০৭:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ন্যাশনাল ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালকের অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৭:০৩:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ জুন ২০২১
  • / ১০৪১১ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:  ন্যাশনাল ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এইচ এম বুলবুলের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এজন্য দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সাইদুজ্জামানকে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এরই মধ্যে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে চিঠি পাঠিয়ে বেশ কিছু নথিপত্র তলব করেছে।

বুলবুলের বিষয়ে দুদকের অভিযোগে বলা হয়েছে- সাদ মুসা গ্রুপসহ বড় বড় প্রতিষ্ঠানের নিকট হতে কোটি কোটি টাকা উৎকোচ গ্রহণ, উৎকোচের বিনিময়ে জনবল নিয়োগ এবং নিজের ছেলে-মেয়েকে ব্যাংকে চাকুরী দেওয়াসহ স্বনামে-বেনামে শত শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

অভিযোগ অনুসন্ধানে যেসব নথিপত্র তলব করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে- কর্মকালীন  দুটি কোম্পানীর শেয়ার ব্যাংকের নামে ক্রয়ের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছিল কি-না, ওই কোম্পানী হতে কত টাকায় কি পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করা হয়েছে এবং সেসব শেয়ারের বর্তমান অবস্থা সংক্রান্ত রেকর্ডপত্র।

এছাড়া বুলবুলের পরিবারের কোন সদস্য নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে থাকলে তাদের বিষয়েও সংশ্লিষ্ট তথ্য তলব করা হয়েছে। এসব তথ্য আগামী ১০ জুনের মধ্যে দুদকে পাঠানোর জন্য নোটিশে বলা হয়েছে।

বিষয়টি নিয়ে এ এইচ এম বুলবুল গণমাধ্যমকে জানান, ব্যাংকটির সঙ্গে তিনি এখন আর নেই। যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে তার সবগুলোই মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তিনি যে পদে কর্মরত ছিলেন সেখানে থেকে ঋণ অনুমোদন বা নিয়োগ দেয়ার ক্ষমতা তার ছিল না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

ন্যাশনাল ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালকের অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক

আপডেট: ০৭:০৩:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ জুন ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:  ন্যাশনাল ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এইচ এম বুলবুলের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এজন্য দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সাইদুজ্জামানকে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এরই মধ্যে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে চিঠি পাঠিয়ে বেশ কিছু নথিপত্র তলব করেছে।

বুলবুলের বিষয়ে দুদকের অভিযোগে বলা হয়েছে- সাদ মুসা গ্রুপসহ বড় বড় প্রতিষ্ঠানের নিকট হতে কোটি কোটি টাকা উৎকোচ গ্রহণ, উৎকোচের বিনিময়ে জনবল নিয়োগ এবং নিজের ছেলে-মেয়েকে ব্যাংকে চাকুরী দেওয়াসহ স্বনামে-বেনামে শত শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

অভিযোগ অনুসন্ধানে যেসব নথিপত্র তলব করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে- কর্মকালীন  দুটি কোম্পানীর শেয়ার ব্যাংকের নামে ক্রয়ের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছিল কি-না, ওই কোম্পানী হতে কত টাকায় কি পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করা হয়েছে এবং সেসব শেয়ারের বর্তমান অবস্থা সংক্রান্ত রেকর্ডপত্র।

এছাড়া বুলবুলের পরিবারের কোন সদস্য নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে থাকলে তাদের বিষয়েও সংশ্লিষ্ট তথ্য তলব করা হয়েছে। এসব তথ্য আগামী ১০ জুনের মধ্যে দুদকে পাঠানোর জন্য নোটিশে বলা হয়েছে।

বিষয়টি নিয়ে এ এইচ এম বুলবুল গণমাধ্যমকে জানান, ব্যাংকটির সঙ্গে তিনি এখন আর নেই। যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে তার সবগুলোই মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তিনি যে পদে কর্মরত ছিলেন সেখানে থেকে ঋণ অনুমোদন বা নিয়োগ দেয়ার ক্ষমতা তার ছিল না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন: