০৮:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ মে ২০২৪

গ্রাহকদের প্রদেয় হিসাবের ঘাটতি সমন্বয় করেছে এশিয়া সিকিউরিটিজ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:৩৯:২০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই ২০২৩
  • / ৪২১৭ বার দেখা হয়েছে

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ট্রেক বা ব্রোকারেজ হাউজ এশিয়া সিকিউরিটিজ লিমিটেডের গ্রাহকদের প্রদেয় হিসাবে ৮১ লাখ টাকা ঘাটতি পাওয়া যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিষ্ঠানটির স্টক-ব্রোকার এবং স্টক-ডিলার রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নবায়ন স্থগিত রাখা হয়। পরবর্তীতে ব্রোকরেজ হাউজটি গ্রাহকদের প্রদেয় হিসাবের ঘাটতি সমন্বয় করে। এরই ধারাবাহিকতায় ব্রোকারেজ হাউজটির স্টক-ব্রোকার এবং স্টক-ডিলার রেজিস্ট্রেশন পুনরায় নবায়নের জন্য পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে সুপারিশ করেছে ডিএসই।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সম্প্রতি বিএসইসি চেয়ারম্যান বরাবর এ সংক্রান্ত একটি চিঠি ডিএসই পাঠিয়েছে বলে জানা গেছে।

সূত্রে জানা গেছে, এর আগে ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর ডিএসই প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শন করে। এ সময় প্রাসঙ্গিক ডেটা বা ডকুমেন্ট পরীক্ষা করে ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত ব্রোকারেজ হাউজটির গ্রাহকদের প্রদেয় অবস্থানে ৮১ লাখ ২০৫ টাকার ঘাটতি খুঁজে পায় ডিএসই। পরে উল্লিখিত পরিস্থিতিতে ডিএসই সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ রুলস, ২০২০ এবং বিএসইসির নির্দেশনা অনুসারে ব্রোকারেজের ২২ নভেম্বর থেকে ঘাটতি সমন্বয় না হওয়া পর্যন্ত স্টক-ব্রোকার এবং স্টক-ডিলার রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নবায়ন স্থগিত রাখা কার্যকর করা হয়। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানটি ঘাটতি সমন্বয় করেছে জানিয়েছে।

ডিএসইর চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, গত বছরের ২১ নভেম্বর একটি নিয়মিত পরিদর্শনে প্রাসঙ্গিক ডেটা/নথিপত্র পরীক্ষা করার সময় ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত এশিয়া সিকিউরিটিজ লিমিটেডের গ্রাহকদের প্রদেয় অবস্থানে ৮১ লাখ ২০৫ টাকা ঘাটতি খুঁজে পাওয়া যায়। পরবর্তীকালে ডিএসই চিঠির মাধ্যমে ওই বছরের ২১ নভেম্বরের ঘাটতির বিষয়ে উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠানটির উপর বিএসইসির জারি করা নির্দেশনা অনুযায়ী শর্ত আরোপ করা হয়। তবে কোম্পানি ডিএসইকে জানিয়েছে, তারা ইতোমধ্যে গ্রাহকদের প্রদেয় হিসাবের ঘাটতি সমন্বয় করেছে। ডিএসইর একটি পরিদর্শন দল চলতি বছরের ১৬ জুলাই কোম্পানিতে সশরীরে পরিদর্শন করে এবং প্রাসঙ্গিক ডেটা বা নথিপত্র পরীক্ষা করার সময় ১৩ জুলাই পর্যন্ত এশিয়া সিকিউরিটিজের গ্রাহকদের প্রদেয় অবস্থানে ৫ হাজার ৬০৯ টাকা উদ্বৃত্ত পেয়েছে। এই বিষয়ে ডিএসই সব প্রাসঙ্গিক তথ্য ও নথিপত্র সংগ্রহ করেছে, যা পরে কমিশনে পাঠানো হবে।

গ্রাহকদের প্রদেয় অবস্থানে ঘাটতির কারণে সিকিউরিটিজ আইনের শর্ত আরোপের বিষয়ে উল্লেখ করে ডিএসই চিঠিতে আরও জানায়, এশিয়া সিকিউরিটিজের স্টক-ব্রোকার এবং স্টক-স্টক-ডিলার নিবন্ধন সার্টিফিকেটের মেয়াদ সোমবার (১৭ জুলাই) শেষ হয়েছে। উপরে উল্লিখিত পরিস্থিতিতে ডিএসই কমিশনকে প্রতিষ্ঠানটির স্টক-ব্রোকার এবং স্টক-ডিলার নিবন্ধন সার্টিফিকেট পুনরায় নিবন্ধের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।

উল্লেখ্য, গত কয়েক বছরে তামহা সিকিউরিটিজ, ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ ও বানকো সিকিউরিটিজসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগকারীদের অর্থ আত্মসাৎ, অনিয়ম এবং জালিয়াতি ঘটে। এর পর ডিএসই ও সিএসই‘র সব ব্রোকারেজ হাউজ পরিদর্শন ও তদন্তের নির্দেশনা দেয় বিএসইসি। এরই ধারাবাহিকতায় তদন্তসাপেক্ষে ১০৮টি প্রতিষ্ঠানের সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে বড় অঙ্কের ঘাটতি পাওয়া যায়। এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৫৮৫ কোটি ২১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। পরবর্তীতে ব্রোকারেজ হাউজগুলোকে এ বিষয়ে চিঠি দিয়ে দ্রুত ঘাটতি সমন্বয় করতে বলা হয়। এর পর থেকে ১০২টি প্রতিষ্ঠান ৫৩৫ কোটি ৯৩ লাখ ৫৪ হাজার টাকা সমন্বয় করেছে। বাকি ৬টি ব্রোকারেজ হাউজ ৪৯ কোটি ২৮ লাখ ১৫ হাজার টাকা ঘাটতি এখনো সমন্বয় করেনি।

আরও পড়ুন: বিওতে ডিভিডেন্ড পাঠিয়েছে ডাচ-বাংলা ব্যাংক

এর মধ্যে সিনহা সিকিউরিটিজের ঘাটতি আছে ৯ কোটি ৮২ লাখ ২৪ হাজার টাকা, ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডের ঘাটতি আছে ১ কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার টাকা, ৩৩ কোটি ৪ লাখ ৬৫ হাজার টাকা ঘাটতি আছে পিএফআই সিকিউরিটিজের, এশিয়া সিকিউরিটিজের ৬২ লাখ ৪৭ হাজার টাকা ঘাটতি রয়েছে। এছাড়া, লতিফ সিকিউরিটিজের ৩২ লাখ ৫৩ হাজার টাকা এবং মডার্ন সিকিউরিটিজের ৫ কোটি ২৭ লাখ ২৯ হাজার টাকা ঘাটতি আছে বলে জানা গেছে।

প্রসঙ্গত, বিএসইসি গত বছর ২২ মার্চ সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে ঘাটতি থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে কয়েকটি নির্দেশনা দিয়েছে। এই নির্দেশনাগুলোর মধ্যে আছে—স্টক এক্সচেঞ্জকে লিমিটি সুবিধা স্থগিত করা হবে, যোগ্য বিনিয়োগকারী হিসাবে আইপিও কোটা সুবিধা বাতিল হবে, স্টক এক্সচেঞ্জের মালিকানার বিপরীতে পাওয়া লভ্যাংশ স্থগিত থাকবে এবং ডিপোজিটরি অংশগ্রহণকারীর নিবন্ধন এবং নতুন শাখা ও বুথ খোলা বন্ধ রাখা হবে। তার আগে ২১ মার্চ বিনিয়োগকারীদের আমানত অর্থাৎ শেয়ার ও অর্থ সরিয়ে নেওয়া তামহা সিকিউরিটিজ, ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ ও বানকো সিকিউরিটিজসহ ২৫টি ব্রোকারেজ হাউজের নিবন্ধন সনদ নবায়ন বন্ধসহ নানা সুযোগ-সুবিধা স্থগিত করা হয়।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

x

গ্রাহকদের প্রদেয় হিসাবের ঘাটতি সমন্বয় করেছে এশিয়া সিকিউরিটিজ

আপডেট: ১১:৩৯:২০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই ২০২৩

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ট্রেক বা ব্রোকারেজ হাউজ এশিয়া সিকিউরিটিজ লিমিটেডের গ্রাহকদের প্রদেয় হিসাবে ৮১ লাখ টাকা ঘাটতি পাওয়া যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিষ্ঠানটির স্টক-ব্রোকার এবং স্টক-ডিলার রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নবায়ন স্থগিত রাখা হয়। পরবর্তীতে ব্রোকরেজ হাউজটি গ্রাহকদের প্রদেয় হিসাবের ঘাটতি সমন্বয় করে। এরই ধারাবাহিকতায় ব্রোকারেজ হাউজটির স্টক-ব্রোকার এবং স্টক-ডিলার রেজিস্ট্রেশন পুনরায় নবায়নের জন্য পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে সুপারিশ করেছে ডিএসই।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সম্প্রতি বিএসইসি চেয়ারম্যান বরাবর এ সংক্রান্ত একটি চিঠি ডিএসই পাঠিয়েছে বলে জানা গেছে।

সূত্রে জানা গেছে, এর আগে ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর ডিএসই প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শন করে। এ সময় প্রাসঙ্গিক ডেটা বা ডকুমেন্ট পরীক্ষা করে ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত ব্রোকারেজ হাউজটির গ্রাহকদের প্রদেয় অবস্থানে ৮১ লাখ ২০৫ টাকার ঘাটতি খুঁজে পায় ডিএসই। পরে উল্লিখিত পরিস্থিতিতে ডিএসই সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ রুলস, ২০২০ এবং বিএসইসির নির্দেশনা অনুসারে ব্রোকারেজের ২২ নভেম্বর থেকে ঘাটতি সমন্বয় না হওয়া পর্যন্ত স্টক-ব্রোকার এবং স্টক-ডিলার রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নবায়ন স্থগিত রাখা কার্যকর করা হয়। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানটি ঘাটতি সমন্বয় করেছে জানিয়েছে।

ডিএসইর চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, গত বছরের ২১ নভেম্বর একটি নিয়মিত পরিদর্শনে প্রাসঙ্গিক ডেটা/নথিপত্র পরীক্ষা করার সময় ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত এশিয়া সিকিউরিটিজ লিমিটেডের গ্রাহকদের প্রদেয় অবস্থানে ৮১ লাখ ২০৫ টাকা ঘাটতি খুঁজে পাওয়া যায়। পরবর্তীকালে ডিএসই চিঠির মাধ্যমে ওই বছরের ২১ নভেম্বরের ঘাটতির বিষয়ে উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠানটির উপর বিএসইসির জারি করা নির্দেশনা অনুযায়ী শর্ত আরোপ করা হয়। তবে কোম্পানি ডিএসইকে জানিয়েছে, তারা ইতোমধ্যে গ্রাহকদের প্রদেয় হিসাবের ঘাটতি সমন্বয় করেছে। ডিএসইর একটি পরিদর্শন দল চলতি বছরের ১৬ জুলাই কোম্পানিতে সশরীরে পরিদর্শন করে এবং প্রাসঙ্গিক ডেটা বা নথিপত্র পরীক্ষা করার সময় ১৩ জুলাই পর্যন্ত এশিয়া সিকিউরিটিজের গ্রাহকদের প্রদেয় অবস্থানে ৫ হাজার ৬০৯ টাকা উদ্বৃত্ত পেয়েছে। এই বিষয়ে ডিএসই সব প্রাসঙ্গিক তথ্য ও নথিপত্র সংগ্রহ করেছে, যা পরে কমিশনে পাঠানো হবে।

গ্রাহকদের প্রদেয় অবস্থানে ঘাটতির কারণে সিকিউরিটিজ আইনের শর্ত আরোপের বিষয়ে উল্লেখ করে ডিএসই চিঠিতে আরও জানায়, এশিয়া সিকিউরিটিজের স্টক-ব্রোকার এবং স্টক-স্টক-ডিলার নিবন্ধন সার্টিফিকেটের মেয়াদ সোমবার (১৭ জুলাই) শেষ হয়েছে। উপরে উল্লিখিত পরিস্থিতিতে ডিএসই কমিশনকে প্রতিষ্ঠানটির স্টক-ব্রোকার এবং স্টক-ডিলার নিবন্ধন সার্টিফিকেট পুনরায় নিবন্ধের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।

উল্লেখ্য, গত কয়েক বছরে তামহা সিকিউরিটিজ, ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ ও বানকো সিকিউরিটিজসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগকারীদের অর্থ আত্মসাৎ, অনিয়ম এবং জালিয়াতি ঘটে। এর পর ডিএসই ও সিএসই‘র সব ব্রোকারেজ হাউজ পরিদর্শন ও তদন্তের নির্দেশনা দেয় বিএসইসি। এরই ধারাবাহিকতায় তদন্তসাপেক্ষে ১০৮টি প্রতিষ্ঠানের সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে বড় অঙ্কের ঘাটতি পাওয়া যায়। এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৫৮৫ কোটি ২১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। পরবর্তীতে ব্রোকারেজ হাউজগুলোকে এ বিষয়ে চিঠি দিয়ে দ্রুত ঘাটতি সমন্বয় করতে বলা হয়। এর পর থেকে ১০২টি প্রতিষ্ঠান ৫৩৫ কোটি ৯৩ লাখ ৫৪ হাজার টাকা সমন্বয় করেছে। বাকি ৬টি ব্রোকারেজ হাউজ ৪৯ কোটি ২৮ লাখ ১৫ হাজার টাকা ঘাটতি এখনো সমন্বয় করেনি।

আরও পড়ুন: বিওতে ডিভিডেন্ড পাঠিয়েছে ডাচ-বাংলা ব্যাংক

এর মধ্যে সিনহা সিকিউরিটিজের ঘাটতি আছে ৯ কোটি ৮২ লাখ ২৪ হাজার টাকা, ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডের ঘাটতি আছে ১ কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার টাকা, ৩৩ কোটি ৪ লাখ ৬৫ হাজার টাকা ঘাটতি আছে পিএফআই সিকিউরিটিজের, এশিয়া সিকিউরিটিজের ৬২ লাখ ৪৭ হাজার টাকা ঘাটতি রয়েছে। এছাড়া, লতিফ সিকিউরিটিজের ৩২ লাখ ৫৩ হাজার টাকা এবং মডার্ন সিকিউরিটিজের ৫ কোটি ২৭ লাখ ২৯ হাজার টাকা ঘাটতি আছে বলে জানা গেছে।

প্রসঙ্গত, বিএসইসি গত বছর ২২ মার্চ সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে ঘাটতি থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে কয়েকটি নির্দেশনা দিয়েছে। এই নির্দেশনাগুলোর মধ্যে আছে—স্টক এক্সচেঞ্জকে লিমিটি সুবিধা স্থগিত করা হবে, যোগ্য বিনিয়োগকারী হিসাবে আইপিও কোটা সুবিধা বাতিল হবে, স্টক এক্সচেঞ্জের মালিকানার বিপরীতে পাওয়া লভ্যাংশ স্থগিত থাকবে এবং ডিপোজিটরি অংশগ্রহণকারীর নিবন্ধন এবং নতুন শাখা ও বুথ খোলা বন্ধ রাখা হবে। তার আগে ২১ মার্চ বিনিয়োগকারীদের আমানত অর্থাৎ শেয়ার ও অর্থ সরিয়ে নেওয়া তামহা সিকিউরিটিজ, ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ ও বানকো সিকিউরিটিজসহ ২৫টি ব্রোকারেজ হাউজের নিবন্ধন সনদ নবায়ন বন্ধসহ নানা সুযোগ-সুবিধা স্থগিত করা হয়।

ঢাকা/এসএ