০৬:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪

হাঁটুর ব্যথা নিরাময়ে করণীয়

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০২:০৯:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ জুলাই ২০২৩
  • / ৪১৬১ বার দেখা হয়েছে

মানুষের শরীরের সমস্ত ওজন বহন করে হাঁটু। হাঁটুর সাহায্যে আমরা দাঁড়াতে, হাঁটতে, দৌড়াতে পারি। হাঁটু মূলত একটি জটিল অস্থিসন্ধি, যা ফিমার, প্যাটেলা এবং টিবিয়া নামক ৩টি হাঁড়ের সমন্বয়ে গঠিত। হাঁটুর ব্যথায় আমরা অনেকেই ভুক্তভোগী। এর অন্যতম কারণ পেস এনসেরিনাস বার্সাইটিস (Pes Anserinus Bursitis)। এটি একটি ইনফ্লামাটোরি কন্ডিশন যা আমাদের হাঁটুতে হয়ে থাকে। হাঁটুর টিবিয়াল টিউবার্সিটির মিডিয়াল রিজনে এটি হয়ে থাকে। তীব্র যন্ত্রণা ও ব্যথা এই রোগের প্রাথমিক লক্ষণ।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

গবেষণা বলছে, হাঁটুর ক্ষয় বাত সাধারণত ৪০ বছর বয়সের পর শুরু হয়। বিভিন্ন হরমোনজনিত কারণে পুরুষের তুলনায় মহিলাদের হাঁটুর ব্যথা বেশি হয়। এছাড়া পুরনো আঘাতের কারণেও বিভিন্ন বয়সে হাঁটু ব্যথা হতে পারে। এটি এথলেটদের সবচেয়ে বেশি হয়।

যারা এই রোগে আক্রন্ত বেশি হন, তারা হলেন –

১. এথলেট
২. বেশি ওজন
৩. বেশি ওজন মহিলা
৪. বেশি ওজন সাথে অষ্টিও আর্থ্রাইটিস

উপসর্গ:

১. হাঁটুতে তীব্র ব্যথা।
২. মাশল স্ট্রেন্থ কমে যাওয়া।
৩. জয়েন্ট রেঞ্জ কমে যাওয়া।
৪. জয়েন্ট ফাংশন কমে যাওয়া।
৫. গেইট ডেভিয়েশন হয়ে যাওয়া।
৬.পশ্চারাল ডিসফাংশন ইত্যাদি।

চিকিৎসা:

১. রেস্ট
২. কোল্ড কম্প্রেশন
৩. ট্যাপিং
৪. ব্যথা নাশক ঔষধ (NSAIDs)
৫) স্ট্রেচিং
৬) UST with 3mhz friquency with 1.3w/cm2 intensity

আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে একদিনে পাঁচ মৃত্যু

এতেও সুস্থ না হলে পরবর্তীতে স্টেরয়েড ইনজেকশন এমনকি পিআরপি ও করা হয়। হাঁটু সুস্থ রাখতে, ব্যথামুক্ত জীবনযাপন করতে নিয়মিত ব্যয়াম করুন, পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন এবং সুস্থ থাকুন।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

x

হাঁটুর ব্যথা নিরাময়ে করণীয়

আপডেট: ০২:০৯:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ জুলাই ২০২৩

মানুষের শরীরের সমস্ত ওজন বহন করে হাঁটু। হাঁটুর সাহায্যে আমরা দাঁড়াতে, হাঁটতে, দৌড়াতে পারি। হাঁটু মূলত একটি জটিল অস্থিসন্ধি, যা ফিমার, প্যাটেলা এবং টিবিয়া নামক ৩টি হাঁড়ের সমন্বয়ে গঠিত। হাঁটুর ব্যথায় আমরা অনেকেই ভুক্তভোগী। এর অন্যতম কারণ পেস এনসেরিনাস বার্সাইটিস (Pes Anserinus Bursitis)। এটি একটি ইনফ্লামাটোরি কন্ডিশন যা আমাদের হাঁটুতে হয়ে থাকে। হাঁটুর টিবিয়াল টিউবার্সিটির মিডিয়াল রিজনে এটি হয়ে থাকে। তীব্র যন্ত্রণা ও ব্যথা এই রোগের প্রাথমিক লক্ষণ।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

গবেষণা বলছে, হাঁটুর ক্ষয় বাত সাধারণত ৪০ বছর বয়সের পর শুরু হয়। বিভিন্ন হরমোনজনিত কারণে পুরুষের তুলনায় মহিলাদের হাঁটুর ব্যথা বেশি হয়। এছাড়া পুরনো আঘাতের কারণেও বিভিন্ন বয়সে হাঁটু ব্যথা হতে পারে। এটি এথলেটদের সবচেয়ে বেশি হয়।

যারা এই রোগে আক্রন্ত বেশি হন, তারা হলেন –

১. এথলেট
২. বেশি ওজন
৩. বেশি ওজন মহিলা
৪. বেশি ওজন সাথে অষ্টিও আর্থ্রাইটিস

উপসর্গ:

১. হাঁটুতে তীব্র ব্যথা।
২. মাশল স্ট্রেন্থ কমে যাওয়া।
৩. জয়েন্ট রেঞ্জ কমে যাওয়া।
৪. জয়েন্ট ফাংশন কমে যাওয়া।
৫. গেইট ডেভিয়েশন হয়ে যাওয়া।
৬.পশ্চারাল ডিসফাংশন ইত্যাদি।

চিকিৎসা:

১. রেস্ট
২. কোল্ড কম্প্রেশন
৩. ট্যাপিং
৪. ব্যথা নাশক ঔষধ (NSAIDs)
৫) স্ট্রেচিং
৬) UST with 3mhz friquency with 1.3w/cm2 intensity

আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে একদিনে পাঁচ মৃত্যু

এতেও সুস্থ না হলে পরবর্তীতে স্টেরয়েড ইনজেকশন এমনকি পিআরপি ও করা হয়। হাঁটু সুস্থ রাখতে, ব্যথামুক্ত জীবনযাপন করতে নিয়মিত ব্যয়াম করুন, পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন এবং সুস্থ থাকুন।

ঢাকা/এসএ