১২:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ইউরোপের সোনার জুতা জিতে এমবাপ্পের অনন্য রেকর্ড

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:২২:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ মে ২০২৫
  • / ১০৩৪৫ বার দেখা হয়েছে

নভেম্বরের শেষে কিলিয়ান এমবাপ্পে যদি দাবি করতেন যে তিনিই জিতবেন ইউরোপিয়ান সোনার জুতা, তাহলে ব্যাপারটি হতো হেসে উড়িয়ে দেওয়ার মতো। তখন রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ১৮ ম্যাচে মাত্র ৯ গোল (লিগে ১১ ম্যাচে ৬) করেছিলেন তিনি। এমবাপ্পে সেই দাবি না করলেও ইউরোপের সোনার জুতা জিতে নিয়েছেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এমবাপ্পে সোনার জুতা জিতেছেন লিগে ৩১ গোল করে। ইউরোপিয়ান লিগগুলোর মধ্যে এবার একজনের ৩৯ গোলও আছে। পর্তুগাল প্রিমেরা ডিভিশনে স্পোর্টিং সিপির হয়ে ৩৩ ম্যাচে এই গোল করেছেন ভিক্টর গিওকারেস। তবে এই লিগ উয়েফার কো-ইফিসিয়েন্ট তালিকায় শীর্ষ ৫-এ নেই। শীর্ষ ৫-এ থাকাদের জন্য ২ পয়েন্ট করে বরাদ্দ, ৬ থেকে ২২ পর্যন্ত র‍্যাঙ্কিংয়ের লিগে প্রতিটি গোলের জন্য দেয়া হয় ১.৫ পয়েন্ট করে।

অর্থাৎ এমবাপ্পে ৩১ গোলের জন্য পেয়েছেন ৬২ পয়েন্ট, গিওকারেস ৫৮.৫। সোনার জুতা জয়ের দৌড়ে লিভারপুলের মোহামেদ সালাহও ছিলেন, তবে ২৯ গোলে থেমে তিনি পেলেন ৫৮ পয়েন্ট।

এমবাপ্পের এটা প্রথম ইউরোপিয়ান সোনার জুতা জেতার ঘটনা। এতে করে অনন্য একটি রেকর্ড গড়লেন তিনি। ফরাসি তারকাই প্রথম ফুটবলার, যিনি একাধারে ইউরোপে সোনার জুতা, বিশ্বকাপ ও চ্যাম্পিয়ন্স লিপে সোনার বুট জিতেছেন। তাছাড়া ২০০৫ সালে থিয়েরি অঁরির পর প্রথম সোনার জুতা জেতা ফরাসি ফুটবলার তিনি। অঁরি সোনার জুতা জিতেছিলেন তার আগের বছরও।

আরও পড়ুন: বাংলাদেশের ‘অবিশ্বাস্য’ হারের পর যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রধান কোচ

লা লিগায় সর্বোচ্চ স্কোরার হওয়ায় এমবাপ্পে জিতেছেন পিচিচি ট্রফিও। তার সঙ্গে এই রেসে ছিলেন বার্সেলোনার রবার্ট লেওয়ান্ডোভস্কি। পোলিস তারকার এক নম্বর হওয়ার জন্য রোববার (২৫ মে) বিলবাওয়ের বিপক্ষে করতে হতো ৭ গোল, করেছেন ২টি।

লিগে ৩১ গোল করা এমবাপ্পে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪৩ গোল করেছেন। অর্থাৎ প্রথম ১৮ ম্যাচে ৯ গোল করে পরের ৩৮ ম্যাচে ৩৬ গোল করেছেন তিনি।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

ইউরোপের সোনার জুতা জিতে এমবাপ্পের অনন্য রেকর্ড

আপডেট: ১২:২২:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ মে ২০২৫

নভেম্বরের শেষে কিলিয়ান এমবাপ্পে যদি দাবি করতেন যে তিনিই জিতবেন ইউরোপিয়ান সোনার জুতা, তাহলে ব্যাপারটি হতো হেসে উড়িয়ে দেওয়ার মতো। তখন রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ১৮ ম্যাচে মাত্র ৯ গোল (লিগে ১১ ম্যাচে ৬) করেছিলেন তিনি। এমবাপ্পে সেই দাবি না করলেও ইউরোপের সোনার জুতা জিতে নিয়েছেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এমবাপ্পে সোনার জুতা জিতেছেন লিগে ৩১ গোল করে। ইউরোপিয়ান লিগগুলোর মধ্যে এবার একজনের ৩৯ গোলও আছে। পর্তুগাল প্রিমেরা ডিভিশনে স্পোর্টিং সিপির হয়ে ৩৩ ম্যাচে এই গোল করেছেন ভিক্টর গিওকারেস। তবে এই লিগ উয়েফার কো-ইফিসিয়েন্ট তালিকায় শীর্ষ ৫-এ নেই। শীর্ষ ৫-এ থাকাদের জন্য ২ পয়েন্ট করে বরাদ্দ, ৬ থেকে ২২ পর্যন্ত র‍্যাঙ্কিংয়ের লিগে প্রতিটি গোলের জন্য দেয়া হয় ১.৫ পয়েন্ট করে।

অর্থাৎ এমবাপ্পে ৩১ গোলের জন্য পেয়েছেন ৬২ পয়েন্ট, গিওকারেস ৫৮.৫। সোনার জুতা জয়ের দৌড়ে লিভারপুলের মোহামেদ সালাহও ছিলেন, তবে ২৯ গোলে থেমে তিনি পেলেন ৫৮ পয়েন্ট।

এমবাপ্পের এটা প্রথম ইউরোপিয়ান সোনার জুতা জেতার ঘটনা। এতে করে অনন্য একটি রেকর্ড গড়লেন তিনি। ফরাসি তারকাই প্রথম ফুটবলার, যিনি একাধারে ইউরোপে সোনার জুতা, বিশ্বকাপ ও চ্যাম্পিয়ন্স লিপে সোনার বুট জিতেছেন। তাছাড়া ২০০৫ সালে থিয়েরি অঁরির পর প্রথম সোনার জুতা জেতা ফরাসি ফুটবলার তিনি। অঁরি সোনার জুতা জিতেছিলেন তার আগের বছরও।

আরও পড়ুন: বাংলাদেশের ‘অবিশ্বাস্য’ হারের পর যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রধান কোচ

লা লিগায় সর্বোচ্চ স্কোরার হওয়ায় এমবাপ্পে জিতেছেন পিচিচি ট্রফিও। তার সঙ্গে এই রেসে ছিলেন বার্সেলোনার রবার্ট লেওয়ান্ডোভস্কি। পোলিস তারকার এক নম্বর হওয়ার জন্য রোববার (২৫ মে) বিলবাওয়ের বিপক্ষে করতে হতো ৭ গোল, করেছেন ২টি।

লিগে ৩১ গোল করা এমবাপ্পে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪৩ গোল করেছেন। অর্থাৎ প্রথম ১৮ ম্যাচে ৯ গোল করে পরের ৩৮ ম্যাচে ৩৬ গোল করেছেন তিনি।

ঢাকা/এসএইচ