১২:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

গ্রামীণ ব্যাংকের কোনো প্রতিষ্ঠানে ড. ইউনূসের মালিকানা নেই: চেয়ারম্যান

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:৪২:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ১০৫২০ বার দেখা হয়েছে

গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ড. এ কে এম সাইফুল মজিদ বলেছেন, গ্রামীণ ব্যাংকের কোনো প্রতিষ্ঠানে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মালিকানা নেই। উনি শুধু একজন পূর্ণকালীন কর্মকর্তা ছিলেন।

আজ শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

ড. সাইফুল বলেন, পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ্রামীণ টেলিকম, গ্রামীণ কল্যাণ, গ্রামীণ ফান্ডের চেয়ারম্যান পদ থেকে ড. ইউনূসকে সরানো হয়েছে। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দুই ভাগে দেয়া হয়েছে। অর্ধেক ড. ইউনূসের ব্যক্তিগত। আর বাকিটা গ্রামীণ ব্যাংকের।

তিনি বলেন, মানিলন্ডারিংয়ের আলামত আমরা পেয়েছি। এরই মধ্যে অনেক তথ্য সরিয়ে ফেলা হয়েছে। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে কাউকে দোষী করছি না। পরে এ নিয়ে বিস্তারিত জানানো হবে। এসময় গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের প্রধান আইন কর্মকর্তা ব্যারিস্টার মাসুদ আকতার বলেন, ড. ইউনূস আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়েছেন। সর্বোপরি, গ্রামীণ ব্যাংকের কোনও মালিকানা নেই। এটি দাতব্য প্রতিষ্ঠান। সদস্যদের কল্যাণে এ ব্যাংক কাজ করবে। এদেশের এক চতুর্থাংশ মানুষের ভাগ্য এ ব্যাংকের সঙ্গে জড়িত।

আরও পড়ুন: দেড় ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক

তিনি বলেন, নতুন পরিচালনা পর্ষদ কাজ করতে চায়। টেলিকম ভবনসহ সবকিছু গ্রামীণ ব্যাংকের টাকা দিয়ে করা হয়েছে। এর বাইরে কিছু হলে সেটি আইনগত অপরাধ। গ্রামীণ ব্যাংকের ৭টি প্রতিষ্ঠানে যাদের চেয়ারম্যান ও পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে, তাদের নাম পরবর্তীতে চিঠি দিয়ে জানানো হবে।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

গ্রামীণ ব্যাংকের কোনো প্রতিষ্ঠানে ড. ইউনূসের মালিকানা নেই: চেয়ারম্যান

আপডেট: ০৫:৪২:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ড. এ কে এম সাইফুল মজিদ বলেছেন, গ্রামীণ ব্যাংকের কোনো প্রতিষ্ঠানে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মালিকানা নেই। উনি শুধু একজন পূর্ণকালীন কর্মকর্তা ছিলেন।

আজ শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

ড. সাইফুল বলেন, পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ্রামীণ টেলিকম, গ্রামীণ কল্যাণ, গ্রামীণ ফান্ডের চেয়ারম্যান পদ থেকে ড. ইউনূসকে সরানো হয়েছে। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দুই ভাগে দেয়া হয়েছে। অর্ধেক ড. ইউনূসের ব্যক্তিগত। আর বাকিটা গ্রামীণ ব্যাংকের।

তিনি বলেন, মানিলন্ডারিংয়ের আলামত আমরা পেয়েছি। এরই মধ্যে অনেক তথ্য সরিয়ে ফেলা হয়েছে। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে কাউকে দোষী করছি না। পরে এ নিয়ে বিস্তারিত জানানো হবে। এসময় গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের প্রধান আইন কর্মকর্তা ব্যারিস্টার মাসুদ আকতার বলেন, ড. ইউনূস আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়েছেন। সর্বোপরি, গ্রামীণ ব্যাংকের কোনও মালিকানা নেই। এটি দাতব্য প্রতিষ্ঠান। সদস্যদের কল্যাণে এ ব্যাংক কাজ করবে। এদেশের এক চতুর্থাংশ মানুষের ভাগ্য এ ব্যাংকের সঙ্গে জড়িত।

আরও পড়ুন: দেড় ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক

তিনি বলেন, নতুন পরিচালনা পর্ষদ কাজ করতে চায়। টেলিকম ভবনসহ সবকিছু গ্রামীণ ব্যাংকের টাকা দিয়ে করা হয়েছে। এর বাইরে কিছু হলে সেটি আইনগত অপরাধ। গ্রামীণ ব্যাংকের ৭টি প্রতিষ্ঠানে যাদের চেয়ারম্যান ও পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে, তাদের নাম পরবর্তীতে চিঠি দিয়ে জানানো হবে।

ঢাকা/এসএম