১১:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫
চাকরি জালিয়াতি

বিএসইসির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের তদন্ত শুরু

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:৩১:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ১১৮৩৮ বার দেখা হয়েছে

জালিয়াতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) ৯ জনের চাকুরি বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এই তদন্তের অংশ হিসেবে প্রাথমিকভাবে ৯ জনকে বক্তব্য বা ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য দুদকে তলব করা হয়েছে। ৩০ জানুয়ারি দুদক বিএসইসিতে একটি চিঠি পাঠায়, এবং ৯ ফেব্রুয়ারি বিএসইসির পক্ষ থেকে ৯ জনকে দুদকের কাছে হাজির হওয়ার জন্য চিঠি পাঠানো হয়।

জালিয়াতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে চাকুরি বাগিয়ে নেওয়া অভিযুক্তদের মধ্যে অতিরিক্ত পরিচালক মর্যাদার আবুল কালাম আজাদ, মোহাম্মদ শামসুর রহমান, মো. ইউসুফ ভুইয়া, মো. ওহিদুল ইসলাম, উম্মে সালমাসহ অন্যান্যরা রয়েছেন। এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা ২০১২ সালে অনিয়মের মাধ্যমে অযোগ্য সত্ত্বেও উপপরিচালক পদে নিয়োগ পেয়েছিলেন। উল্লেখযোগ্যভাবে, আবুল কালাম আজাদও আছেন, যিনি পূর্বে ইটভাটার অভিজ্ঞতা দেখিয়ে নিয়োগ পেয়েছেন এবং জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাসানী হলের ছাত্রলীগের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

আরও পড়ুন: অনিয়ম-দূর্ণীতিতে জড়িত বিএসইসির ৪ বিভাগের প্রায় সব কর্মকর্তা

দুদক ১৭ ফেব্রুয়ারি ৫ জন এবং ১৮ ফেব্রুয়ারি ৪ জনের বক্তব্য গ্রহণ করেছে। তাদেরকে দুদিনই দুপুর ২টায় সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছিল।

এছাড়া, এর আগে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, সাবেক কমিশনার শেখ সামসুদ্দিন আহমেদসহ বর্তমান ৭ জন কর্মকর্তার পাসপোর্ট বাতিল করা হয়েছে এবং তাদের বিষয়ে দুদকের তদন্ত চলমান রয়েছে।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

চাকরি জালিয়াতি

বিএসইসির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের তদন্ত শুরু

আপডেট: ১১:৩১:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

জালিয়াতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) ৯ জনের চাকুরি বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এই তদন্তের অংশ হিসেবে প্রাথমিকভাবে ৯ জনকে বক্তব্য বা ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য দুদকে তলব করা হয়েছে। ৩০ জানুয়ারি দুদক বিএসইসিতে একটি চিঠি পাঠায়, এবং ৯ ফেব্রুয়ারি বিএসইসির পক্ষ থেকে ৯ জনকে দুদকের কাছে হাজির হওয়ার জন্য চিঠি পাঠানো হয়।

জালিয়াতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে চাকুরি বাগিয়ে নেওয়া অভিযুক্তদের মধ্যে অতিরিক্ত পরিচালক মর্যাদার আবুল কালাম আজাদ, মোহাম্মদ শামসুর রহমান, মো. ইউসুফ ভুইয়া, মো. ওহিদুল ইসলাম, উম্মে সালমাসহ অন্যান্যরা রয়েছেন। এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা ২০১২ সালে অনিয়মের মাধ্যমে অযোগ্য সত্ত্বেও উপপরিচালক পদে নিয়োগ পেয়েছিলেন। উল্লেখযোগ্যভাবে, আবুল কালাম আজাদও আছেন, যিনি পূর্বে ইটভাটার অভিজ্ঞতা দেখিয়ে নিয়োগ পেয়েছেন এবং জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাসানী হলের ছাত্রলীগের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

আরও পড়ুন: অনিয়ম-দূর্ণীতিতে জড়িত বিএসইসির ৪ বিভাগের প্রায় সব কর্মকর্তা

দুদক ১৭ ফেব্রুয়ারি ৫ জন এবং ১৮ ফেব্রুয়ারি ৪ জনের বক্তব্য গ্রহণ করেছে। তাদেরকে দুদিনই দুপুর ২টায় সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছিল।

এছাড়া, এর আগে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, সাবেক কমিশনার শেখ সামসুদ্দিন আহমেদসহ বর্তমান ৭ জন কর্মকর্তার পাসপোর্ট বাতিল করা হয়েছে এবং তাদের বিষয়ে দুদকের তদন্ত চলমান রয়েছে।

ঢাকা/এসএইচ