সংক্রমণজনিত রোগ থেকে বাঁচাবে যেসব অভ্যাস

- আপডেট: ১১:১৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২২
- / ১০৪৫১ বার দেখা হয়েছে
তিন বছরের ফাঁড়া কাটিয়ে যখন ভাবা হচ্ছিল কোভিড-১৯ মহামারি চলেই গেছে। ঠিক এমন সময় চীনে করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতসহ যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল ও জাপানের মতো অনেক জায়গায় নতুন করে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুক–টুইটার–লিংকডইন–ইন্সটাগ্রাম–ইউটিউব
সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা শুরু থেকেই বলে আসছেন, সাবান ও পানি দিয়ে ঠিক মতো হাত ধুতে হবে এবং অ্যালকোহলভিত্তিক স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে। পানির ট্যাপ, দরজার হাতল ও ফোন স্ক্রিনসহ এমন নিত্য ব্যবহারের জিনিসগুলো নিয়মিত স্যানিটাইজার দিয়ে জীবাণুমুক্ত রাখতে হবে।
ঠিকঠাক মতো মাস্ক পরুন
যখনই বাইরে যান, মুখ, নাক ও থুতনি ঢেকে যায় এমন মাস্ক পরে নিন। তবে মাস্ক পরার আগে অবশ্যই হাত ধুয়ে নেবেন এবং মাস্ক খোলার পর আবারও ভালো করে হাত ধুয়ে নিতে হবে। মাস্ক প্লাস্টিক বা পলিথিনের ব্যাগে রাখুন। একই মাস্ক বারবার ব্যবহার করলে তা অবশ্যই নিয়মিত ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। তবে একবার ব্যবহারের মাস্কও ব্যবহারের পর নির্দিষ্ট জায়গায় রাখতে হবে, যাতে করে জীবাণু না ছড়াতে পারে।
নিরাপদ চারপাশ
কারও জ্বর, সর্দি বা ঠান্ডা লাগা থাকলে তার সংস্পর্শে না গিয়ে নিরাপদ দূরত্বে থাকতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ভিড় এড়িয়ে চলতে বলেছে। একই সঙ্গে অসুস্থ বা আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের থেকেও দূরে থাকতে বলেছে। আর ঘরে থাকলে আলো-বাতাস ঠিকমতো প্রবেশ করতে পারে এমন ব্যবস্থা রাখুন। বাইরে কারও সঙ্গে সাক্ষাৎ করলে অবশ্যই ঠিকঠাক মতো মাস্ক পরে নিন।
তবে সবচেয়ে জরুরি পরামর্শ হলো, টিকার পূর্ণাঙ্গ ডোজ নিয়ে ফেলতে হবে এবং জ্বর বা কাশি-কফ এলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
আরও পড়ুনঃশীতে বয়স্করা সতর্ক থাকবেন যেভাবে