০৫:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪

লকডাউনে কারখানা খোলা রাখতে চান পোশাক ব্যবসায়ীরা

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৪:৩৫:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ এপ্রিল ২০২১
  • / ৪১৩৬ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: করোনা সংক্রমণ রোধে আগামী ১৪ এপ্রিল (বুধবার) থেকে শুরু হবে কঠোর ও সর্বাত্মক লকডাউন। এ সময়ে সেবা খাতের মতো দেশের সব পোশাক কারখানা খোলা রাখতে চায় তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএ ও ইএবি।

রোববার (১১ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে সরকারের প্রতি এ আহ্বান জানানো হয়।

বিজিএমইএ’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি ও সংসদ সদস্য শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ, বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি ও ইএবি’র সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শিদী, বিজিএমইএ’র নব-নির্বাচিত সভাপতি ফারুক হাসান, বিকেএমইএ’র সভাপতি সেলিম ওসমান, প্রথম সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন, বিজিএমইএ’র সিনিয়র সহ-সভাপতি ফয়সাল সামাদ, সহ-সভাপতি এম এ রহিম ফিরোজসহ তৈরি পোশাক শিল্প উদ্যোক্তারা।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: বিজনেসজার্নালবিজনেসজার্নাল.বিডি

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিজিএমইএ’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুস সালাম বলেন, সামনে রমজান মাস শুরু হচ্ছে। আগামী ঈদে শ্রমিকদের বেতন ও বোনাসের বিষয়টি অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও স্পর্শকাতর। এরপরের দুমাসের মধ্যে আরও একটি ঈদ বোনাসের চাপ রয়েছে। এরকম একটি সময়ে বস্ত্র ও পোশাক শিল্পকে লকডাউনের আওতায় আনা হলে শ্রমিক ও শিল্প একটি অনিশ্চিত পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে।

এই অবস্থার সার্বিক দিক বিবেচনায় নিয়ে রফতানিমুখী তৈরি পোশাক খাতসহ বস্ত্রখাতের সহযোগী শিল্পগুলোকে লকডাউনের আওতামুক্ত রাখুন।

সেলিম ওসমান বলেন, পোশাক খাতে ৪০ লাখ শ্রমিক কাজ করেন। পোশাক খাত খোলা থাকলে পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষভাবে ২ কোটি মানুষ জড়িত। সবার স্বার্থে কারখানা খোলা রাখার অনুরোধ জানান তিনি।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

x

লকডাউনে কারখানা খোলা রাখতে চান পোশাক ব্যবসায়ীরা

আপডেট: ০৪:৩৫:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ এপ্রিল ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: করোনা সংক্রমণ রোধে আগামী ১৪ এপ্রিল (বুধবার) থেকে শুরু হবে কঠোর ও সর্বাত্মক লকডাউন। এ সময়ে সেবা খাতের মতো দেশের সব পোশাক কারখানা খোলা রাখতে চায় তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএ ও ইএবি।

রোববার (১১ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে সরকারের প্রতি এ আহ্বান জানানো হয়।

বিজিএমইএ’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি ও সংসদ সদস্য শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ, বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি ও ইএবি’র সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শিদী, বিজিএমইএ’র নব-নির্বাচিত সভাপতি ফারুক হাসান, বিকেএমইএ’র সভাপতি সেলিম ওসমান, প্রথম সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন, বিজিএমইএ’র সিনিয়র সহ-সভাপতি ফয়সাল সামাদ, সহ-সভাপতি এম এ রহিম ফিরোজসহ তৈরি পোশাক শিল্প উদ্যোক্তারা।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: বিজনেসজার্নালবিজনেসজার্নাল.বিডি

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিজিএমইএ’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুস সালাম বলেন, সামনে রমজান মাস শুরু হচ্ছে। আগামী ঈদে শ্রমিকদের বেতন ও বোনাসের বিষয়টি অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও স্পর্শকাতর। এরপরের দুমাসের মধ্যে আরও একটি ঈদ বোনাসের চাপ রয়েছে। এরকম একটি সময়ে বস্ত্র ও পোশাক শিল্পকে লকডাউনের আওতায় আনা হলে শ্রমিক ও শিল্প একটি অনিশ্চিত পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে।

এই অবস্থার সার্বিক দিক বিবেচনায় নিয়ে রফতানিমুখী তৈরি পোশাক খাতসহ বস্ত্রখাতের সহযোগী শিল্পগুলোকে লকডাউনের আওতামুক্ত রাখুন।

সেলিম ওসমান বলেন, পোশাক খাতে ৪০ লাখ শ্রমিক কাজ করেন। পোশাক খাত খোলা থাকলে পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষভাবে ২ কোটি মানুষ জড়িত। সবার স্বার্থে কারখানা খোলা রাখার অনুরোধ জানান তিনি।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন: