সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের এজিএমে ডিভিডেন্ড অনুমোদন
- আপডেট: ০৬:০৬:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুলাই ২০২১
- / ৪১৬২ বার দেখা হয়েছে
বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল)-এর ২৬তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আজ মঙ্গলবার, ৬ জুলাই ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বার্ষিক সাধারণ সভায় ২০২০ সালের জন্য ১০ শতাংশ ডিভিডেন্ড অনুমোদন করা হয়, এর মধ্যে ৫ শতাংশ ক্যাশ এবং ৫ শতাংশ স্টক।
অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুক–টুইটার–লিংকডইন–ইন্সটাগ্রাম–ইউটিউব
সভায় সভাপতিত্ব করেন পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর মোঃ আনোয়ারুল আজিম আরিফ। সভায় পরিচালনা পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যানদ্বয় বেলাল আহমেদ ও মো: সাইদুর রহমান এবং পরিচালকবৃন্দ ও শেয়ারহোল্ডারবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: তাজুল ইসলাম সহ অন্যান্য উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালকগণ অংশগ্রহণ করেন। এই ভার্চুয়াল সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডারগণ ব্যাংকের সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করেন। সভা পরিচালনা করেন ব্যাংকের কোম্পানী সচিব আব্দুল হান্নান খান।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর মোঃ আনোয়ারুল আজিম আরিফ তাঁর স্বাগত বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে চলমান অতিমারির কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ মানুষের স্বাভাবিক কর্মকান্ড ব্যাহত হচ্ছে। এর মধ্যেও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক তার সকল ব্যবসায়িক সূচকের ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রাখতে পেরেছে এবং আগামীতেও এ অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি শেয়ারহোল্ডারদের আশ্বস্ত করেন।
ঢাকা/এনইউ
আরও পড়ুন:
- সময় বাড়ল ব্যাংক লেনদেনের
- ডিএসই ও সিএসই’র সঙ্গে সাউথ বাংলা ব্যাংকের চুক্তি স্বাক্ষর
- জুলাই মাসেই পাওয়া যাবে রুশ টিকা : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- এনআরবিসি ব্যাংকের আমানত ছাড়াল ১০ হাজার কোটি টাকা
- ৪২ লাখ কর্মীর জন্য টিকা বরাদ্দ চায় বিজিএমইএ
- ২২ কারণে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক
- বানকোর পরিচালকদের ১০ প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
- লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো
- আগ্রহ কমার শীর্ষে মালেক স্পিনিং
- আগ্রহের শীর্ষে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স
- আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা
- সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন
- ২৫ লাখ শেয়ার কিনলেন স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৩ পরিচালক
- রাজস্বে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি, তবুও ঘাটতি ৪৫ হাজার কোটি