০৪:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫

বেশি সংস্কার না চাইলে ডিসেম্বরেই নির্বাচন: প্রেস সচিব

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৭:০০:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১০৩৯১ বার দেখা হয়েছে

রাজনৈতিক দলগুলো বেশি সংস্কার না চাইলে, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে। তবে সংস্কার বেশি চাইলে আরও ছয় মাস বেশি সময় দিতে হবে বলে জানিয়েছেন, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশেন (কেআইবি) সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় সবার সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে দেশে ভালো একটা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলেও আশা জানান তিনি।

প্রেস সচিব আরও জানান, রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাত সংস্কারে গঠিত ছয় কমিশন ১৫ জানুয়ারির মধ্যে প্রতিবেদন দেবে এবং সবার সাথে আলোচনা করেই এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

এর আগে গেলো ১৭ ডিসেম্বর শফিকুল আলম বলেছিলেন, প্রধান উপদেষ্টা আগামী নির্বাচনের একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেছেন, যা থেকে এটি স্পষ্ট যে, ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এখন নির্বাচনের নির্দিষ্ট সময় ও তারিখ নির্ধারণ করার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের।

আরও পড়ুন: সচিবালয়ে গেটে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

গত ১৬ ডিসেম্বর জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, জাতীয় নির্বাচন ২০২৫ সালের শেষ থেকে ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যবর্তী সময়ে আয়োজন করা যেতে পারে।

বিকেলে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় প্রেস সচিব বলেন, লুটপাট-দুর্নীতি ও জুলাই-আগস্টে গণহত্যায় জড়িতদের রাজনীতি করার কোনও অধিকার নেই। অন্তর্বর্তী সরকার ‘মাইনাস টু ফরমুলা’ নিয়েও ভাবছে না।

এছাড়া তিনি বলেন, আমরা দেশকে অনেক স্থিতিশীলতার মধ্যে নিয়ে আসতে পেরেছি। অর্থনীতি যে গতিতে এগোচ্ছিল সে হিসেবে বর্তমান রিজার্ভ থাকার কথা ছিল ২০ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু বর্তমানে তা আছে ২২ বিলিয়ন ডলারে। সে হিসাবে বলতে পারি আমরা ঘুরে দাঁড়িয়েছি।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

বেশি সংস্কার না চাইলে ডিসেম্বরেই নির্বাচন: প্রেস সচিব

আপডেট: ০৭:০০:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজনৈতিক দলগুলো বেশি সংস্কার না চাইলে, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে। তবে সংস্কার বেশি চাইলে আরও ছয় মাস বেশি সময় দিতে হবে বলে জানিয়েছেন, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশেন (কেআইবি) সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় সবার সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে দেশে ভালো একটা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলেও আশা জানান তিনি।

প্রেস সচিব আরও জানান, রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাত সংস্কারে গঠিত ছয় কমিশন ১৫ জানুয়ারির মধ্যে প্রতিবেদন দেবে এবং সবার সাথে আলোচনা করেই এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

এর আগে গেলো ১৭ ডিসেম্বর শফিকুল আলম বলেছিলেন, প্রধান উপদেষ্টা আগামী নির্বাচনের একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেছেন, যা থেকে এটি স্পষ্ট যে, ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এখন নির্বাচনের নির্দিষ্ট সময় ও তারিখ নির্ধারণ করার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের।

আরও পড়ুন: সচিবালয়ে গেটে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

গত ১৬ ডিসেম্বর জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, জাতীয় নির্বাচন ২০২৫ সালের শেষ থেকে ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যবর্তী সময়ে আয়োজন করা যেতে পারে।

বিকেলে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় প্রেস সচিব বলেন, লুটপাট-দুর্নীতি ও জুলাই-আগস্টে গণহত্যায় জড়িতদের রাজনীতি করার কোনও অধিকার নেই। অন্তর্বর্তী সরকার ‘মাইনাস টু ফরমুলা’ নিয়েও ভাবছে না।

এছাড়া তিনি বলেন, আমরা দেশকে অনেক স্থিতিশীলতার মধ্যে নিয়ে আসতে পেরেছি। অর্থনীতি যে গতিতে এগোচ্ছিল সে হিসেবে বর্তমান রিজার্ভ থাকার কথা ছিল ২০ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু বর্তমানে তা আছে ২২ বিলিয়ন ডলারে। সে হিসাবে বলতে পারি আমরা ঘুরে দাঁড়িয়েছি।

ঢাকা/এসএইচ