০৬:১২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ওএমএস কার্যক্রম চলবে বাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত: খাদ্যমন্ত্রী

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:৪৯:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ১০৩৪৭ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বাজার পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে যতদিন প্রয়োজন হবে সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় খোলা বাজারে খাদ্যপণ্য বিক্রি বা ওএমএস কার্যক্রম চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকালে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান। মন্ত্রী জানান, বাজার স্থিতিশীল রাখতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘চালের দাম নিয়ন্ত্রণে আমরা মনিটরিং করছি। জরিমানা থেকে শুরু করে, ইতোমধ্যে মামলাও হয়েছে। অনেককে হাইকোর্ট থেকে জামিনও নিতে হয়েছে। আমরা একেবারেই যে মনিটরিং করি না, তা নয়। আমরা প্রচুর মনিটরিং করছি।’

সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আপনারা যদি মিলগেট, পাইকারি এবং খুচরা বাজার এই তিন জায়গায় যান তাহলে আমাদের জন্য সুবিধা হবে। খুচরা মার্কেটে গেলে দেখবেন যে, একদম ছাদ পর্যন্ত ঠেকিয়ে চাল মজুত করা আছে। জিজ্ঞেস করলে বলে, মিলের সিন্ডিকেট। মধ্যস্থের কথা কেউ বলে না।’

‘আপনারা বাবু বাজারে কেউ যান না, পাইকারি বাজারে যান না। আপনাদের আমি বিনয়ের সঙ্গে অনুরোধ করছি, এই তিনটি জায়গায় গিয়ে আপনারা শুধু ধরিয়ে দিন। পরে আমরা অ্যাকশন নিতে পারি কি না পারি সেটা দেখেন।’

চালের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। বাণিজ্যমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ট্যারিফ কমিশন আলাপ-আলোচনা করে যদি মনে করে আমরা এটি বাস্তবায়নের চেষ্টা করব।’

আরো পড়ুন: বন্ধুত্বের মাধ্যমে যে কোনো সমস্যার সমাধান করা যায়: প্রধানমন্ত্রী

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

ওএমএস কার্যক্রম চলবে বাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত: খাদ্যমন্ত্রী

আপডেট: ১২:৪৯:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বাজার পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে যতদিন প্রয়োজন হবে সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় খোলা বাজারে খাদ্যপণ্য বিক্রি বা ওএমএস কার্যক্রম চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকালে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান। মন্ত্রী জানান, বাজার স্থিতিশীল রাখতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘চালের দাম নিয়ন্ত্রণে আমরা মনিটরিং করছি। জরিমানা থেকে শুরু করে, ইতোমধ্যে মামলাও হয়েছে। অনেককে হাইকোর্ট থেকে জামিনও নিতে হয়েছে। আমরা একেবারেই যে মনিটরিং করি না, তা নয়। আমরা প্রচুর মনিটরিং করছি।’

সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আপনারা যদি মিলগেট, পাইকারি এবং খুচরা বাজার এই তিন জায়গায় যান তাহলে আমাদের জন্য সুবিধা হবে। খুচরা মার্কেটে গেলে দেখবেন যে, একদম ছাদ পর্যন্ত ঠেকিয়ে চাল মজুত করা আছে। জিজ্ঞেস করলে বলে, মিলের সিন্ডিকেট। মধ্যস্থের কথা কেউ বলে না।’

‘আপনারা বাবু বাজারে কেউ যান না, পাইকারি বাজারে যান না। আপনাদের আমি বিনয়ের সঙ্গে অনুরোধ করছি, এই তিনটি জায়গায় গিয়ে আপনারা শুধু ধরিয়ে দিন। পরে আমরা অ্যাকশন নিতে পারি কি না পারি সেটা দেখেন।’

চালের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। বাণিজ্যমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ট্যারিফ কমিশন আলাপ-আলোচনা করে যদি মনে করে আমরা এটি বাস্তবায়নের চেষ্টা করব।’

আরো পড়ুন: বন্ধুত্বের মাধ্যমে যে কোনো সমস্যার সমাধান করা যায়: প্রধানমন্ত্রী

ঢাকা/এসএ