১০:৫৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ছয় দিনে বিও অ্যাকাউন্ট সক্রিয় হয়েছে ৩ হাজার ২১০টি

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:২৬:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ১০৫৪১ বার দেখা হয়েছে

পুঁজিবাজারে গত ছয় কার্যদিবসে ৩ হাজার ২১০টি বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) অ্যাকাউন্ট সক্রিয় হয়েছে। বিও হিসাব সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের বা (সিডিবিএল) পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

সিডিবিএলের হিসাবে, গত ২৯ ডিসেম্বর শেয়ার আছে, এমন বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১৪ লাখ ২১ হাজার ৩৩০। গত রোববার এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ লাখ ২৪ হাজার ৫৪০। অর্থাৎ গত ছয় কার্যদিবসে ৩ হাজার ২১০টি বিও হিসাবে নতুন করে শেয়ার কেনা হয়েছে। শেয়ারসহ বিও হিসাবের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় কমেছে শেয়ারশূন্য বিও হিসাবের সংখ্যাও। গত ২৯ ডিসেম্বর শেয়ারশূন্য বিও হিসাব ছিল ৩ লাখ ৬৩ হাজার ৯৭০টি। গত রোববার সেই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৬২ হাজার ৪৭১।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

কয়েক হাজার বিও হিসাব নতুন করে সক্রিয় হওয়ায় ও শেয়ারের হাতবদল বৃদ্ধি পাওয়ায় লেনদেনেও তার প্রভাব পড়েছে। ডিএসইতে গতকাল লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৩৫ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৫১ কোটি টাকা বেশি।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের শেষ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে বিও হিসাব ছিল ২০ লাখ ৩৪ হাজার ৩৯৯টি। আর বিদায়ী বছরে অর্থাৎ ২০২২ সালের শেষ কার্যদিবস বিও হিসাব দাঁড়ায় ১৮ লাখ ৬১ হাজার ৩০১টিতে। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে এক লাখ ৭০ হাজার ০৯৮টি বিও হিসাব কমেছে।

আরও পড়ুন: মুড়ি উৎপাদন করবে ফু-ওয়াং ফুডস

২০২২ সালের শেষ কার্যদিবস পুরুষদের বিও হিসাব ছিল ১৩ লাখ ৮৯ হাজার ৮৯০টি। ২০২২ সালের শেষ কার্যদিবস নারীদের বিও হিসাব ছিল ৪ লাখ ৫৫ হাজার ০২৪টি। আর কোম্পানির বিও হিসাব ছিল ১৬ হাজার ৩৮৭টি। দেশে অবস্থানকারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ছিল ১৭ লাখ ৮১ হাজার ৭৯৭টি এবং ২০২২ সালে বিদেশে অবস্থানকারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ছিল ৬৩ হাজার ১১৭টি।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

ছয় দিনে বিও অ্যাকাউন্ট সক্রিয় হয়েছে ৩ হাজার ২১০টি

আপডেট: ১২:২৬:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৩

পুঁজিবাজারে গত ছয় কার্যদিবসে ৩ হাজার ২১০টি বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) অ্যাকাউন্ট সক্রিয় হয়েছে। বিও হিসাব সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের বা (সিডিবিএল) পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

সিডিবিএলের হিসাবে, গত ২৯ ডিসেম্বর শেয়ার আছে, এমন বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১৪ লাখ ২১ হাজার ৩৩০। গত রোববার এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ লাখ ২৪ হাজার ৫৪০। অর্থাৎ গত ছয় কার্যদিবসে ৩ হাজার ২১০টি বিও হিসাবে নতুন করে শেয়ার কেনা হয়েছে। শেয়ারসহ বিও হিসাবের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় কমেছে শেয়ারশূন্য বিও হিসাবের সংখ্যাও। গত ২৯ ডিসেম্বর শেয়ারশূন্য বিও হিসাব ছিল ৩ লাখ ৬৩ হাজার ৯৭০টি। গত রোববার সেই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৬২ হাজার ৪৭১।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

কয়েক হাজার বিও হিসাব নতুন করে সক্রিয় হওয়ায় ও শেয়ারের হাতবদল বৃদ্ধি পাওয়ায় লেনদেনেও তার প্রভাব পড়েছে। ডিএসইতে গতকাল লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৩৫ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৫১ কোটি টাকা বেশি।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের শেষ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে বিও হিসাব ছিল ২০ লাখ ৩৪ হাজার ৩৯৯টি। আর বিদায়ী বছরে অর্থাৎ ২০২২ সালের শেষ কার্যদিবস বিও হিসাব দাঁড়ায় ১৮ লাখ ৬১ হাজার ৩০১টিতে। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে এক লাখ ৭০ হাজার ০৯৮টি বিও হিসাব কমেছে।

আরও পড়ুন: মুড়ি উৎপাদন করবে ফু-ওয়াং ফুডস

২০২২ সালের শেষ কার্যদিবস পুরুষদের বিও হিসাব ছিল ১৩ লাখ ৮৯ হাজার ৮৯০টি। ২০২২ সালের শেষ কার্যদিবস নারীদের বিও হিসাব ছিল ৪ লাখ ৫৫ হাজার ০২৪টি। আর কোম্পানির বিও হিসাব ছিল ১৬ হাজার ৩৮৭টি। দেশে অবস্থানকারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ছিল ১৭ লাখ ৮১ হাজার ৭৯৭টি এবং ২০২২ সালে বিদেশে অবস্থানকারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ছিল ৬৩ হাজার ১১৭টি।

ঢাকা/এসএ