০৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০১ মে ২০২৪

রপ্তানি আয়ে বড় ধাক্কা, বাণিজ্য ঘাটতি

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:০৭:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মার্চ ২০২১
  • / ৪১৫১ বার দেখা হয়েছে

মহামারির ধাক্কায় গতি হারিয়েছে দেশের রপ্তানি আয়। যার প্রভাবে বৈদেশিক বাণিজ্যে ঘাটতি বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে ৯৭৮ কোটি ৭০ লাখ ডলারে বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। দেশীয় মুদ্রায় ঘাটতির এ পরিমাণ প্রায় ৮৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০২০-২১ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়ের বৈদেশিক লেনদেনে চলতি হিসাবে ভারসাম্যের (ব্যালেন্স অফ পেমেন্ট) ওপর করা হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্যে পাওয়া গেছে।

শেয়ারববাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন:বিজনেসজার্নালবিজনেসজার্নাল.বিডি

এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, রপ্তানি আয়ে বড় ধাক্কার কারণে আমদানি ব্যয় কমার পরও বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। এ ঘাটতি আগামীতে আরও বাড়তে পারে। করোনার প্রভাবে বিশ্ব বাজারে পণ্যের চাহিদা কমে গেছে। ইউরোপসহ কয়েকটি দেশে করোনার নতুন উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। অনেক দেশে এখনও পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি। এসব কারণে রপ্তানি বাণিজ্য আরও চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। 

তিনি বলেন, শঙ্কার বিষয় নতুন বিনিয়োগ হচ্ছে না। করোনার কারণে অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন কমে গেছে। কিছু বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে মূলধনী যন্ত্রপাতি এবং শিল্পের কাঁচামালসহ অন্যান্য পণ্য আমদানি অনেক কমে গেছে। এটা খুবই উদ্বেগজনক। বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টিতে সরকারকে এখনই কার্যকরি পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ বিনিয়োগ না হলে নতুন কর্মসংস্থান হবে না, আশানুরূপ রপ্তানিও বাড়বে না। পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় প্রণোদনা ও নীতি সহায়তা বাড়াতে হবে বলে জানান সাবেক এ গভর্নর। 

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যালেন্স অফ পেমেন্টের তথ্য বলছে, ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে ইপিজেডসহ রপ্তানি খাতে বাংলাদেশ আয় করেছে দুই হাজার ২১৩ কোটি ডলার। এর বিপরীতে আমদানি বাবদ ব্যয় করেছে ৩ হাজার ১৯২ কোটি ডলার। সে হিসেবে সাত মাসে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৯৭৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার। দেশীয় মুদ্রায় ঘাটতির এ পরিমাণ প্রায় ৮৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে)।

এ সময়ে পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ আয় তার আগের বছরের তুলনায় ১ দশমিক ০২ শতাংশ কম করেছে। বিপরীতে পণ্য আমদানির ব্যয় আগের বছরের চেয়ে দশমিক ২৬ শতাংশ কমেছে। দেশের অভ্যন্তরে বিনিয়োগের চাহিদা কম থাকায় আমদানিজনিত চাহিদাও কম ছিল। তাই আমদানি ব্যয় তেমন বাড়েনি। তবে দেশের প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহ চাঙা থাকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে কম হয়েছে। প্রথম সাত মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে প্রায় ৩৫ শতাংশ।

সেবা খাতের ঘাটতি ১৩৭ কোটি ডলার
বিমা, ভ্রমণ ইত্যাদি খাতের আয়-ব্যয় হিসাব করে সেবা খাতের বাণিজ্য ঘাটতি পরিমাণ করা হয়। করোনাকালীন মানুষ ভ্রমণ কম করেছে। অন্যদিকে আমদান-রফতানি কম হওয়া বিমার খরচও কমে গেছে। ফলে সেবা খাতের বাণিজ্য ঘাটতি কিছুটা কম হয়েছে। চলতি অর্থবছরের সাত মাসে এ খাতের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১৩৭ কোটি ডলার। গত অর্থবছর একই সময়ে তা ছিল ১৮০ কোটি ডলার।

এফডিআই কমেছে ৭ দশমিক ৩১ শতাংশ
মহামারিতে বিশ্ব অর্থনীতির মন্দার প্রভাব সরাসরি পড়েছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের (এফডিআই) ওপর। গত অর্থছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়ে ১৯৫ কোটি ৫০ লাখ ডলারের এফডিআই পেয়েছিল বাংলাদেশ। একই সমেয় চলতি অর্থবছরের তা কমে ১৮১ কোটি ডলারে নেমে এসেছে।

বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে মোট যে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আসে তা থেকে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান মুনাফার অর্থ নিয়ে যাওয়ার পর যেটা অবশিষ্ট থাকে সেটাকে নিট এফডিআই বলা হয়। আলোচিত সময়ে নিট বিদেশি বিনিয়োগও আগের বছরের চেয়ে প্রায় ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ কমে ৫৩ কোটি ডলারে নেমেছে। গত বছর একই সময়ে নিট বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ৭৩ কোটি ২০ লাখ ডলার।

চলতি হিসাবে ভারসাম্য (কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স)
করোনার মধ্যে বৈশ্বিক অর্থনীতির অবস্থা যখন নাজুক  তখনও দেশের অর্থনীতির অন্যতম সূচক বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যে (ব্যালেন্স অব পেমেন্ট) উদ্বৃত্ত বাড়ছে।

চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকার অর্থ হলো নিয়মিত লেনদেনে দেশকে কোনো ঋণ করতে হচ্ছে না। আর ঘাটতি থাকলে সরকারকে ঋণ নিয়ে তা পূরণ করতে হয়। সেই হিসেবে উন্নয়নশীল দেশের চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকা ভালো্। অর্থবছরের  প্রথম সাত মাসে চলতি হিসাবে ২২৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার উদ্বৃত্ত রয়েছে। যা আগের অর্থবছরে একই সময়ে ঋণাত্মক ছিল প্রায় ১৮০ কোটি ডলার। এদিকে সা‌র্বিক রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ার কারণে ভারসাম্যেও (ওভারঅল ব্যালেন্স) ৬৪০ কোটি ডলারের বেশি উদ্বৃত্ত ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১৩ কোটি ২০ লাখ ডলার।

আলোচ্য সময়ে এক হাজার ৪৯০ কোটি ৭০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। গত বছর একই সময়ে পাঠিয়েছিলেন এক হাজার ১০৪ কোটি ৬০ লাখ ডলার। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ।

দেশের শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগে (পোর্টফোলিও ইনভেস্টমেন্ট) গতি কমে নেতিবাচক ধারায় রয়েছে। গত অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে বিনিয়োগ ছিল তিন কোটি ৭০ লাখ ডলার। এবছর একই সময়ে শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ (নিট) যা এসেছিল তার চেয়ে ১৮ কোটি ডলার বেশি চলে গেছে।

বিজনেসজার্নাল/ঢাকা্/এনইউ

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

x
English Version

রপ্তানি আয়ে বড় ধাক্কা, বাণিজ্য ঘাটতি

আপডেট: ০৬:০৭:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মার্চ ২০২১

মহামারির ধাক্কায় গতি হারিয়েছে দেশের রপ্তানি আয়। যার প্রভাবে বৈদেশিক বাণিজ্যে ঘাটতি বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে ৯৭৮ কোটি ৭০ লাখ ডলারে বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। দেশীয় মুদ্রায় ঘাটতির এ পরিমাণ প্রায় ৮৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০২০-২১ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়ের বৈদেশিক লেনদেনে চলতি হিসাবে ভারসাম্যের (ব্যালেন্স অফ পেমেন্ট) ওপর করা হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্যে পাওয়া গেছে।

শেয়ারববাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন:বিজনেসজার্নালবিজনেসজার্নাল.বিডি

এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, রপ্তানি আয়ে বড় ধাক্কার কারণে আমদানি ব্যয় কমার পরও বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। এ ঘাটতি আগামীতে আরও বাড়তে পারে। করোনার প্রভাবে বিশ্ব বাজারে পণ্যের চাহিদা কমে গেছে। ইউরোপসহ কয়েকটি দেশে করোনার নতুন উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। অনেক দেশে এখনও পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি। এসব কারণে রপ্তানি বাণিজ্য আরও চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। 

তিনি বলেন, শঙ্কার বিষয় নতুন বিনিয়োগ হচ্ছে না। করোনার কারণে অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন কমে গেছে। কিছু বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে মূলধনী যন্ত্রপাতি এবং শিল্পের কাঁচামালসহ অন্যান্য পণ্য আমদানি অনেক কমে গেছে। এটা খুবই উদ্বেগজনক। বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টিতে সরকারকে এখনই কার্যকরি পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ বিনিয়োগ না হলে নতুন কর্মসংস্থান হবে না, আশানুরূপ রপ্তানিও বাড়বে না। পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় প্রণোদনা ও নীতি সহায়তা বাড়াতে হবে বলে জানান সাবেক এ গভর্নর। 

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যালেন্স অফ পেমেন্টের তথ্য বলছে, ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে ইপিজেডসহ রপ্তানি খাতে বাংলাদেশ আয় করেছে দুই হাজার ২১৩ কোটি ডলার। এর বিপরীতে আমদানি বাবদ ব্যয় করেছে ৩ হাজার ১৯২ কোটি ডলার। সে হিসেবে সাত মাসে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৯৭৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার। দেশীয় মুদ্রায় ঘাটতির এ পরিমাণ প্রায় ৮৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে)।

এ সময়ে পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ আয় তার আগের বছরের তুলনায় ১ দশমিক ০২ শতাংশ কম করেছে। বিপরীতে পণ্য আমদানির ব্যয় আগের বছরের চেয়ে দশমিক ২৬ শতাংশ কমেছে। দেশের অভ্যন্তরে বিনিয়োগের চাহিদা কম থাকায় আমদানিজনিত চাহিদাও কম ছিল। তাই আমদানি ব্যয় তেমন বাড়েনি। তবে দেশের প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহ চাঙা থাকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে কম হয়েছে। প্রথম সাত মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে প্রায় ৩৫ শতাংশ।

সেবা খাতের ঘাটতি ১৩৭ কোটি ডলার
বিমা, ভ্রমণ ইত্যাদি খাতের আয়-ব্যয় হিসাব করে সেবা খাতের বাণিজ্য ঘাটতি পরিমাণ করা হয়। করোনাকালীন মানুষ ভ্রমণ কম করেছে। অন্যদিকে আমদান-রফতানি কম হওয়া বিমার খরচও কমে গেছে। ফলে সেবা খাতের বাণিজ্য ঘাটতি কিছুটা কম হয়েছে। চলতি অর্থবছরের সাত মাসে এ খাতের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১৩৭ কোটি ডলার। গত অর্থবছর একই সময়ে তা ছিল ১৮০ কোটি ডলার।

এফডিআই কমেছে ৭ দশমিক ৩১ শতাংশ
মহামারিতে বিশ্ব অর্থনীতির মন্দার প্রভাব সরাসরি পড়েছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের (এফডিআই) ওপর। গত অর্থছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়ে ১৯৫ কোটি ৫০ লাখ ডলারের এফডিআই পেয়েছিল বাংলাদেশ। একই সমেয় চলতি অর্থবছরের তা কমে ১৮১ কোটি ডলারে নেমে এসেছে।

বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে মোট যে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আসে তা থেকে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান মুনাফার অর্থ নিয়ে যাওয়ার পর যেটা অবশিষ্ট থাকে সেটাকে নিট এফডিআই বলা হয়। আলোচিত সময়ে নিট বিদেশি বিনিয়োগও আগের বছরের চেয়ে প্রায় ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ কমে ৫৩ কোটি ডলারে নেমেছে। গত বছর একই সময়ে নিট বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ৭৩ কোটি ২০ লাখ ডলার।

চলতি হিসাবে ভারসাম্য (কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স)
করোনার মধ্যে বৈশ্বিক অর্থনীতির অবস্থা যখন নাজুক  তখনও দেশের অর্থনীতির অন্যতম সূচক বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যে (ব্যালেন্স অব পেমেন্ট) উদ্বৃত্ত বাড়ছে।

চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকার অর্থ হলো নিয়মিত লেনদেনে দেশকে কোনো ঋণ করতে হচ্ছে না। আর ঘাটতি থাকলে সরকারকে ঋণ নিয়ে তা পূরণ করতে হয়। সেই হিসেবে উন্নয়নশীল দেশের চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকা ভালো্। অর্থবছরের  প্রথম সাত মাসে চলতি হিসাবে ২২৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার উদ্বৃত্ত রয়েছে। যা আগের অর্থবছরে একই সময়ে ঋণাত্মক ছিল প্রায় ১৮০ কোটি ডলার। এদিকে সা‌র্বিক রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ার কারণে ভারসাম্যেও (ওভারঅল ব্যালেন্স) ৬৪০ কোটি ডলারের বেশি উদ্বৃত্ত ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১৩ কোটি ২০ লাখ ডলার।

আলোচ্য সময়ে এক হাজার ৪৯০ কোটি ৭০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। গত বছর একই সময়ে পাঠিয়েছিলেন এক হাজার ১০৪ কোটি ৬০ লাখ ডলার। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ।

দেশের শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগে (পোর্টফোলিও ইনভেস্টমেন্ট) গতি কমে নেতিবাচক ধারায় রয়েছে। গত অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে বিনিয়োগ ছিল তিন কোটি ৭০ লাখ ডলার। এবছর একই সময়ে শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ (নিট) যা এসেছিল তার চেয়ে ১৮ কোটি ডলার বেশি চলে গেছে।

বিজনেসজার্নাল/ঢাকা্/এনইউ

আরও পড়ুন: