‍মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’-এর বিরুদ্ধে এবার এক ভয়াবহ অভিযোগ উঠেছে, যা তাদের আগের অনিয়ম-লুটপাটের নজিরকেও ছাড়িয়ে গেছে। জালিয়াতি করে অবৈধ

বিকাশ, নগদ ও রকেটের মতো মোবাইলে আর্থিক সেবায় (এমএফএস) দৈনিক ও মাসিক লেনদেন অর্থাৎ জমা-উত্তোলনের (ক্যাশ ইন-ক্যাশ আউট) সীমা বাড়িয়েছে

ক্রমাগতভাবে বাড়ছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের পরিধি। এই মাধ্যমে গড়ে প্রতিদিন পাঁচ হাজার ৫৩৭কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে। কিন্তু ১০ বছর আগেও নগদবিহীন

গত বছর ১৭ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে। যা ২০২৩ সালের তুলনায় ২৮ দশমিক ৪২

ব্যাংকিং চ্যানেলে আসা রেমিট্যান্স মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) হিসাবের মাধ্যমে বিতরণে সীমা বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে সর্বোচ্চ ২ লাখ

চলতি বছরের আগস্ট মাসে মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় (এমএফএস) ১ লাখ ৯ হাজার ৫৫৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। গত জুলাই মাসে

মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় (এমএফএস) লেনদেন হঠাৎ করেই নিম্নমুখী ধারায় চলে গেছে। এক মাসের ব্যবধানে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন প্রায় ৩৪ হাজার

মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় প্রতিদিনই বাড়ছে গ্রাহক। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে লেনদেনের পরিমাণও। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে রেকর্ড

দেশে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। একইসঙ্গে মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে গ্রাহকের পরিমাণ। চলতি বছরের মার্চ মাসে মোবাইল

দেশে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। একইসঙ্গে মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে গ্রাহকের পরিমাণ। আট মাসের ব্যবধানে দেশে মোবাইল

জনপ্রিয়তা বাড়ছে দেশের মোবাইল ব্যাংকিংয়ে। একইসঙ্গে মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে লেনদেন ও গ্রাহকের পরিমাণ। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের

জনপ্রিয়তা বাড়ছে দেশের মোবাইল ব্যাংকিংয়ে। একইসঙ্গে মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে লেনদেন ও গ্রাহকের পরিমাণ। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের

জনপ্রিয়তা বাড়ছে দেশের মোবাইল ব্যাংকিংয়ে। একইসঙ্গে মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে লেনদেন ও গ্রাহকের পরিমাণ। অক্টোবরে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে