Deprecated: Creation of dynamic property ReduxFramework::$core_instance is deprecated in /home/businessjournal2/public_html/wp-content/themes/newsflashpro/lib/redux/redux-core/inc/classes/class-redux-args.php on line 210

Deprecated: Creation of dynamic property ReduxFramework::$core_thread is deprecated in /home/businessjournal2/public_html/wp-content/themes/newsflashpro/lib/redux/redux-core/inc/classes/class-redux-args.php on line 211

Deprecated: Creation of dynamic property ReduxFramework::$google_array is deprecated in /home/businessjournal2/public_html/wp-content/themes/newsflashpro/lib/redux/redux-core/inc/fields/typography/class-redux-typography.php on line 1370

Deprecated: Creation of dynamic property Redux_Import_Export::$is_field is deprecated in /home/businessjournal2/public_html/wp-content/themes/newsflashpro/lib/redux/redux-core/inc/extensions/import_export/import_export/class-redux-import-export.php on line 35
কসমেটিকস আমদানিতে ১৭ শতাংশ শুল্ক বাড়ছে - বিজনেস জার্নাল
০১:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কসমেটিকস আমদানিতে ১৭ শতাংশ শুল্ক বাড়ছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:২৯:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩
  • / ১০৫৯৮ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশে দিন দিন বাড়ছে বিদেশি কসমেটিকস পণ্যের ব্যবহার। দেশীয় বাজারে বিদেশি কসমেটিকস জাতীয় পণ্যের দাম তুলনামূলক বেশি। তবে অধিকাংশ সময়ই লাগেজ পার্টির মাধ্যমে কিংবা অবৈধ উপায়ে বিদেশি কসমেটিকস আমদানির অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যেই বিয়ের অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত বিদেশি উপকরণসহ কসমেটিকস আমদানিতে রেগুলেটরি ডিউটি (শুল্ক কর) বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১ জুন) ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট বক্তব্যে কসমেটিকস আমদানিতে শুল্ক কর আরও ১৭ শতাংশ বাড়িয়ে অর্থাৎ ২০ শতাংশ আরোপ করার প্রস্তাব দেন অর্থমন্ত্রী আ হ ফ ম মুস্তফা কামাল।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউভ

তিনি বলেন, বিদেশি কসমেটিকস আমদানিতে আগে শুল্ক কর ছিল ৩ শতাংশ। এখন থেকে তা হবে ২০ শতাংশ। এতে করে বিদেশি সাবান, অর্গানিক সার্ফেস অ্যাকটিভ উপকরণ, বার কেক ও বিভিন্ন সাবান তৈরির উপকরণ, ওয়াশিং ক্রিম, ডিটারজেন্ট, লিকুইড সাবান, লিকুইড ক্রিম ও বিয়ের উপকরণের দাম বাড়বে।

‘উন্নয়নের অভিযাত্রায় দেড় দশক পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের অভিমুখে’ শিরোনামে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট সংসদে পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বিকেল ৩টায় তিনি ডিজিটাল উপস্থাপনার মাধ্যমে বাজেট পেশ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসময় সংসদে উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় সংসদ ভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন করা হয়। তারপর রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বাজেটে সম্মতি জানিয়ে স্বাক্ষর করেন।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। অনুদান ছাড়া ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা যা মোট জিডিপির ৫ দশমিক ২ শতাংশ।

প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ঠিক করা হয়েছে সাড়ে ৭ শতাংশ।

বাজেটে মোট রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। করবহির্ভূত ও অন্যান্য আয়ের লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ২০ হাজার কোটি টাকা। কর ছাড়া প্রাপ্তি ধরা হয়েছে ৫০ হাজার কোটি টাকা। বৈদেশিক অনুদান থেকে সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে ৩ হাজার ৯০০ কোটি টাকা।

ঘাটতি পূরণে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ঋণ নেওয়া হবে এক লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। বৈদেশিক ঋণ নেওয়া হবে এক লাখ দুই হাজার ৪৯০ কোটি টাকা।

অভ্যন্তরীণ উৎসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঋণ নেওয়া হবে ব্যাংক খাত থেকে। যার পরিমাণ ধরা হয়েছে ১ লাখ ৩২ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। এছাড়া সঞ্চয়পত্র থেকে ১৮ হাজার কোটি টাকা এবং অন্যান্য খাত থেকে ৫ হাজার ১ কোটি টাকা নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে সরকার।

এবারের বাজেট আওয়ামী লীগ সরকারের ২৩তম আর বাংলাদেশের ৫২তম বাজেট। প্রস্তাবিত বাজেট আগামী ২৬ জুন অনুমোদন করা হবে। তার আগে বাজেট নিয়ে সংসদে ৪০ ঘণ্টা আলোচনা হবে। ১ জুলাই থেকে নতুন অর্থবছর শুরু হবে। নতুন অর্থবছর চলবে নতুন বাজেটের বরাদ্দ ও পরিকল্পনা অনুযায়ী।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

কসমেটিকস আমদানিতে ১৭ শতাংশ শুল্ক বাড়ছে

আপডেট: ০৫:২৯:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩

বাংলাদেশে দিন দিন বাড়ছে বিদেশি কসমেটিকস পণ্যের ব্যবহার। দেশীয় বাজারে বিদেশি কসমেটিকস জাতীয় পণ্যের দাম তুলনামূলক বেশি। তবে অধিকাংশ সময়ই লাগেজ পার্টির মাধ্যমে কিংবা অবৈধ উপায়ে বিদেশি কসমেটিকস আমদানির অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যেই বিয়ের অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত বিদেশি উপকরণসহ কসমেটিকস আমদানিতে রেগুলেটরি ডিউটি (শুল্ক কর) বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১ জুন) ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট বক্তব্যে কসমেটিকস আমদানিতে শুল্ক কর আরও ১৭ শতাংশ বাড়িয়ে অর্থাৎ ২০ শতাংশ আরোপ করার প্রস্তাব দেন অর্থমন্ত্রী আ হ ফ ম মুস্তফা কামাল।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউভ

তিনি বলেন, বিদেশি কসমেটিকস আমদানিতে আগে শুল্ক কর ছিল ৩ শতাংশ। এখন থেকে তা হবে ২০ শতাংশ। এতে করে বিদেশি সাবান, অর্গানিক সার্ফেস অ্যাকটিভ উপকরণ, বার কেক ও বিভিন্ন সাবান তৈরির উপকরণ, ওয়াশিং ক্রিম, ডিটারজেন্ট, লিকুইড সাবান, লিকুইড ক্রিম ও বিয়ের উপকরণের দাম বাড়বে।

‘উন্নয়নের অভিযাত্রায় দেড় দশক পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের অভিমুখে’ শিরোনামে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট সংসদে পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বিকেল ৩টায় তিনি ডিজিটাল উপস্থাপনার মাধ্যমে বাজেট পেশ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসময় সংসদে উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় সংসদ ভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন করা হয়। তারপর রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বাজেটে সম্মতি জানিয়ে স্বাক্ষর করেন।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। অনুদান ছাড়া ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা যা মোট জিডিপির ৫ দশমিক ২ শতাংশ।

প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ঠিক করা হয়েছে সাড়ে ৭ শতাংশ।

বাজেটে মোট রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। করবহির্ভূত ও অন্যান্য আয়ের লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ২০ হাজার কোটি টাকা। কর ছাড়া প্রাপ্তি ধরা হয়েছে ৫০ হাজার কোটি টাকা। বৈদেশিক অনুদান থেকে সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে ৩ হাজার ৯০০ কোটি টাকা।

ঘাটতি পূরণে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ঋণ নেওয়া হবে এক লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। বৈদেশিক ঋণ নেওয়া হবে এক লাখ দুই হাজার ৪৯০ কোটি টাকা।

অভ্যন্তরীণ উৎসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঋণ নেওয়া হবে ব্যাংক খাত থেকে। যার পরিমাণ ধরা হয়েছে ১ লাখ ৩২ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। এছাড়া সঞ্চয়পত্র থেকে ১৮ হাজার কোটি টাকা এবং অন্যান্য খাত থেকে ৫ হাজার ১ কোটি টাকা নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে সরকার।

এবারের বাজেট আওয়ামী লীগ সরকারের ২৩তম আর বাংলাদেশের ৫২তম বাজেট। প্রস্তাবিত বাজেট আগামী ২৬ জুন অনুমোদন করা হবে। তার আগে বাজেট নিয়ে সংসদে ৪০ ঘণ্টা আলোচনা হবে। ১ জুলাই থেকে নতুন অর্থবছর শুরু হবে। নতুন অর্থবছর চলবে নতুন বাজেটের বরাদ্দ ও পরিকল্পনা অনুযায়ী।

ঢাকা/টিএ


Notice: ob_end_flush(): Failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home/businessjournal2/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471