১২:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫

নবম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় পুঁজিবাজার শক্তিশালী করার পরামর্শ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:০৬:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪
  • / ১০৪০৬ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

করোনা মহামারি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ নানা কারণে গত কয়েক বছর ধরেই দেশে বিনিয়োগে স্থবিরতা চলছে। বিশেষ করে বেসরকারি বিনিয়োগে কোনভাবেই স্থবিরতা কাটছে না।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

নবম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুসারে ২০৩১ সালের মধ্যে জিডিপির অনুপাতে বিনিয়োগ ৪১ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর বিনিয়োগের উৎস হিসেবে পুঁজিবাজার শক্তিশালী করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে পটভূমিতে।

সম্প্রতি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবদের সঙ্গে নবম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার পটভূমি নিয়ে বৈঠক করেছেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

তথ্য অনুযায়ী, পাঁচ বছর ধরেই মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অনুপাতে বিনিয়োগের অংশ ৩১ থেকে ৩২ শতাংশের মধ্যে ওঠানামা করেছে। আর বেসরকারি বিনিয়োগের অংশ ২৩ থেকে ২৪ শতাংশের মধ্যে রয়েছে।

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তনে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ পরিবেশ নিশ্চিত করা প্রয়োজন, এমন কথা বলা হবে নতুন পরিকল্পনায়।

বিনিয়োগের জন্য আর্থিক খাত, বিশেষ করে ব্যাংক ও পুঁজিবাজারের সংস্কারের সুপারিশ থাকছে নবম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায়।

আরও পড়ুন: ৪ কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা

নতুন পরিকল্পনার পটভূমিতে বলা হয়েছে, বেসরকারি বিনিয়োগ আকর্ষণের বিষয়টি ব্যাংক খাতের স্বাস্থ্যের ওপর নির্ভর করে। সে জন্য ব্যাংক খাতের ওপর তদারকি ও নজরদারি বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং এখাতের প্রয়োজনীয় সংস্কার করার বিষয় জোরালোভাবে বলা হয়েছে।

এছাড়া, নতুন পরিকল্পনার পটভূমিতে বিনিয়োগের উৎস হিসেবে পুঁজিবাজার শক্তিশালী করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

দেশে বর্তমানে দৈনিক ১২ থেকে ১৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। নবম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে দৈনিক ৩০ হাজার মেগাওয়াট এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

নবম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় পুঁজিবাজার শক্তিশালী করার পরামর্শ

আপডেট: ১১:০৬:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪

করোনা মহামারি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ নানা কারণে গত কয়েক বছর ধরেই দেশে বিনিয়োগে স্থবিরতা চলছে। বিশেষ করে বেসরকারি বিনিয়োগে কোনভাবেই স্থবিরতা কাটছে না।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

নবম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুসারে ২০৩১ সালের মধ্যে জিডিপির অনুপাতে বিনিয়োগ ৪১ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর বিনিয়োগের উৎস হিসেবে পুঁজিবাজার শক্তিশালী করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে পটভূমিতে।

সম্প্রতি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবদের সঙ্গে নবম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার পটভূমি নিয়ে বৈঠক করেছেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

তথ্য অনুযায়ী, পাঁচ বছর ধরেই মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অনুপাতে বিনিয়োগের অংশ ৩১ থেকে ৩২ শতাংশের মধ্যে ওঠানামা করেছে। আর বেসরকারি বিনিয়োগের অংশ ২৩ থেকে ২৪ শতাংশের মধ্যে রয়েছে।

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তনে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ পরিবেশ নিশ্চিত করা প্রয়োজন, এমন কথা বলা হবে নতুন পরিকল্পনায়।

বিনিয়োগের জন্য আর্থিক খাত, বিশেষ করে ব্যাংক ও পুঁজিবাজারের সংস্কারের সুপারিশ থাকছে নবম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায়।

আরও পড়ুন: ৪ কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা

নতুন পরিকল্পনার পটভূমিতে বলা হয়েছে, বেসরকারি বিনিয়োগ আকর্ষণের বিষয়টি ব্যাংক খাতের স্বাস্থ্যের ওপর নির্ভর করে। সে জন্য ব্যাংক খাতের ওপর তদারকি ও নজরদারি বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং এখাতের প্রয়োজনীয় সংস্কার করার বিষয় জোরালোভাবে বলা হয়েছে।

এছাড়া, নতুন পরিকল্পনার পটভূমিতে বিনিয়োগের উৎস হিসেবে পুঁজিবাজার শক্তিশালী করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

দেশে বর্তমানে দৈনিক ১২ থেকে ১৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। নবম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে দৈনিক ৩০ হাজার মেগাওয়াট এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে।

ঢাকা/এসএইচ