০২:১৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

অনুমোদন পেতে যাচ্ছে বেক্সিমকো সুকুক

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০১:০৭:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুন ২০২১
  • / ৪২১৯ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: তিন হাজার কোটি টাকার বন্ড ইস্যুর অনুমোদন পেতে যাচ্ছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। বেক্সিমকো সুকুক আল ইসতিস্না আজ বা আগামীকাল বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন পেতে পারে। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, গতবছরের শেষে দেশে প্রথমবারের মত সুকুক চালু হওয়ার পর বেসরকারি খাতে এটাই হবে সবচেয়ে বড় শরিয়াহ বন্ড। এই বন্ড ছেড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ করতে চায় কোম্পানিটি।

বেক্সিমকো এই বন্ড থেকে সংগ্রহ করা অর্থ কোম্পানির সাবসিডিয়ারি দুটি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র তিস্তা সোলার লিমিটেড এবং করতোয়া সোলার লিমিটেডের নির্মাণ কাজে ব্যয় করবে। পাশাপাশি বেক্সিমকোর বস্ত্র খাতের ব্যবসা সম্প্রসারণে যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম সংগ্রহ করা হবে এই তহবিলের টাকায়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

পাঁচ বছর মেয়াদী এই বন্ড দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জেও তালিকাভুক্ত হবে। প্রতিটি ইউনিটের অভিহিত মূল্য হবে ১০০ টাকা। ৫০টি সুকুক বন্ড নিয়ে হবে একটি লট। একটি লট কিনতে বিনিয়োগকারীদের ৫ হাজার টাকা দিতে হবে।

শরিয়াহভিত্তিক বন্ড সুকুককে বিবেচনা করা হয় বিনিয়োগ সনদ হিসেবে, যার বিপরীতে সম্পদের মালিকানা দেওয়ার নিশ্চয়তা থাকে। বিনিয়োগের জন্য তারা নির্দিষ্ট হারে মুনাফা পান।

এর আগে বেক্সিমকো জানিয়েছে, তাদের সুকুক বন্ডে ৯ শতাংশ ভিত্তিমূল্যের সঙ্গে মার্জিন যোগ করে ছয় মাস অন্তর বন্ডটিতে বিনিয়োগের বিপরীতে মুনাফা দেওয়া হবে।

বেক্সিমকো সুকুক আল ইসতিস্না হবে কনভার্টেবেল। অর্থাত্ এ বন্ডে বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগ বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ারে রূপান্তরেরও সুযোগ পাবেন।

যদি কোনো বিনিয়োগকারী সুকুককে শেয়ারে রূপান্তর না করেন, তাহলে পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষে সুকুকের অবসায়ন হবে।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন:

ট্যাগঃ

শেয়ার করুন

x
English Version

অনুমোদন পেতে যাচ্ছে বেক্সিমকো সুকুক

আপডেট: ০১:০৭:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুন ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: তিন হাজার কোটি টাকার বন্ড ইস্যুর অনুমোদন পেতে যাচ্ছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। বেক্সিমকো সুকুক আল ইসতিস্না আজ বা আগামীকাল বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন পেতে পারে। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, গতবছরের শেষে দেশে প্রথমবারের মত সুকুক চালু হওয়ার পর বেসরকারি খাতে এটাই হবে সবচেয়ে বড় শরিয়াহ বন্ড। এই বন্ড ছেড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ করতে চায় কোম্পানিটি।

বেক্সিমকো এই বন্ড থেকে সংগ্রহ করা অর্থ কোম্পানির সাবসিডিয়ারি দুটি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র তিস্তা সোলার লিমিটেড এবং করতোয়া সোলার লিমিটেডের নির্মাণ কাজে ব্যয় করবে। পাশাপাশি বেক্সিমকোর বস্ত্র খাতের ব্যবসা সম্প্রসারণে যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম সংগ্রহ করা হবে এই তহবিলের টাকায়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

পাঁচ বছর মেয়াদী এই বন্ড দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জেও তালিকাভুক্ত হবে। প্রতিটি ইউনিটের অভিহিত মূল্য হবে ১০০ টাকা। ৫০টি সুকুক বন্ড নিয়ে হবে একটি লট। একটি লট কিনতে বিনিয়োগকারীদের ৫ হাজার টাকা দিতে হবে।

শরিয়াহভিত্তিক বন্ড সুকুককে বিবেচনা করা হয় বিনিয়োগ সনদ হিসেবে, যার বিপরীতে সম্পদের মালিকানা দেওয়ার নিশ্চয়তা থাকে। বিনিয়োগের জন্য তারা নির্দিষ্ট হারে মুনাফা পান।

এর আগে বেক্সিমকো জানিয়েছে, তাদের সুকুক বন্ডে ৯ শতাংশ ভিত্তিমূল্যের সঙ্গে মার্জিন যোগ করে ছয় মাস অন্তর বন্ডটিতে বিনিয়োগের বিপরীতে মুনাফা দেওয়া হবে।

বেক্সিমকো সুকুক আল ইসতিস্না হবে কনভার্টেবেল। অর্থাত্ এ বন্ডে বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগ বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ারে রূপান্তরেরও সুযোগ পাবেন।

যদি কোনো বিনিয়োগকারী সুকুককে শেয়ারে রূপান্তর না করেন, তাহলে পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষে সুকুকের অবসায়ন হবে।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন: