০৫:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ মে ২০২৪

গাজায় শিশুদের হত্যা করা হচ্ছে, বিশ্বমানবতা কোথায়: প্রধানমন্ত্রী

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৪:৪২:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ মার্চ ২০২৪
  • / ৪০৯২ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশের অবস্থান বরাবরই নিপীড়িতদের পক্ষে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অনেকেই শিশু অধিকার-মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার থাকেন। কিন্তু ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলি হামলায় যখন বহু শিশু মারা যাচ্ছে তখন তাদের আওয়াজ নেই। ফিলিস্তিনি শিশুদের ক্ষেত্রে বিশ্বমানবতা কোথায়?

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আজ রোববার (১৭ মার্চ) দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সবসময় নির্যাতিত মানুষের পাশে আছি। অনেকে শিশু অধিকার-মানবাধিকারের কথা বলে সোচ্চার থাকে, পাশাপাশি দেখি তাদের দ্বিমুখী আচরণ। গাজায় যখন শিশু-নারীদের ওপর হামলা চালানো হয়, তখন মানবাধিকার সংস্থাগুলো কোথায় থাকে? তাদের মানবতাবোধ কোথায় থাকে? গাজায় হামলার ঘটনায় বিশ্ববিবেক কেন নাড়া দেয় না, এটাই আমার প্রশ্ন।

আজকের শিশুদের আগামী দিনের উন্নত বাংলা গড়ার কারিগর হিসেবে দেখতে চান জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, পড়াশোনার নামে চাপ নয় মেধা-মননের বিকাশই গুরুত্বপূর্ণ।

অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, মেধা-মননের সুযোগ যাতে শিশুরা পায়। পড়াশোনার নামে চাপ তৈরি করবেন না। সেভাবেই আমরা কারিকুলাম করছি।

আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী

শেখ হাসিনা বলেন, শিশুরা যাতে সুন্দর পরিবেশে মানুষ হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখছি। শিশুদের ঝরে পড়ার হার কমিয়ে এনেছি। আগামী দিনে স্মার্ট ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার মূল নেতৃত্ব দেবে আজকের শিশু-কিশোররা। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে আমরা শিশুদের গড়ে তুলছি। আজকের শিশুরা গড়ে উঠবে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে, এটাই আমাদের অঙ্গীকার।

অনুষ্ঠানে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার এবং অসচ্ছল মেধাবীদের মধ্যে আর্থিক অনুদান তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

x
English Version

গাজায় শিশুদের হত্যা করা হচ্ছে, বিশ্বমানবতা কোথায়: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট: ০৪:৪২:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ মার্চ ২০২৪

বাংলাদেশের অবস্থান বরাবরই নিপীড়িতদের পক্ষে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অনেকেই শিশু অধিকার-মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার থাকেন। কিন্তু ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলি হামলায় যখন বহু শিশু মারা যাচ্ছে তখন তাদের আওয়াজ নেই। ফিলিস্তিনি শিশুদের ক্ষেত্রে বিশ্বমানবতা কোথায়?

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আজ রোববার (১৭ মার্চ) দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সবসময় নির্যাতিত মানুষের পাশে আছি। অনেকে শিশু অধিকার-মানবাধিকারের কথা বলে সোচ্চার থাকে, পাশাপাশি দেখি তাদের দ্বিমুখী আচরণ। গাজায় যখন শিশু-নারীদের ওপর হামলা চালানো হয়, তখন মানবাধিকার সংস্থাগুলো কোথায় থাকে? তাদের মানবতাবোধ কোথায় থাকে? গাজায় হামলার ঘটনায় বিশ্ববিবেক কেন নাড়া দেয় না, এটাই আমার প্রশ্ন।

আজকের শিশুদের আগামী দিনের উন্নত বাংলা গড়ার কারিগর হিসেবে দেখতে চান জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, পড়াশোনার নামে চাপ নয় মেধা-মননের বিকাশই গুরুত্বপূর্ণ।

অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, মেধা-মননের সুযোগ যাতে শিশুরা পায়। পড়াশোনার নামে চাপ তৈরি করবেন না। সেভাবেই আমরা কারিকুলাম করছি।

আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী

শেখ হাসিনা বলেন, শিশুরা যাতে সুন্দর পরিবেশে মানুষ হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখছি। শিশুদের ঝরে পড়ার হার কমিয়ে এনেছি। আগামী দিনে স্মার্ট ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার মূল নেতৃত্ব দেবে আজকের শিশু-কিশোররা। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে আমরা শিশুদের গড়ে তুলছি। আজকের শিশুরা গড়ে উঠবে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে, এটাই আমাদের অঙ্গীকার।

অনুষ্ঠানে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার এবং অসচ্ছল মেধাবীদের মধ্যে আর্থিক অনুদান তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

ঢাকা/এসএইচ