০৯:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫

আসছে রমজান, অস্বাভাবিক ভোগ্যপণের দাম

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:৩৫:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ মার্চ ২০২১
  • / ১০৩৭৮ বার দেখা হয়েছে

পবিত্র রমজান মাস শুরুর আগে প্রতি বছরের মতো এবারও বাজারে শুরু হয়েছে দামের অস্থিরতা। চিনিসহ বাজারে বেশকিছু ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়েছে, বেড়েছে মশলার দামও। মুরগির দাম গত এক মাস ধরে হু হু করে বেড়ে সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে সবচে বেশি দামে অবস্থান করছে। এদিকে আবারও বেড়েছে কিছু কিছু চালের দাম। সব মিলিয়ে বাজারে শুরু হয়েছে দামের অস্থিরতা। এমতাবস্থায় কঠোরভাবে বাজার নজরদারির দাবি জানিয়েছেন ক্রেতারা। তবে গত এক সপ্তাহে ছোলার দামে তেমন কোনো পরিবর্তন না হলেও মশলা পণ্যের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে সপ্তাহের বাজার কিনতে আসা এক ব্যক্তি (৪৫) বলেন, রমজানের কারণে প্রতিবছরের মতো এবারও দাম সমানতালে বাড়ছে। তাই, সরকারের অবশ্যই মনিটরিং করা দরকার। এবং বিকল্প ব্যবস্থা করা দরকার যেন দ্রব্যমূল্যের দাম কম থাকে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, গত সপ্তাহে এক কেজি আলুবোখারার দাম ছিল ৩২০ টাকা, এ সপ্তাহে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০০ টাকা। সাদা গোলমরিচ গত সপ্তাহে ছিল ৭০০ টাকা, এ সপ্তাহে হয়েছে ৮০০ টাকা। লবঙ্গ কেজি ছিল ৭০০ টাকা, বেড়ে হয়েছে ৮০০ টাকা। প্রায় সব ধরনের মশলার দাম বেড়েছে। চিনির দাম বেড়েছে প্রতি কেজিতে তিন থেকে চার টাকা করে।

এদিকে মুরগির দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। কারওয়ান বাজারে সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৩০ থেকে ৩৪০ টাকা কেজি দরে। বয়লার মুরগির দাম এখন ১৬০ টাকা কেজি, বেড়েছে দেশি মুরগির দামও।

বিদেশ থেকে চাল আমদানি করা হলেও কমছে না চালের দাম। বরং কিছু ব্রান্ডের চালের দাম বেড়েছে। মিনিকেট প্রতি কেজি ৬৪ থেকে ৬৫ টাকা আর নাজিরশাল চালের দামও বেড়ে চলেছে কিছুটা।

তবে লেবু আর করলার দাম বেশি থাকলেও সব ধরনের সবজির দামে আছে একটু স্বস্তি।

 

আরও পড়ুন্:

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

আসছে রমজান, অস্বাভাবিক ভোগ্যপণের দাম

আপডেট: ১১:৩৫:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ মার্চ ২০২১

পবিত্র রমজান মাস শুরুর আগে প্রতি বছরের মতো এবারও বাজারে শুরু হয়েছে দামের অস্থিরতা। চিনিসহ বাজারে বেশকিছু ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়েছে, বেড়েছে মশলার দামও। মুরগির দাম গত এক মাস ধরে হু হু করে বেড়ে সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে সবচে বেশি দামে অবস্থান করছে। এদিকে আবারও বেড়েছে কিছু কিছু চালের দাম। সব মিলিয়ে বাজারে শুরু হয়েছে দামের অস্থিরতা। এমতাবস্থায় কঠোরভাবে বাজার নজরদারির দাবি জানিয়েছেন ক্রেতারা। তবে গত এক সপ্তাহে ছোলার দামে তেমন কোনো পরিবর্তন না হলেও মশলা পণ্যের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে সপ্তাহের বাজার কিনতে আসা এক ব্যক্তি (৪৫) বলেন, রমজানের কারণে প্রতিবছরের মতো এবারও দাম সমানতালে বাড়ছে। তাই, সরকারের অবশ্যই মনিটরিং করা দরকার। এবং বিকল্প ব্যবস্থা করা দরকার যেন দ্রব্যমূল্যের দাম কম থাকে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, গত সপ্তাহে এক কেজি আলুবোখারার দাম ছিল ৩২০ টাকা, এ সপ্তাহে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০০ টাকা। সাদা গোলমরিচ গত সপ্তাহে ছিল ৭০০ টাকা, এ সপ্তাহে হয়েছে ৮০০ টাকা। লবঙ্গ কেজি ছিল ৭০০ টাকা, বেড়ে হয়েছে ৮০০ টাকা। প্রায় সব ধরনের মশলার দাম বেড়েছে। চিনির দাম বেড়েছে প্রতি কেজিতে তিন থেকে চার টাকা করে।

এদিকে মুরগির দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। কারওয়ান বাজারে সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৩০ থেকে ৩৪০ টাকা কেজি দরে। বয়লার মুরগির দাম এখন ১৬০ টাকা কেজি, বেড়েছে দেশি মুরগির দামও।

বিদেশ থেকে চাল আমদানি করা হলেও কমছে না চালের দাম। বরং কিছু ব্রান্ডের চালের দাম বেড়েছে। মিনিকেট প্রতি কেজি ৬৪ থেকে ৬৫ টাকা আর নাজিরশাল চালের দামও বেড়ে চলেছে কিছুটা।

তবে লেবু আর করলার দাম বেশি থাকলেও সব ধরনের সবজির দামে আছে একটু স্বস্তি।

 

আরও পড়ুন্: