে সবচাইতে ভাল ফল পাওয়া যায়। আগের রাতে এক কাপ পানিতে কিশমিশ ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন সকালে সেই পানি ছেঁকে খেয়ে নিতে হবে। এরপর সবুজ কিশমিশ চিবিয়ে খান।

কিশমিশ শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও কিশমিশের মধ্যে থাকে ডায়েটারি ফাইবার। যা শিরায় জমে থাকা কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার সমাধানেও সাহায্য করে এই কিশমিশ।

আরও পড়ুন: ওজন কেন বাড়ে, কেন কমে

পুরুষদের জন্যেও খুব ভাল হল এই কিশমিশ। আজকাল সকলেরই কাজের চাপ খুব বেশি। ফলে সারাদিন শরীরে ক্লান্তিভাব লেগেই থাকে। কিশমিশের মধ্যে থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালোরি। যা প্রাকৃতিক শর্করা হিসেবে কাজ করে এবং শরীরে এনার্জি দেয়।

সবুজ কিশমিশে রয়েছে ফাইটোকেমিক্যাল, যা দাঁত ও মাড়ির জন্য ভালো। এই উপাদানগুলো ক্যাভিটি সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে এবং মুখের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। এর ফলে দাঁতেও কম ব্যথা হয়।

ঢাকা/এসএ