১২:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

শীতে কাঁপছে কুড়িগ্রামের মানুষ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১০:৫৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১০৪৬৩ বার দেখা হয়েছে

পৌষ মাসের শেষ সময়ে এসে কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশার দাপট কিছুটা কম। কুয়াশা কিছুটা কম থাকলেও হাড় কাঁপানো শীতে শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছে বিপাকে। রাতে বৃষ্টির ফোঁটার মতো পড়ছে কুয়াশা। সকাল ১০টা পর্যন্ত দেখা মেলেনি সূর্যের। ফলে কাবু হয়ে পড়েছে মানুষজন।

আজ মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ৭টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় ঠান্ডা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এ অবস্থায় শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষজন প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ের অভাবে সময়মতো কাজে বের হতে পারছে না।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, এইরকম তাপমাত্রা আরও কয়েকদিন থাকবে। তবে এ মাসের মধ্যে আরও একটি শৈত্য প্রবাহ এ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে।

সদরের পাঁচগাছি ইউনিয়নের বানিয়া পাড়া এলাকার হাফিজুদ্দি বলেন, ঠান্ডায় আমার অবস্থা শেষ। হাতে টাকা পয়সা নেই, তাই এবার শীতের কাপড়ও কিনতে পারিনি। একজনে একটা জ্যাকেট দিছে সেটা পরেই একটু শীত নিবারণ করতেছি।

আরও পড়ুন: দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক

একই এলাকার মান্নান মিয়া বলেন, আজ কুয়াশা কম কিন্তু  ঠান্ডা অনেক বেশি। হাত পা বরফ হয়ে যাচ্ছে। মাঠে কাজ করা যাচ্ছে না। বাতাসে কাবু করে ফেলছে।

সদরের পাঁচগাছি ইউনিয়নের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আব্দুল বাতেন সরকার বলেন, কিছুদিন আগে মাদরাসার ছাত্রদের জন্য ২০০ কম্বল পেয়েছি তা বিতরণ করা হয়েছে। আর কোনো শীতবস্ত্র পাইনি। তবে পাওয়ার সম্ভাবনা আছে।

ঢাকা/কেএ

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

শীতে কাঁপছে কুড়িগ্রামের মানুষ

আপডেট: ১০:৫৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৪

পৌষ মাসের শেষ সময়ে এসে কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশার দাপট কিছুটা কম। কুয়াশা কিছুটা কম থাকলেও হাড় কাঁপানো শীতে শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছে বিপাকে। রাতে বৃষ্টির ফোঁটার মতো পড়ছে কুয়াশা। সকাল ১০টা পর্যন্ত দেখা মেলেনি সূর্যের। ফলে কাবু হয়ে পড়েছে মানুষজন।

আজ মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ৭টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় ঠান্ডা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এ অবস্থায় শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষজন প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ের অভাবে সময়মতো কাজে বের হতে পারছে না।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, এইরকম তাপমাত্রা আরও কয়েকদিন থাকবে। তবে এ মাসের মধ্যে আরও একটি শৈত্য প্রবাহ এ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে।

সদরের পাঁচগাছি ইউনিয়নের বানিয়া পাড়া এলাকার হাফিজুদ্দি বলেন, ঠান্ডায় আমার অবস্থা শেষ। হাতে টাকা পয়সা নেই, তাই এবার শীতের কাপড়ও কিনতে পারিনি। একজনে একটা জ্যাকেট দিছে সেটা পরেই একটু শীত নিবারণ করতেছি।

আরও পড়ুন: দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক

একই এলাকার মান্নান মিয়া বলেন, আজ কুয়াশা কম কিন্তু  ঠান্ডা অনেক বেশি। হাত পা বরফ হয়ে যাচ্ছে। মাঠে কাজ করা যাচ্ছে না। বাতাসে কাবু করে ফেলছে।

সদরের পাঁচগাছি ইউনিয়নের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আব্দুল বাতেন সরকার বলেন, কিছুদিন আগে মাদরাসার ছাত্রদের জন্য ২০০ কম্বল পেয়েছি তা বিতরণ করা হয়েছে। আর কোনো শীতবস্ত্র পাইনি। তবে পাওয়ার সম্ভাবনা আছে।

ঢাকা/কেএ