১২:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বিএনপি কার মদদে হুংকার দিচ্ছে আমরা বুঝি: মোজাম্মেল হক

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৭:০৭:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ১০৩৯০ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বিদ্রোহ দমনের নামে জিয়াউর রহমান ১ হাজার ১৫৬ জন মানুষকে বিনা অপরাধে হত্যা করেছিল। যারা আমাদের স্বাধীনতাকে কলুষিত করতে চেয়েছিল, যারা আমেরিকা থেকে বঙ্গবন্ধুর কেনা চাল-গম বাংলাদেশে আসতে না দিয়ে এদেশে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করেছিল, তারা এখনো চক্রান্ত করে যাচ্ছে। সেই অপশক্তির ইন্ধনে আজ বিএনপি লাফাচ্ছে, হুংকার দিচ্ছে, বলছে ১০ তারিখের পর সরকার আর থাকবে না।

শনিবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে কুমিল্লা টাউন হল মাঠে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে গণফাঁসি ৭৭ নামের প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী ‘মায়ের কান্না’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

মন্ত্রী বলেন, বিএনপি কাদের মদদে এমন হুংকার দিচ্ছে আমরা এসব বুঝি। আমরা তাদের বলতে চাই,  এটা পঁচাত্তর নয়, এটা ২০২২ সাল। যদি ভেবে থাকেন পঁচাত্তরে যেভাবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিলেন, ২০০৪ সালে গ্রেনেড হামলা করে আমাদের নেত্রীকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন, যদি একই স্বপ্ন দেখে থাকেন ভুল করবেন। এদেশের মানুষ সকল চক্রান্ত মোকাবিলা করতে প্রস্তুত রয়েছে।

এশিয়াটিক সোসাইটির সভাপতি এবং মায়ের কান্না সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. খন্দকার বজলুল হকের সভাপতিত্বে এতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা-৬ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহার।

আরও পড়ুন: বিএনপির সমাবেশের পর স্বাভাবিক হচ্ছে বাস চলাচল

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর শহীদ কর্নেল নাজমুল হুদার মেয়ে নাহিদ এজাহার খান এমপি, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র আরফানুল হক রিফাত, কুমিল্লা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মফিজুর রহমান বাবলু, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) হেলাল মোর্শেদ বীর বিক্রম, দীপ্ত টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসান, করপোরাল লরেন্স ডি রোজারি প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বিদ্রোহ দমনের নামে ১৯৭৭ সালে ষড়যন্ত্রমূলক হত্যাকাণ্ডের শিকার বিমান বাহিনী ও সেনাবাহিনীর ১০০ পরিবারের সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

বিএনপি কার মদদে হুংকার দিচ্ছে আমরা বুঝি: মোজাম্মেল হক

আপডেট: ০৭:০৭:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বিদ্রোহ দমনের নামে জিয়াউর রহমান ১ হাজার ১৫৬ জন মানুষকে বিনা অপরাধে হত্যা করেছিল। যারা আমাদের স্বাধীনতাকে কলুষিত করতে চেয়েছিল, যারা আমেরিকা থেকে বঙ্গবন্ধুর কেনা চাল-গম বাংলাদেশে আসতে না দিয়ে এদেশে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করেছিল, তারা এখনো চক্রান্ত করে যাচ্ছে। সেই অপশক্তির ইন্ধনে আজ বিএনপি লাফাচ্ছে, হুংকার দিচ্ছে, বলছে ১০ তারিখের পর সরকার আর থাকবে না।

শনিবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে কুমিল্লা টাউন হল মাঠে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে গণফাঁসি ৭৭ নামের প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী ‘মায়ের কান্না’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

মন্ত্রী বলেন, বিএনপি কাদের মদদে এমন হুংকার দিচ্ছে আমরা এসব বুঝি। আমরা তাদের বলতে চাই,  এটা পঁচাত্তর নয়, এটা ২০২২ সাল। যদি ভেবে থাকেন পঁচাত্তরে যেভাবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিলেন, ২০০৪ সালে গ্রেনেড হামলা করে আমাদের নেত্রীকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন, যদি একই স্বপ্ন দেখে থাকেন ভুল করবেন। এদেশের মানুষ সকল চক্রান্ত মোকাবিলা করতে প্রস্তুত রয়েছে।

এশিয়াটিক সোসাইটির সভাপতি এবং মায়ের কান্না সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. খন্দকার বজলুল হকের সভাপতিত্বে এতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা-৬ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহার।

আরও পড়ুন: বিএনপির সমাবেশের পর স্বাভাবিক হচ্ছে বাস চলাচল

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর শহীদ কর্নেল নাজমুল হুদার মেয়ে নাহিদ এজাহার খান এমপি, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র আরফানুল হক রিফাত, কুমিল্লা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মফিজুর রহমান বাবলু, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) হেলাল মোর্শেদ বীর বিক্রম, দীপ্ত টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসান, করপোরাল লরেন্স ডি রোজারি প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বিদ্রোহ দমনের নামে ১৯৭৭ সালে ষড়যন্ত্রমূলক হত্যাকাণ্ডের শিকার বিমান বাহিনী ও সেনাবাহিনীর ১০০ পরিবারের সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এসএ