১০:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫

সাত মাসে ২৭ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৪:২৬:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ১০৫৮৮ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সাত মাসে মোট ২৭ দশমিক ৪১৮ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। যা মোট রপ্তানি আয়ের সাড়ে ৮৪ শতাংশ। বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।

ইপিবির প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে রপ্তানি আয় এসেছে ৩২ দশমিক ৪৪৭ বিলিয়ন ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার সমান। এসময়ের কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩২.৪৩৭ বিলিয়ন ডলার।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের প্রধান বাজার ইউরোপে যুদ্ধের দামামা আর বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যেই চলতি বছরের শুরু থেকে রপ্তানি আয়ে ভাল খবর দিয়ে আসছিল। বাড়ছিল আয়। এ সময়ে দেশে ডলারের তীব্র সংকট চলছে। এই সংকটের মধ্যে কিছুটা হলেও স্বস্তি দিচ্ছিলো রপ্তানি আয়ে। বাড়ছিল প্রতি মাসেই। এর মধ্যে রপ্তানি আয়ের কার্যাদেশ কিছুটা কমেছিল। রপ্তানিকারকরা বলছিল, মার্চের দিকে রপ্তানি আয় কমে আসতে পারে। কিন্তু তার আগেই জানুয়ারি মাসে কিছুটা কমলো। যদিও চলতি বছরের প্রথম সাত মাস জুলাই-জানুয়ারি সাত মাসের জন্য যে লক্ষ্যমাত্রা ছিল তার চেয়ে কমেনি। পাশাপাশি আগের বছরের চেয়ে বেশি আছে প্রায় দশ শতাংশ।

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৫৮ বিলিয়ন ডলার। আর জুলাই-জানুয়ারি সাত মাসের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩২.৪৩৭ বিলিয়ন ডলার।

আরও পড়ুন: জানুয়ারিতে ৫১৪ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি

দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক। তৈরি পোশাক কমলেই মোট রপ্তানি আয়ে ঝাঁকুনি লাগে। তথ্য বলছে তৈরি পোশাকের রপ্তানি কিছুটা কমার কারণে মোট রপ্তানি আয়ে এর প্রভাব পড়েছে। জানুয়ারি শেষে তৈরি পোশাক রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১৪.৩১ শতাংশ। ডিসেম্বরে এ হার ছিল ১৫.৫৬ শতাংশ।

জুলাই-জানুয়ারি সাত মাসে অন্যান্য প্রধান রপ্তানি পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে হিমায়িত মৎস্য ২৯২.৬৫ মিলিয়ন ডলার, কৃষিজাত পণ্য ৫৫৫.২৭ মিলিয়ন ডলার এবং পাট ও পাটজাত পণ্য ৫৪৮ মিলিয়ন ডলার।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

সাত মাসে ২৭ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি

আপডেট: ০৪:২৬:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সাত মাসে মোট ২৭ দশমিক ৪১৮ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। যা মোট রপ্তানি আয়ের সাড়ে ৮৪ শতাংশ। বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।

ইপিবির প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে রপ্তানি আয় এসেছে ৩২ দশমিক ৪৪৭ বিলিয়ন ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার সমান। এসময়ের কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩২.৪৩৭ বিলিয়ন ডলার।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের প্রধান বাজার ইউরোপে যুদ্ধের দামামা আর বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যেই চলতি বছরের শুরু থেকে রপ্তানি আয়ে ভাল খবর দিয়ে আসছিল। বাড়ছিল আয়। এ সময়ে দেশে ডলারের তীব্র সংকট চলছে। এই সংকটের মধ্যে কিছুটা হলেও স্বস্তি দিচ্ছিলো রপ্তানি আয়ে। বাড়ছিল প্রতি মাসেই। এর মধ্যে রপ্তানি আয়ের কার্যাদেশ কিছুটা কমেছিল। রপ্তানিকারকরা বলছিল, মার্চের দিকে রপ্তানি আয় কমে আসতে পারে। কিন্তু তার আগেই জানুয়ারি মাসে কিছুটা কমলো। যদিও চলতি বছরের প্রথম সাত মাস জুলাই-জানুয়ারি সাত মাসের জন্য যে লক্ষ্যমাত্রা ছিল তার চেয়ে কমেনি। পাশাপাশি আগের বছরের চেয়ে বেশি আছে প্রায় দশ শতাংশ।

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৫৮ বিলিয়ন ডলার। আর জুলাই-জানুয়ারি সাত মাসের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩২.৪৩৭ বিলিয়ন ডলার।

আরও পড়ুন: জানুয়ারিতে ৫১৪ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি

দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক। তৈরি পোশাক কমলেই মোট রপ্তানি আয়ে ঝাঁকুনি লাগে। তথ্য বলছে তৈরি পোশাকের রপ্তানি কিছুটা কমার কারণে মোট রপ্তানি আয়ে এর প্রভাব পড়েছে। জানুয়ারি শেষে তৈরি পোশাক রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১৪.৩১ শতাংশ। ডিসেম্বরে এ হার ছিল ১৫.৫৬ শতাংশ।

জুলাই-জানুয়ারি সাত মাসে অন্যান্য প্রধান রপ্তানি পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে হিমায়িত মৎস্য ২৯২.৬৫ মিলিয়ন ডলার, কৃষিজাত পণ্য ৫৫৫.২৭ মিলিয়ন ডলার এবং পাট ও পাটজাত পণ্য ৫৪৮ মিলিয়ন ডলার।

ঢাকা/এসএ