১০:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪

একমি পেস্টিসাইডের সাবস্ক্রিপশনের তারিখ নির্ধারণ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৯:৫৭:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ৪১৪০ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের (আইপিও) সাবস্ক্রিপশনের তারিখ জানিয়েছে একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড। আগামী ১২ অক্টোবর কোম্পানির আইপিওর আবেদন ও টাকা জমা নেওয়া শুরু হবে। এটি ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে। কোম্পানির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সেলিম রেজা বিজনেস জার্নালকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তথ্যানুযায়ী, কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৩০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। গত ১৯ জুলাই পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) ৭৮৫তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন করে।

কোম্পানিটি অভিহিত মূল্য তথা ১০ টাকা দামে ৩ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যু করবে। পুঁজিবাজার থেকে সংগৃহীত টাকা ফ্যাক্টরি বিল্ডিং ও অন্যান্য নির্মাণ, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি স্থাপন, নতুন যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম ক্রয়, আইপিওর ব্যয় ইত্যাদিতে কাজে লাগাবে।

কোম্পানিটি আইপিওতে আসার পরবর্তী চার বছরে লভ্যাংশ হিসেবে কোনো বোনাস শেয়ার ইস্যু করতে পারবে না।

কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সমাপ্ত প্রান্তিকের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ওই প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস ছিল ৪৮ পয়সা। পুন:মূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেটভ্যালু হয়েছে ১৬ টাকা ৬৮ পয়সা।

কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

ঢাকা/এসআর

শেয়ার করুন

x
English Version

একমি পেস্টিসাইডের সাবস্ক্রিপশনের তারিখ নির্ধারণ

আপডেট: ০৯:৫৭:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের (আইপিও) সাবস্ক্রিপশনের তারিখ জানিয়েছে একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড। আগামী ১২ অক্টোবর কোম্পানির আইপিওর আবেদন ও টাকা জমা নেওয়া শুরু হবে। এটি ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে। কোম্পানির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সেলিম রেজা বিজনেস জার্নালকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তথ্যানুযায়ী, কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৩০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। গত ১৯ জুলাই পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) ৭৮৫তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন করে।

কোম্পানিটি অভিহিত মূল্য তথা ১০ টাকা দামে ৩ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যু করবে। পুঁজিবাজার থেকে সংগৃহীত টাকা ফ্যাক্টরি বিল্ডিং ও অন্যান্য নির্মাণ, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি স্থাপন, নতুন যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম ক্রয়, আইপিওর ব্যয় ইত্যাদিতে কাজে লাগাবে।

কোম্পানিটি আইপিওতে আসার পরবর্তী চার বছরে লভ্যাংশ হিসেবে কোনো বোনাস শেয়ার ইস্যু করতে পারবে না।

কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সমাপ্ত প্রান্তিকের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ওই প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস ছিল ৪৮ পয়সা। পুন:মূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেটভ্যালু হয়েছে ১৬ টাকা ৬৮ পয়সা।

কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

ঢাকা/এসআর