০৩:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৪:০৫:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫
  • / ১০৪৯৮ বার দেখা হয়েছে

নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, যেসব স্থলবন্দর দিয়ে তেমনভাবে আমদানি-রফতানি হয় না এবং লোকসানে চলছে, সেসব বন্দর বন্ধ করে দেয়া হবে। আজ শনিবার (৯ আগস্ট) সকালে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর পরিদর্শনে এসে তিনি এ কথা বলেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

উপদেষ্টা বলেন, ‘২৪টি বন্দরের মধ্যে ৮টি বন্দর বন্ধ করার পরিকল্পনা ছিল, এর মধ্যে ইতোমধ্যে ৪টি বন্ধ করা হয়েছে। বর্তমানে কার্যকর বন্দর ১২ থেকে ১৪টির বেশি নয়। বছরে যেখানে মাত্র ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় হয় অথচ খরচ হয় তার চেয়ে অনেক বেশি, সেখানে আধুনিকায়ন করে লাভ নেই।’

তিনি আরও বলেন, ‘যেসব বন্দর কার্যকর ও বড়, সেগুলোকে আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। পাশাপাশি কিছু নদীবন্দরও বেসরকারি খাতে পরিচালনার জন্য দেওয়ার চেষ্টা চলছে।’

আরও পড়ুন: সাংবাদিক হত্যাকাণ্ডে সরাসরি ৮ জন সম্পৃক্ত: জিএমপি কমিশনার

এর আগে বন্দরের সভাকক্ষে কাস্টমস, বন্দর কর্তৃপক্ষ ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন উপদেষ্টা। ব্যবসায়ীরা বন্দরের রাস্তাঘাট সংস্কার, ওয়্যারহাউজ ও অবকাঠামো উন্নয়নসহ বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরে দ্রুত সমাধান চান।

পরে তিনি বন্দর ও কাস্টমসের বিভিন্ন অবকাঠামো পরিদর্শন করেন। এসময় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মানজারুল মান্নান, কাস্টমসের রংপুর বিভাগীয় কমিশনার অরুন কুমারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

আপডেট: ০৪:০৫:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫

নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, যেসব স্থলবন্দর দিয়ে তেমনভাবে আমদানি-রফতানি হয় না এবং লোকসানে চলছে, সেসব বন্দর বন্ধ করে দেয়া হবে। আজ শনিবার (৯ আগস্ট) সকালে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর পরিদর্শনে এসে তিনি এ কথা বলেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

উপদেষ্টা বলেন, ‘২৪টি বন্দরের মধ্যে ৮টি বন্দর বন্ধ করার পরিকল্পনা ছিল, এর মধ্যে ইতোমধ্যে ৪টি বন্ধ করা হয়েছে। বর্তমানে কার্যকর বন্দর ১২ থেকে ১৪টির বেশি নয়। বছরে যেখানে মাত্র ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় হয় অথচ খরচ হয় তার চেয়ে অনেক বেশি, সেখানে আধুনিকায়ন করে লাভ নেই।’

তিনি আরও বলেন, ‘যেসব বন্দর কার্যকর ও বড়, সেগুলোকে আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। পাশাপাশি কিছু নদীবন্দরও বেসরকারি খাতে পরিচালনার জন্য দেওয়ার চেষ্টা চলছে।’

আরও পড়ুন: সাংবাদিক হত্যাকাণ্ডে সরাসরি ৮ জন সম্পৃক্ত: জিএমপি কমিশনার

এর আগে বন্দরের সভাকক্ষে কাস্টমস, বন্দর কর্তৃপক্ষ ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন উপদেষ্টা। ব্যবসায়ীরা বন্দরের রাস্তাঘাট সংস্কার, ওয়্যারহাউজ ও অবকাঠামো উন্নয়নসহ বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরে দ্রুত সমাধান চান।

পরে তিনি বন্দর ও কাস্টমসের বিভিন্ন অবকাঠামো পরিদর্শন করেন। এসময় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মানজারুল মান্নান, কাস্টমসের রংপুর বিভাগীয় কমিশনার অরুন কুমারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এসএইচ