১০:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪

স্মার্ট পুঁজিবাজার গঠনে বিএসইসিতে বিনিয়োগকারীদের আট দফা

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০১:২৯:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪
  • / ৪২৫০ বার দেখা হয়েছে

পুঁজিবাজারের বর্তমান স্থায়ী স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে পুঁজিবাজারের বর্তমান ক্রান্তিকাল থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) আট দফা দাবি সম্বলিত স্বারক লিপি দিয়েছেন।

আজ সোমবার (১১ মার্চ) সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পক্ষে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী জাতীয় ঐক্য ফাউন্ডেশনের (ক্যাপমিনাফ) সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত স্বারক লিপি বিএসইসি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং ডিএসইতে জমা দেওয়া হয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

স্বারক লিপিতে বলা হয়েছে পুঁজিবাজারের সাথে প্রায় ৩৫ লাখ (পঁয়ত্রিশ) বিনিয়োগকারী ওতপ্রোতভাবে জড়িত এবং ৩ থেকে সাড়ে ৩ কোটি মানুষ পরোক্ষভাবে তাদের জীবন জীবিকা নির্বাহ করছে। বিনিয়োগকারীদের পুঁজির নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও কল্যাণের লক্ষ্যে বিভিন্ন অস্থিতিশীলতার মধ্যে ঘুরপাক খাওয়া পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নে যেসব দাবি করেছেন।

০১. পুঁজিবাজারের স্থায়ী স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে বর্তমান ক্রান্তিকাল থেকে উত্তরণে তারল্য প্রবাহ দ্রুত বাড়াতে হবে। এজন্য বিএসইসিকে কমপক্ষে পঞ্চাশ হাজার কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দের ব্যবস্থা করতে হবে। এক্ষেত্রে মার্কেটের পলিসি মেকার হিসেবে আইসিবি’র সম্পৃক্ততা অতীব প্রয়োজন।

০২. স্মার্ট পুঁজিবাজার গঠনের লক্ষ্যে একটি স্থিতিশীল বাজার প্রতিষ্ঠায় বিনিয়োগকারীদের স্মার্ট প্রশিক্ষণপূর্বক কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। এবং বিনিয়োগকারীদের পুঁজির নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে ফোর্সসেল বন্ধের দ্রুত নির্দেশ দিতে হবে।

০৩. সারা বিশ্বেই মিউচ্যুয়াল ফান্ড হলো পুঁজিবাজারের প্রাণ। পুঁজিবাজারকে শক্তিশালী করণের লক্ষ্যে মিউচ্যুয়াল ফান্ডকে আরও শক্তিশালী ও প্রাণবন্ত করতে হবে। সেজন্য মিউচ্যুয়াল ফান্ড কোম্পানির সমুদয় ফান্ডগুলো বিএসইসির বিধান মোতাবেক পুঁজিবাজারের ক্রান্তিকালে ও উন্নয়নে সঠিকভাবে ব্যবহার হয়েছে কি-না এ বিষয়ে অত্যন্ত শক্তিশালী তদন্ত কমিটি গঠনপূর্বক নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে আরো স্বচ্ছ ও কার্যকরি ভূমিকা নিতে হবে।

আরও পড়ুন: ফের বন্ড ছেড়ে দেড় হাজার কোটি টাকা তুলবে বেক্সিমকো

০৪. বিএসইসি পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। বিনিয়োগকারীদের পুঁজির নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও বাজার স্থিতিশীলতার জন্যই তাঁর জন্ম হয়েছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা কিছু বিষয়ে আন্তরিক হলেও ডিএসই’র ব্যাপক আন্তরিকতার অভাব ও সমন্বয়হীনতা মার্কেটে পরিলক্ষিত হচ্ছে। যার প্রকৃত দৃষ্টান্ত গত ফেব্রুয়ারি মাসে ডিএসই কর্তৃক ২২টি কোম্পানিকে শাস্তিস্বরূপ ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে পাঠানোর মধ্য দিয়ে। এ বিষয়ে ডিএসই’র সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ অপরিপক্ক, সময়োপযোগী নয় ও অদূরদর্শিতার প্রমাণ মিলেছে। এতে পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীরা ভীষণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এজন্য বিনিয়োগকারী বাঁচাও, পুঁজিবাজার বাঁচাও এর লক্ষ্যে ডিএসইকে সম্পূর্ণ দায় মাথায় নিতে হবে এবং ডিএসই এমডি’র (ব্যবস্থাপনা পরিচালক) দ্রুত পদত্যাগ দাবি করছেন বিনিয়োগকারীরা।

০৫. কোম্পানির মালিকপক্ষকে শাস্তি প্রদানের নিমিত্তে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এ ব্যবস্থায় পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারীরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এহেন পরিস্থিতিতে, একটি স্বাধীন ও স্বচ্ছ তদন্ত কমিটির মাধ্যমে কোম্পানির নীতিবিবর্জিত মালিকপক্ষকে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে।

০৬. বিএসইসিকে পুঁজিবাজার বিষয়ক সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে আরো পরিপক্ক ও দূরদর্শী হতে হবে। বিশেষ করে বিএসইসি‘র ঘন ঘন সিদ্ধান্ত পরিবর্তনে বিনিয়োগকারীরা খুবই আতঙ্কে রয়েছেন। এর ফলে বিএসইসি’র প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থার জায়গাটা দুর্বল হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ফ্লোর প্রাইস ও জেড ক্যাটাগরি শেয়ারের সিদ্ধান্তের বিষয়ে এরূপ দোদুল্যমানতা লক্ষ্য করা যায়।

০৭. গতকাল ১০ মার্চ, ২০২৪ ইং তারিখে ইনডেক্স প্রদর্শিত না হওয়ায় লেনদেনে বিনিয়োগকারীরা ভীষন আর্থিক ক্ষতির সম্মূখীন হয়েছেন। একটি বিশেষ মহল সুপরিকল্পিতভাবে সরকারের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার সুনাম নষ্ট করার গভীর ষড়যন্ত্র করছে। কাজেই এই সমস্যার নিরসনকল্পে স্বচ্ছ তদন্ত কমিটির মাধ্যমে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার দ্রুত অপসারনসহ আইনগত পদক্ষেপ নিশ্চিত করতে হবে। সুতরাং, উপরোল্লিখিত প্রত্যেকটি তদন্ত কমিটিতেই বিনিয়োগকারীদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে হবে।

০৮. পুঁজিবাজারের বর্তমান ক্রান্তিকাল থেকে স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত আইপিও অনুমোদন স্থায়ীভাবে বন্ধ রাখতে হবে। এবং মার্জিন ঋণধারী বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষায় বিএসইসিকে বিশেষ উন্নয়নমুলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

অতএব, মহোদয়ের নিকট বিশেষ প্রার্থনা এই, আমাদের উপর্যুক্ত বিষয় সুবিবেচনাপূর্বক বাজারেরস্থায়ী স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নে বিনিয়োগকারীদের আট দফা দাবীসমূহ অতিসত্বর বাস্তবায়নে সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি। নইলে পরবর্তীতে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা কঠোর কর্মসূচী দিতে বাধ্য হবে।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x

স্মার্ট পুঁজিবাজার গঠনে বিএসইসিতে বিনিয়োগকারীদের আট দফা

আপডেট: ০১:২৯:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪

পুঁজিবাজারের বর্তমান স্থায়ী স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে পুঁজিবাজারের বর্তমান ক্রান্তিকাল থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) আট দফা দাবি সম্বলিত স্বারক লিপি দিয়েছেন।

আজ সোমবার (১১ মার্চ) সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পক্ষে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী জাতীয় ঐক্য ফাউন্ডেশনের (ক্যাপমিনাফ) সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত স্বারক লিপি বিএসইসি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং ডিএসইতে জমা দেওয়া হয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

স্বারক লিপিতে বলা হয়েছে পুঁজিবাজারের সাথে প্রায় ৩৫ লাখ (পঁয়ত্রিশ) বিনিয়োগকারী ওতপ্রোতভাবে জড়িত এবং ৩ থেকে সাড়ে ৩ কোটি মানুষ পরোক্ষভাবে তাদের জীবন জীবিকা নির্বাহ করছে। বিনিয়োগকারীদের পুঁজির নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও কল্যাণের লক্ষ্যে বিভিন্ন অস্থিতিশীলতার মধ্যে ঘুরপাক খাওয়া পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নে যেসব দাবি করেছেন।

০১. পুঁজিবাজারের স্থায়ী স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে বর্তমান ক্রান্তিকাল থেকে উত্তরণে তারল্য প্রবাহ দ্রুত বাড়াতে হবে। এজন্য বিএসইসিকে কমপক্ষে পঞ্চাশ হাজার কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দের ব্যবস্থা করতে হবে। এক্ষেত্রে মার্কেটের পলিসি মেকার হিসেবে আইসিবি’র সম্পৃক্ততা অতীব প্রয়োজন।

০২. স্মার্ট পুঁজিবাজার গঠনের লক্ষ্যে একটি স্থিতিশীল বাজার প্রতিষ্ঠায় বিনিয়োগকারীদের স্মার্ট প্রশিক্ষণপূর্বক কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। এবং বিনিয়োগকারীদের পুঁজির নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে ফোর্সসেল বন্ধের দ্রুত নির্দেশ দিতে হবে।

০৩. সারা বিশ্বেই মিউচ্যুয়াল ফান্ড হলো পুঁজিবাজারের প্রাণ। পুঁজিবাজারকে শক্তিশালী করণের লক্ষ্যে মিউচ্যুয়াল ফান্ডকে আরও শক্তিশালী ও প্রাণবন্ত করতে হবে। সেজন্য মিউচ্যুয়াল ফান্ড কোম্পানির সমুদয় ফান্ডগুলো বিএসইসির বিধান মোতাবেক পুঁজিবাজারের ক্রান্তিকালে ও উন্নয়নে সঠিকভাবে ব্যবহার হয়েছে কি-না এ বিষয়ে অত্যন্ত শক্তিশালী তদন্ত কমিটি গঠনপূর্বক নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে আরো স্বচ্ছ ও কার্যকরি ভূমিকা নিতে হবে।

আরও পড়ুন: ফের বন্ড ছেড়ে দেড় হাজার কোটি টাকা তুলবে বেক্সিমকো

০৪. বিএসইসি পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। বিনিয়োগকারীদের পুঁজির নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও বাজার স্থিতিশীলতার জন্যই তাঁর জন্ম হয়েছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা কিছু বিষয়ে আন্তরিক হলেও ডিএসই’র ব্যাপক আন্তরিকতার অভাব ও সমন্বয়হীনতা মার্কেটে পরিলক্ষিত হচ্ছে। যার প্রকৃত দৃষ্টান্ত গত ফেব্রুয়ারি মাসে ডিএসই কর্তৃক ২২টি কোম্পানিকে শাস্তিস্বরূপ ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে পাঠানোর মধ্য দিয়ে। এ বিষয়ে ডিএসই’র সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ অপরিপক্ক, সময়োপযোগী নয় ও অদূরদর্শিতার প্রমাণ মিলেছে। এতে পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীরা ভীষণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এজন্য বিনিয়োগকারী বাঁচাও, পুঁজিবাজার বাঁচাও এর লক্ষ্যে ডিএসইকে সম্পূর্ণ দায় মাথায় নিতে হবে এবং ডিএসই এমডি’র (ব্যবস্থাপনা পরিচালক) দ্রুত পদত্যাগ দাবি করছেন বিনিয়োগকারীরা।

০৫. কোম্পানির মালিকপক্ষকে শাস্তি প্রদানের নিমিত্তে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এ ব্যবস্থায় পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারীরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এহেন পরিস্থিতিতে, একটি স্বাধীন ও স্বচ্ছ তদন্ত কমিটির মাধ্যমে কোম্পানির নীতিবিবর্জিত মালিকপক্ষকে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে।

০৬. বিএসইসিকে পুঁজিবাজার বিষয়ক সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে আরো পরিপক্ক ও দূরদর্শী হতে হবে। বিশেষ করে বিএসইসি‘র ঘন ঘন সিদ্ধান্ত পরিবর্তনে বিনিয়োগকারীরা খুবই আতঙ্কে রয়েছেন। এর ফলে বিএসইসি’র প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থার জায়গাটা দুর্বল হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ফ্লোর প্রাইস ও জেড ক্যাটাগরি শেয়ারের সিদ্ধান্তের বিষয়ে এরূপ দোদুল্যমানতা লক্ষ্য করা যায়।

০৭. গতকাল ১০ মার্চ, ২০২৪ ইং তারিখে ইনডেক্স প্রদর্শিত না হওয়ায় লেনদেনে বিনিয়োগকারীরা ভীষন আর্থিক ক্ষতির সম্মূখীন হয়েছেন। একটি বিশেষ মহল সুপরিকল্পিতভাবে সরকারের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার সুনাম নষ্ট করার গভীর ষড়যন্ত্র করছে। কাজেই এই সমস্যার নিরসনকল্পে স্বচ্ছ তদন্ত কমিটির মাধ্যমে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার দ্রুত অপসারনসহ আইনগত পদক্ষেপ নিশ্চিত করতে হবে। সুতরাং, উপরোল্লিখিত প্রত্যেকটি তদন্ত কমিটিতেই বিনিয়োগকারীদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে হবে।

০৮. পুঁজিবাজারের বর্তমান ক্রান্তিকাল থেকে স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত আইপিও অনুমোদন স্থায়ীভাবে বন্ধ রাখতে হবে। এবং মার্জিন ঋণধারী বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষায় বিএসইসিকে বিশেষ উন্নয়নমুলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

অতএব, মহোদয়ের নিকট বিশেষ প্রার্থনা এই, আমাদের উপর্যুক্ত বিষয় সুবিবেচনাপূর্বক বাজারেরস্থায়ী স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নে বিনিয়োগকারীদের আট দফা দাবীসমূহ অতিসত্বর বাস্তবায়নে সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি। নইলে পরবর্তীতে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা কঠোর কর্মসূচী দিতে বাধ্য হবে।

ঢাকা/টিএ