০৮:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

মূল্যস্ফীতি না কমা পর্যন্ত নীতি সুদহার উপরে রাখতে বলেছে আইএমএফ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:০৪:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ১০৩৭৬ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে মূল্যস্ফীতির উর্ধ্বগতি বজায় রয়েছে। এটি না কমা পর্যন্ত নীতি সুদহার বাড়তির দিকে রাখার পরামর্শ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আইএমএফ বলছে, বর্তমানে বাংলাদেশে ১১ শতাংশের উপরে মূল্যস্ফীতি রয়েছে। ২০২৫ সাল জুড়ে মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের আশেপাশে থাকবে। এরপরে ৬ থেকে ৭ শতাংশে নামতে পারে বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাটি।

আইএমএফ দেওয়া শর্ত পূরণের ওপর নির্ভর করছে ৪.৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ কর্মসূচির চতুর্থ কিস্তি। বাংলাদেশকে এই ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ।

আরও পড়ুন: জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কমেছে ও মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশে নির্ধারণ

সংস্থাটির দেওয়া শর্তের প্রায় সবই পূরণের পথে থাকলেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা থেকে বেশ পিছিয়ে রয়েছে। তবে বেশির ভাগ শর্ত পূরণের অগ্রগতি দেখিয়ে এরই মধ্যে কিস্তি ছাড় করা হয়েছে।

আইএমএফের শর্তাবলি পর্যালোচনা করতে আইএমএফ মিশনের প্রধান ক্রিস পাপাদাকিসের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল ৩ থেকে ১৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সফর করবে।

এর আগে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে আইএমএফ বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের অনুমোদন দেয়। শর্ত সাপেক্ষে বাংলাদেশকে এই ঋণ দেওয়ার কথা ছিল সংস্থাটির। সাত কিস্তিতে দেওয়া এই ঋণের প্রতি কিস্তি ছাড়ের আগে পর্যালোচনা করছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

মূল্যস্ফীতি না কমা পর্যন্ত নীতি সুদহার উপরে রাখতে বলেছে আইএমএফ

আপডেট: ০৬:০৪:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে মূল্যস্ফীতির উর্ধ্বগতি বজায় রয়েছে। এটি না কমা পর্যন্ত নীতি সুদহার বাড়তির দিকে রাখার পরামর্শ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আইএমএফ বলছে, বর্তমানে বাংলাদেশে ১১ শতাংশের উপরে মূল্যস্ফীতি রয়েছে। ২০২৫ সাল জুড়ে মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের আশেপাশে থাকবে। এরপরে ৬ থেকে ৭ শতাংশে নামতে পারে বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাটি।

আইএমএফ দেওয়া শর্ত পূরণের ওপর নির্ভর করছে ৪.৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ কর্মসূচির চতুর্থ কিস্তি। বাংলাদেশকে এই ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ।

আরও পড়ুন: জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কমেছে ও মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশে নির্ধারণ

সংস্থাটির দেওয়া শর্তের প্রায় সবই পূরণের পথে থাকলেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা থেকে বেশ পিছিয়ে রয়েছে। তবে বেশির ভাগ শর্ত পূরণের অগ্রগতি দেখিয়ে এরই মধ্যে কিস্তি ছাড় করা হয়েছে।

আইএমএফের শর্তাবলি পর্যালোচনা করতে আইএমএফ মিশনের প্রধান ক্রিস পাপাদাকিসের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল ৩ থেকে ১৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সফর করবে।

এর আগে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে আইএমএফ বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের অনুমোদন দেয়। শর্ত সাপেক্ষে বাংলাদেশকে এই ঋণ দেওয়ার কথা ছিল সংস্থাটির। সাত কিস্তিতে দেওয়া এই ঋণের প্রতি কিস্তি ছাড়ের আগে পর্যালোচনা করছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল।

ঢাকা/এসএইচ