০৭:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সব বই প্রাপ্তির সময় বেঁধে দেওয়া সম্ভব নয়: শিক্ষা উপদেষ্টা

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৭:৫০:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১০৩৩৬ বার দেখা হয়েছে

এবার প্রাথমিকে ১০ আর মাধ্যমিকে ৩০; সবমিলিয়ে বইয়ের চাহিদা প্রায় ৪০ কোটি। এনসিটিবির হিসাবে ছয় জানুয়ারি পর্যন্ত বই গেছে ছয় কোটির কিছু বেশি। ২০১২ সালের কারিকুলামে ফিরে যাওয়া, পুনরায় দরপত্র আহবানসহ নানা কারণে কার্যাদেশ দিতেই দেরি হয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তাই এবার বই দিতে দেরি হবে, এটা জানাই ছিলো। তবে শিক্ষার্থীরা সব বই কবে পাবে এমন প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ কোনো সময় বেঁধে দেওয়ার পক্ষে নন।

তিনি বলেন, ভিন্ন পরিস্থিতিতে এ বছর সব বই কবে মিলবে তার সময় বেঁধে দেওয়া সম্ভব নয়।

মঙ্গলবার (সাত জানুয়ারি) বিকেলে সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এই সব কথা বলেন।

বিগত সময়ে মার্চের আগে পুরোপুরি বই দেওয়া হয়নি জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, আমরা বই ছাপা কার্যক্রম শুরু করেছি দেরিতে। আমাদের বই পরিমার্জন করতে হয়েছে। বইয়ের সিলেবাস, কারিকুলাম নতুন করে করতে হয়েছে। বইয়ের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। বিদেশে কোনো বই ছাপানো হচ্ছে না। দেশের সক্ষমতা কতো সেটা এবারই প্রথম দেখা যাচ্ছে। এতে করে তো দেরি হবেই।

আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রার প্রস্তুতি শুরু, কঠিন নিরাপত্তা

তিনি বলেন, এ বছরই বোঝা গেলো সবগুলো গোডাউন যেখানে আর্ট পেপারগুলো জমা ছিল, সেগুলো সব উদ্ধার করার পরও দেখা গেল যে দেশের ভেতর আপাতত কিছু ঘাটতি আছে। (আর্ট পেপার নিয়ে) বিদেশ থেকে জাহাজ রওনা হয়ে গেছে।

কবে নাগাদ সব শিক্ষার্থী বই পাবে জানতে চাইলে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, কবে নাগাদ সবাই সব বই পাবে এটা আমি জানি না।

অপরদিকে ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা জানান, রমজানে যেসব পণ‍্যের শুল্কে ছাড় দেওয়া হয়েছে তা অব‍্যহত থাকবে। সামর্থবান সবাইকে কর দিতে হবে।

এসময় নীতিতে পরিবর্তন না আনলে অর্থনীতিতে পরিবর্তন আসবে না মন্তব্য করেন তিনি।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

সব বই প্রাপ্তির সময় বেঁধে দেওয়া সম্ভব নয়: শিক্ষা উপদেষ্টা

আপডেট: ০৭:৫০:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৫

এবার প্রাথমিকে ১০ আর মাধ্যমিকে ৩০; সবমিলিয়ে বইয়ের চাহিদা প্রায় ৪০ কোটি। এনসিটিবির হিসাবে ছয় জানুয়ারি পর্যন্ত বই গেছে ছয় কোটির কিছু বেশি। ২০১২ সালের কারিকুলামে ফিরে যাওয়া, পুনরায় দরপত্র আহবানসহ নানা কারণে কার্যাদেশ দিতেই দেরি হয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তাই এবার বই দিতে দেরি হবে, এটা জানাই ছিলো। তবে শিক্ষার্থীরা সব বই কবে পাবে এমন প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ কোনো সময় বেঁধে দেওয়ার পক্ষে নন।

তিনি বলেন, ভিন্ন পরিস্থিতিতে এ বছর সব বই কবে মিলবে তার সময় বেঁধে দেওয়া সম্ভব নয়।

মঙ্গলবার (সাত জানুয়ারি) বিকেলে সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এই সব কথা বলেন।

বিগত সময়ে মার্চের আগে পুরোপুরি বই দেওয়া হয়নি জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, আমরা বই ছাপা কার্যক্রম শুরু করেছি দেরিতে। আমাদের বই পরিমার্জন করতে হয়েছে। বইয়ের সিলেবাস, কারিকুলাম নতুন করে করতে হয়েছে। বইয়ের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। বিদেশে কোনো বই ছাপানো হচ্ছে না। দেশের সক্ষমতা কতো সেটা এবারই প্রথম দেখা যাচ্ছে। এতে করে তো দেরি হবেই।

আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রার প্রস্তুতি শুরু, কঠিন নিরাপত্তা

তিনি বলেন, এ বছরই বোঝা গেলো সবগুলো গোডাউন যেখানে আর্ট পেপারগুলো জমা ছিল, সেগুলো সব উদ্ধার করার পরও দেখা গেল যে দেশের ভেতর আপাতত কিছু ঘাটতি আছে। (আর্ট পেপার নিয়ে) বিদেশ থেকে জাহাজ রওনা হয়ে গেছে।

কবে নাগাদ সব শিক্ষার্থী বই পাবে জানতে চাইলে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, কবে নাগাদ সবাই সব বই পাবে এটা আমি জানি না।

অপরদিকে ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা জানান, রমজানে যেসব পণ‍্যের শুল্কে ছাড় দেওয়া হয়েছে তা অব‍্যহত থাকবে। সামর্থবান সবাইকে কর দিতে হবে।

এসময় নীতিতে পরিবর্তন না আনলে অর্থনীতিতে পরিবর্তন আসবে না মন্তব্য করেন তিনি।

ঢাকা/এসএইচ