১২:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সোহরাওয়ার্দী আমৃত্যু আইনের শাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় লড়াই করেছেন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:৪৯:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ১০৩৩৬ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আমৃত্যু আইনের শাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করেছেন। গণতন্ত্রের বিকাশ ও এতদঞ্চলের জনগণের আর্থসামাজিক উন্নয়নে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী যে অবদান রেখে গেছেন জাতি তা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে।

তিনি বলেন, ‘তার জীবন ও কর্ম আগামী প্রজন্মকে গণতান্ত্রিক চিন্তা-চেতনা ও জনগণের সার্বিক কল্যাণে উদ্বুদ্ধ করবে বলে আমার বিশ্বাস।’

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে দেওয়া এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকীতে আমি তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।’

তিনি বলেন, উপমহাদেশে রাজনীতি ও গণতন্ত্রের ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। গণতন্ত্রের মানসপুত্র সোহরাওয়ার্দী ছিলেন প্রতিভাবান রাজনীতিক, আইনজ্ঞ, বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভা ও গণপরিষদের সদস্য এবং অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রীসহ তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ট্রাইব্যুনালে আবেদন

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে তিনি এতদঞ্চলের শ্রমজীবী মানুষ ও অবহেলিত মুসলিম সম্প্রদায়ের স্বার্থরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

তিনি স্বল্প সময়ের মধ্যে নাবিক, রেলকর্মচারী, পাটকল ও সুতাকল কর্মচারী, রিকশাচালক, গাড়িচালকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মেহনতি মানুষের স্বার্থরক্ষায় বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়ন গড়ে তোলেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী বিচক্ষণ ও প্রজ্ঞাবান রাজনৈতিক সংগঠক ছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর তৎকালীন শাসকগোষ্ঠীর অন্যায্য ও গণবিরোধী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে জনগণকে সংগঠিত করতে তার ভূমিকা ছিল অনন্য। ১৯৫৪ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে যুক্তফ্রন্টের বিজয়েও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।

ঢাকা/এসএইচ

ট্যাগঃ

শেয়ার করুন

সোহরাওয়ার্দী আমৃত্যু আইনের শাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় লড়াই করেছেন

আপডেট: ১১:৪৯:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আমৃত্যু আইনের শাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করেছেন। গণতন্ত্রের বিকাশ ও এতদঞ্চলের জনগণের আর্থসামাজিক উন্নয়নে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী যে অবদান রেখে গেছেন জাতি তা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে।

তিনি বলেন, ‘তার জীবন ও কর্ম আগামী প্রজন্মকে গণতান্ত্রিক চিন্তা-চেতনা ও জনগণের সার্বিক কল্যাণে উদ্বুদ্ধ করবে বলে আমার বিশ্বাস।’

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে দেওয়া এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকীতে আমি তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।’

তিনি বলেন, উপমহাদেশে রাজনীতি ও গণতন্ত্রের ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। গণতন্ত্রের মানসপুত্র সোহরাওয়ার্দী ছিলেন প্রতিভাবান রাজনীতিক, আইনজ্ঞ, বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভা ও গণপরিষদের সদস্য এবং অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রীসহ তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ট্রাইব্যুনালে আবেদন

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে তিনি এতদঞ্চলের শ্রমজীবী মানুষ ও অবহেলিত মুসলিম সম্প্রদায়ের স্বার্থরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

তিনি স্বল্প সময়ের মধ্যে নাবিক, রেলকর্মচারী, পাটকল ও সুতাকল কর্মচারী, রিকশাচালক, গাড়িচালকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মেহনতি মানুষের স্বার্থরক্ষায় বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়ন গড়ে তোলেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী বিচক্ষণ ও প্রজ্ঞাবান রাজনৈতিক সংগঠক ছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর তৎকালীন শাসকগোষ্ঠীর অন্যায্য ও গণবিরোধী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে জনগণকে সংগঠিত করতে তার ভূমিকা ছিল অনন্য। ১৯৫৪ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে যুক্তফ্রন্টের বিজয়েও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।

ঢাকা/এসএইচ