০৮:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫

স্টেডিয়ামের বাইরে বল পাঠানোই আগ্রাসী ক্রিকেট নয়: হাথুরু

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৩:১৫:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৩
  • / ১০৪০৬ বার দেখা হয়েছে

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ দলের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বেশ রদবদল দেখা গেছে। আগ্রাসী মনোভাবে ব্যাটাররা নিজেদের মেলে ধরার চেষ্টা করছেন। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে অনেকটা রয়েসয়ে ব্যাট চালানো ক্রিকেটাররা এখন ওয়ানডেতেও খেলেন আক্রমণাত্মক ক্রিকেট। সবমিলিয়ে চলমান ক্রিকেট সংস্কৃতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব দেখা গেছে। এমন ইতিবাচক মনোভাব কেবল ব্যাটেই নয়, সবক্ষেত্রেই টাইগারদের আগ্রাসী দেখতে চান প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আয়ার‌ল্যান্ডের বিপক্ষে আসন্ন অ্যাওয়ে সিরিজের আগে টাইগারদের তিন দিনের ক্যাম্প শেষ হয়েছে সিলেটে। শেষদিনের অনুশীলনের আগে আজ (২৯ এপ্রিল) সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। সেখানে তিনি আগ্রাসী ক্রিকেট সম্পর্কে সবার ভুল ধারণা আছে উল্লেখ করে সেটি শুধরে দেন।

হাথুরুসিংহে বলেন, ‘সব সময় আগ্রাসী ক্রিকেট খেলার মানসিকতা থাকবে আমাদের। এর মানে এই না যে, বল মেরে স্টেডিয়ামের বাইরে পাঠাতে হবে। আগ্রাসী ক্রিকেট মানে হলো, যা-ই করি না কেন, ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে করতে হবে। পাশাপাশি সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রেও আগ্রাসী থাকা, সেটা হোক দল বাছাই কিংবা ফিল্ড প্লেসিং কিংবা কী ধরনের বোলিং করা হবে। আমরা ছেলেদেরকে এই স্বাধীনতা দিতে যাই, যেন তারা মাঠে গিয়ে নিজেদের মেলে ধরতে পারে।’

আরও পড়ুন: আইপিএল ছেড়ে দেশে ফিরলেন লিটন

ব্যাটারদের কি দায়িত্ব সেটাও স্পষ্ট করে জানালেন হাথুরু, ‘ওপেনার হলে ১০ ওভার ব্যাট করতে হবে, কীভাবে শুরু করতে হবে এবং ফিল্ডিং রেস্ট্রিকশনের (৩০ গজের মধ্যে ফিল্ডার রাখার বাধ্যবাধকতা) সর্বোচ্চ ব্যবহার কীভাবে করতে হবে সেটাও ভাবতে হবে। মাঝে ব্যাট করলে পরিস্থিতি অন্যরকম থাকবে। কখনও চারজন বা পাঁচজন আউট হওয়ার পর আসতে হবে (ব্যাটিংয়ে)।’

টাইগার কোচ আরও বলেন, ‘কীভাবে শুরু করতে হবে, তা নিয়ে অনুশীলন করা গুরুত্বপূর্ণ। যদি এভাবে অনুশীলন না করেন তাহলে উইকেটে গিয়ে থমকে যেতে হবে, যেটা আমরা চাই না। আমরা চাই কোন পরিস্থিতিতে কেমন খেলতে হবে সে বিষয়ে সবার মাথা পরিষ্কার থাকুক।’

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

স্টেডিয়ামের বাইরে বল পাঠানোই আগ্রাসী ক্রিকেট নয়: হাথুরু

আপডেট: ০৩:১৫:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৩

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ দলের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বেশ রদবদল দেখা গেছে। আগ্রাসী মনোভাবে ব্যাটাররা নিজেদের মেলে ধরার চেষ্টা করছেন। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে অনেকটা রয়েসয়ে ব্যাট চালানো ক্রিকেটাররা এখন ওয়ানডেতেও খেলেন আক্রমণাত্মক ক্রিকেট। সবমিলিয়ে চলমান ক্রিকেট সংস্কৃতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব দেখা গেছে। এমন ইতিবাচক মনোভাব কেবল ব্যাটেই নয়, সবক্ষেত্রেই টাইগারদের আগ্রাসী দেখতে চান প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আয়ার‌ল্যান্ডের বিপক্ষে আসন্ন অ্যাওয়ে সিরিজের আগে টাইগারদের তিন দিনের ক্যাম্প শেষ হয়েছে সিলেটে। শেষদিনের অনুশীলনের আগে আজ (২৯ এপ্রিল) সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। সেখানে তিনি আগ্রাসী ক্রিকেট সম্পর্কে সবার ভুল ধারণা আছে উল্লেখ করে সেটি শুধরে দেন।

হাথুরুসিংহে বলেন, ‘সব সময় আগ্রাসী ক্রিকেট খেলার মানসিকতা থাকবে আমাদের। এর মানে এই না যে, বল মেরে স্টেডিয়ামের বাইরে পাঠাতে হবে। আগ্রাসী ক্রিকেট মানে হলো, যা-ই করি না কেন, ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে করতে হবে। পাশাপাশি সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রেও আগ্রাসী থাকা, সেটা হোক দল বাছাই কিংবা ফিল্ড প্লেসিং কিংবা কী ধরনের বোলিং করা হবে। আমরা ছেলেদেরকে এই স্বাধীনতা দিতে যাই, যেন তারা মাঠে গিয়ে নিজেদের মেলে ধরতে পারে।’

আরও পড়ুন: আইপিএল ছেড়ে দেশে ফিরলেন লিটন

ব্যাটারদের কি দায়িত্ব সেটাও স্পষ্ট করে জানালেন হাথুরু, ‘ওপেনার হলে ১০ ওভার ব্যাট করতে হবে, কীভাবে শুরু করতে হবে এবং ফিল্ডিং রেস্ট্রিকশনের (৩০ গজের মধ্যে ফিল্ডার রাখার বাধ্যবাধকতা) সর্বোচ্চ ব্যবহার কীভাবে করতে হবে সেটাও ভাবতে হবে। মাঝে ব্যাট করলে পরিস্থিতি অন্যরকম থাকবে। কখনও চারজন বা পাঁচজন আউট হওয়ার পর আসতে হবে (ব্যাটিংয়ে)।’

টাইগার কোচ আরও বলেন, ‘কীভাবে শুরু করতে হবে, তা নিয়ে অনুশীলন করা গুরুত্বপূর্ণ। যদি এভাবে অনুশীলন না করেন তাহলে উইকেটে গিয়ে থমকে যেতে হবে, যেটা আমরা চাই না। আমরা চাই কোন পরিস্থিতিতে কেমন খেলতে হবে সে বিষয়ে সবার মাথা পরিষ্কার থাকুক।’

ঢাকা/এসএম