১১:১৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

মাদক মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন ইরফান সেলিম

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:২৬:৫৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ মার্চ ২০২১
  • / ১০৩৮৬ বার দেখা হয়েছে

দক মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজি সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিম। সোমবার (১ মার্চ) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিনুর রহমান শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

এর আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি অস্ত্র মামলায় ইরফান সেলিমকে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ অব্যাহতি দেন।

গত ৫ জানুয়ারি অস্ত্র ও মাদক মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চকবাজার থানার পুলিশ পরিদর্শক মুহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন আদালতে অব্যাহতির আবেদন জমা দেন।

গত বছরের ২৫ অক্টোবর নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহমদ খান মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিলেন। এ সময় হাজি সেলিমের ছেলে ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইরফান সেলিমের গাড়িটি তাকে ধাক্কা দেয়। এরপর তিনি সড়কের পাশে মোটরসাইকেলটি থামিয়ে গাড়ির সামনে দাঁড়ান এবং নিজের পরিচয় দেন। তখন গাড়ি থেকে ইরফানের সঙ্গে থাকা সঙ্গীরা একসঙ্গে তাকে কিল-ঘুষি মারতে থাকেন এবং মেরে ফেলার হুমকি দেন। তার স্ত্রীকে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করেন।

এ ঘটনায় ২৬ অক্টোবর সকালে ইরফান সেলিম, তার দেহরক্ষী মো. জাহিদুল মোল্লা ও এ বি সিদ্দিক দিপু এবং গাড়িচালক মিজানুর রহমানসহ অজ্ঞাতপরিচয় দুই-তিন জনকে আসামি করে ওয়াসিফ আহমদ খান বাদী হয়ে ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন।

ওইদিন দুপুরে র‌্যাব পুরান ঢাকার চকবাজারে হাজি সেলিমের বাসায় অভিযান চালায়। সেখান থেকে ইরফান সেলিম ও তার দেহরক্ষী জাহিদকে হেফাজতে নেওয়া হয়। বাসায় অবৈধভাবে মদ ও ওয়াকিটকি রাখার দায়ে র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের একবছর করে কারাদণ্ড দেন। পরের দিন (২৭ অক্টোবর) র‌্যাব-৩ এর ডিএডি কাইয়ুম ইসলাম চকবাজার থানায় ইরফান সেলিম ও দেহরক্ষী জাহিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে পৃথক চারটি মামলা করেন।

 

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

মাদক মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন ইরফান সেলিম

আপডেট: ১১:২৬:৫৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ মার্চ ২০২১

দক মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজি সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিম। সোমবার (১ মার্চ) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিনুর রহমান শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

এর আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি অস্ত্র মামলায় ইরফান সেলিমকে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ অব্যাহতি দেন।

গত ৫ জানুয়ারি অস্ত্র ও মাদক মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চকবাজার থানার পুলিশ পরিদর্শক মুহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন আদালতে অব্যাহতির আবেদন জমা দেন।

গত বছরের ২৫ অক্টোবর নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহমদ খান মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিলেন। এ সময় হাজি সেলিমের ছেলে ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইরফান সেলিমের গাড়িটি তাকে ধাক্কা দেয়। এরপর তিনি সড়কের পাশে মোটরসাইকেলটি থামিয়ে গাড়ির সামনে দাঁড়ান এবং নিজের পরিচয় দেন। তখন গাড়ি থেকে ইরফানের সঙ্গে থাকা সঙ্গীরা একসঙ্গে তাকে কিল-ঘুষি মারতে থাকেন এবং মেরে ফেলার হুমকি দেন। তার স্ত্রীকে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করেন।

এ ঘটনায় ২৬ অক্টোবর সকালে ইরফান সেলিম, তার দেহরক্ষী মো. জাহিদুল মোল্লা ও এ বি সিদ্দিক দিপু এবং গাড়িচালক মিজানুর রহমানসহ অজ্ঞাতপরিচয় দুই-তিন জনকে আসামি করে ওয়াসিফ আহমদ খান বাদী হয়ে ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন।

ওইদিন দুপুরে র‌্যাব পুরান ঢাকার চকবাজারে হাজি সেলিমের বাসায় অভিযান চালায়। সেখান থেকে ইরফান সেলিম ও তার দেহরক্ষী জাহিদকে হেফাজতে নেওয়া হয়। বাসায় অবৈধভাবে মদ ও ওয়াকিটকি রাখার দায়ে র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের একবছর করে কারাদণ্ড দেন। পরের দিন (২৭ অক্টোবর) র‌্যাব-৩ এর ডিএডি কাইয়ুম ইসলাম চকবাজার থানায় ইরফান সেলিম ও দেহরক্ষী জাহিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে পৃথক চারটি মামলা করেন।

 

আরও পড়ুন: