০১:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫

নোয়াখালীতে বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়

নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ
  • আপডেট: ০২:৩০:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ জুন ২০২৩
  • / ১০৩৭৯ বার দেখা হয়েছে

নোয়াখালীতে অসহনীয় গরমে বৃষ্টির আশায় ইস্তিসকার নামাজ আদায় করা হয়েছে। আজ বুধবার (৭ জুন) সকাল ৯টার দিকে জেলার সেনবাগ উপজেলার কাবিলপুর ইউনিয়নের মুন্সি সেকান্দর আহমেদ জামে মসজিদ সংলগ্ন মাঠে এ ইস্তিসকার নামাজ আদায় করা হয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউভ

মুন্সি সেকান্দর আহমেদ জামে মসজিদের উদ্যোগে আয়োজিত ইস্তিসকার নামাজে ইমামতি করেন স্থানীয় জামেয়া মাদানিয়া মাদরাসার মুহ্তামিম মুফতি নুরুল ইসলাম।

নামাজ শেষে মোনাজাতে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা হয়। একইসঙ্গে চোখের পানি ফেলে বৃষ্টির জন্য দোয়া করেন মুসল্লিরা। এ সময় ইস্তিসকার নামাজে ছমির মুন্সিরহাট বাজারের ব্যবসায়ী,মাদরাসার ছাত্র,শিক্ষক, সাধারণ মুসুল্লি সহ দুই শতাধিক মানুষ নামাজে অংশ গ্রহণ করে।

আরও পড়ুন: গণতন্ত্রের স্বার্থে সংলাপের কোনো বিকল্প নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

মুসল্লিরা জানান, গত কয়েকদিন ধরে নোয়াখালীতে তাপদাহে পুড়ছে সকল শ্রেণি পেশার মানুষ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে লোডশেডিং। প্রচণ্ড গরমে মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি নেই। রোদে কাজ করতে গিয়ে হাঁপিয়ে উঠছে নোয়াখালীল ৯টি উপজেলার মানুষ। বুধবার সকাল ৯টার দিকে বৃষ্টির আশায় ইস্তিসকার নামাজ শেষে ১২মিনিট পর্যন্ত দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা সময় থেকে হালকা বাতাস বইতে শুরু করে। এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি পড়তে থাকে।

বিজনেস জার্নাল/ঢাকা

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

নোয়াখালীতে বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়

আপডেট: ০২:৩০:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ জুন ২০২৩

নোয়াখালীতে অসহনীয় গরমে বৃষ্টির আশায় ইস্তিসকার নামাজ আদায় করা হয়েছে। আজ বুধবার (৭ জুন) সকাল ৯টার দিকে জেলার সেনবাগ উপজেলার কাবিলপুর ইউনিয়নের মুন্সি সেকান্দর আহমেদ জামে মসজিদ সংলগ্ন মাঠে এ ইস্তিসকার নামাজ আদায় করা হয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউভ

মুন্সি সেকান্দর আহমেদ জামে মসজিদের উদ্যোগে আয়োজিত ইস্তিসকার নামাজে ইমামতি করেন স্থানীয় জামেয়া মাদানিয়া মাদরাসার মুহ্তামিম মুফতি নুরুল ইসলাম।

নামাজ শেষে মোনাজাতে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা হয়। একইসঙ্গে চোখের পানি ফেলে বৃষ্টির জন্য দোয়া করেন মুসল্লিরা। এ সময় ইস্তিসকার নামাজে ছমির মুন্সিরহাট বাজারের ব্যবসায়ী,মাদরাসার ছাত্র,শিক্ষক, সাধারণ মুসুল্লি সহ দুই শতাধিক মানুষ নামাজে অংশ গ্রহণ করে।

আরও পড়ুন: গণতন্ত্রের স্বার্থে সংলাপের কোনো বিকল্প নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

মুসল্লিরা জানান, গত কয়েকদিন ধরে নোয়াখালীতে তাপদাহে পুড়ছে সকল শ্রেণি পেশার মানুষ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে লোডশেডিং। প্রচণ্ড গরমে মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি নেই। রোদে কাজ করতে গিয়ে হাঁপিয়ে উঠছে নোয়াখালীল ৯টি উপজেলার মানুষ। বুধবার সকাল ৯টার দিকে বৃষ্টির আশায় ইস্তিসকার নামাজ শেষে ১২মিনিট পর্যন্ত দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা সময় থেকে হালকা বাতাস বইতে শুরু করে। এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি পড়তে থাকে।

বিজনেস জার্নাল/ঢাকা