০৯:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪

জলবায়ু পরিবর্তন: বৈশ্বিক নেতাদের প্রতি সহায়তার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:২০:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • / ৪২১৫ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল ডেস্ক: রোববার (২০ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- তিনি শুক্রবার শুরু হওয়া ‘মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন’-এ জলবায়ু সংকট মোকাবিলার ওপর এক প্যানেল আলোচনায় এসব কথা বলেন। মিউনিখ নিরাপত্তা সূচক-২০২২ এর জন্য এক গণজরিপে জলবায়ু পরিবর্তনকে প্রধান নিরাপত্তাঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় সৃষ্ট নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জের উল্লেখ করে, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বাস্তুচ্যুতির কারণে পরিস্থিতির সম্ভাব্য পরিণতির প্রতি মনোযোগী হওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর এই উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য দায়ী কার্বণ নিঃসরণের দায়, খুবই নগন্য অথচ বিশ্বের এ দূষণ পরিস্থিতির জন্য মূলত দায়ী হচ্ছে জি-২০ভুক্ত অধিকাংশ দেশ।

ড. মোমেন বলেন, বার্ষিক জলবায়ু মোকাবিলা তহবিলের জন্য প্যারিস জলবায়ু সম্মেলন প্রতিশ্রুত ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সংগ্রহের লক্ষ্যে এ বছর বিশ্ব সম্প্রদায়কে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

প্যালেনে মোমেনের সঙ্গে আরও যোগ দেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের জলবায়ুবিষয়ক দূত জন কেরি, স্টেট সেক্রেটারি এট জার্মান ফেডারেল মিনিস্টার ফর ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ক্লাইমেট অ্যাকশন ফ্রানজিসকা ব্রান্টনার এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের শিল্প ও উন্নত প্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রী সুলতান আহমেদ আল জাবের। প্যানেল আলোচনাটি সঞ্চালনা করেন দ্য ইকোনমিস্টের এডিটর-ইন-চিফ জেনি বেড্ডেওস। এতে উপস্থিত ছিলেন ক্লাইমেট ইম্প্যাক্ট রিসার্চ, পোস্টডাম ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. জোহান রকস্ট্রোর্ম।
 

এ সময় বক্তারা জলবায়ু পরিবর্তনকে পৃথিবী ও মানবকুলের অস্তিত্বের হুমকি হিসেবে অভিহিত করেন। তারা ইউক্রেনকে নিয়ে বর্তমান ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে জ্বালানি নিরাপত্তার ওপর সম্ভাব্য বিরূপ প্রভাবের কারণে বিশ্বের দৃষ্টি জলবায়ু পরিবর্তন থেকে অন্য দিকে সরে যেতে পারে বলে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বক্তারা এখন থেকেই জলবায়ু মোকাবিলা কার্যক্রম গতিশীল করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

জলবায়ু সংকট মোকাবিলা শীর্ষক প্যানেল অধিবেশনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন প্যানেলে তার মার্কিন এবং জার্মান সহযোগীদের কাছে প্রশ্ন করেন, ইউক্রেনকে ঘিরে উত্তেজনা বৃদ্ধি জলবায়ুর ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে কি না? তিনি করোনা মহামারি থেকে বেরিয়ে আসার সম্ভাব্য উপায় নিয়ে এবং বিশ্বজুড়ে টিকার সমতা নিশ্চিত করতে আহ্বান জানান।

কোভিড-১৯ মহামারির সম্ভাব্য ঢেউয়ের আশঙ্কায় বাংলাদেশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ ভ্যাকসিনকে ‘বৈশ্বিক গণপণ্য’ হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার জন্য এবং সারা বিশ্বে সবার জন্য সমানভাবে ভ্যাকসিন নিশ্চিত করার কথা জানান।

কানাডা ও সুইডেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্যানেল থেকে বিল গেটসের উপস্থিতিতে মোমেন বাংলাদেশের মতো দেশগুলোতে ভ্যাকসিন উৎপাদনের জন্য প্রযুক্তি হস্তান্তরের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন গতকাল শনিবার জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ ইউক্রেন নিয়ে সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, ‘এ মুহূর্তে যুদ্ধ নয় বরং বিশ্বজুড়ে করোনা মহামারি থেকে পরিত্রাণ ও জলবায়ু পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য আমাদের একযোগে কাজ করা বেশি জরুরি।’ কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে ইউক্রেন সংকট সমাধান সম্ভব বলে তিনি মন্তব্য করেন।

১৯৬৩ সাল থেকে জার্মানি সরকারের উদ্যোগে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন একটি উন্মুক্ত ফোরাম। বিশ্বের নানা দেশের প্রতিনিধিরা দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় নানা বিষয়ে মতবিনিময় ও আলোচনা করেন।
সম্মেলনে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নিরাপত্তার বিষয়ে বিভিন্ন প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। বিভিন্ন রাষ্ট্রের নেতা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছাড়াও এই সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বাণিজ্য ও অর্থনীতিবিষয়ক বিশেষজ্ঞ, পরিবেশবিদ, মানবাধিকারকর্মী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

এবারের সম্মেলনটি চলবে ১৮ থেকে আজ ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এবারের এ সম্মেলনে অংশ নেন বিশ্বের ৪০টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, মন্ত্রীসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধি। সম্মেলনের সভাপতি ভলফগ্যাং ইসিঙ্গার বলেছেন, সংলাপের মাধ্যমে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার যে প্রয়াস আমরা দীর্ঘদিন আগে শুরু করেছিলাম, তার প্রয়োজন এখনো শেষ হয়ে যায়নি।

জার্মানির দক্ষিণাঞ্চলীয় শহরে গত শুক্রবার শুরু হওয়া তিন দিনের এ মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে সরকারি ও বেসরকারি খাতের বিশ্ব নেতারা যোগদান করেন। এ বছর বাংলাদেশ থেকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে যোগ দেন আর্মড ফোসের্স ডিভিশনের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

দিন শেষে ড. মোমেন বায়ার্ন আওয়ামী লীগের ব্যানারে আয়োজিত এক কমিউনিটি সভায় বক্তব্য রাখেন। জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এ সময় অন্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: বাসস।
 

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x
English Version

জলবায়ু পরিবর্তন: বৈশ্বিক নেতাদের প্রতি সহায়তার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

আপডেট: ১২:২০:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২২

বিজনেস জার্নাল ডেস্ক: রোববার (২০ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- তিনি শুক্রবার শুরু হওয়া ‘মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন’-এ জলবায়ু সংকট মোকাবিলার ওপর এক প্যানেল আলোচনায় এসব কথা বলেন। মিউনিখ নিরাপত্তা সূচক-২০২২ এর জন্য এক গণজরিপে জলবায়ু পরিবর্তনকে প্রধান নিরাপত্তাঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় সৃষ্ট নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জের উল্লেখ করে, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বাস্তুচ্যুতির কারণে পরিস্থিতির সম্ভাব্য পরিণতির প্রতি মনোযোগী হওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর এই উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য দায়ী কার্বণ নিঃসরণের দায়, খুবই নগন্য অথচ বিশ্বের এ দূষণ পরিস্থিতির জন্য মূলত দায়ী হচ্ছে জি-২০ভুক্ত অধিকাংশ দেশ।

ড. মোমেন বলেন, বার্ষিক জলবায়ু মোকাবিলা তহবিলের জন্য প্যারিস জলবায়ু সম্মেলন প্রতিশ্রুত ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সংগ্রহের লক্ষ্যে এ বছর বিশ্ব সম্প্রদায়কে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

প্যালেনে মোমেনের সঙ্গে আরও যোগ দেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের জলবায়ুবিষয়ক দূত জন কেরি, স্টেট সেক্রেটারি এট জার্মান ফেডারেল মিনিস্টার ফর ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ক্লাইমেট অ্যাকশন ফ্রানজিসকা ব্রান্টনার এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের শিল্প ও উন্নত প্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রী সুলতান আহমেদ আল জাবের। প্যানেল আলোচনাটি সঞ্চালনা করেন দ্য ইকোনমিস্টের এডিটর-ইন-চিফ জেনি বেড্ডেওস। এতে উপস্থিত ছিলেন ক্লাইমেট ইম্প্যাক্ট রিসার্চ, পোস্টডাম ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. জোহান রকস্ট্রোর্ম।
 

এ সময় বক্তারা জলবায়ু পরিবর্তনকে পৃথিবী ও মানবকুলের অস্তিত্বের হুমকি হিসেবে অভিহিত করেন। তারা ইউক্রেনকে নিয়ে বর্তমান ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে জ্বালানি নিরাপত্তার ওপর সম্ভাব্য বিরূপ প্রভাবের কারণে বিশ্বের দৃষ্টি জলবায়ু পরিবর্তন থেকে অন্য দিকে সরে যেতে পারে বলে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বক্তারা এখন থেকেই জলবায়ু মোকাবিলা কার্যক্রম গতিশীল করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

জলবায়ু সংকট মোকাবিলা শীর্ষক প্যানেল অধিবেশনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন প্যানেলে তার মার্কিন এবং জার্মান সহযোগীদের কাছে প্রশ্ন করেন, ইউক্রেনকে ঘিরে উত্তেজনা বৃদ্ধি জলবায়ুর ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে কি না? তিনি করোনা মহামারি থেকে বেরিয়ে আসার সম্ভাব্য উপায় নিয়ে এবং বিশ্বজুড়ে টিকার সমতা নিশ্চিত করতে আহ্বান জানান।

কোভিড-১৯ মহামারির সম্ভাব্য ঢেউয়ের আশঙ্কায় বাংলাদেশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ ভ্যাকসিনকে ‘বৈশ্বিক গণপণ্য’ হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার জন্য এবং সারা বিশ্বে সবার জন্য সমানভাবে ভ্যাকসিন নিশ্চিত করার কথা জানান।

কানাডা ও সুইডেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্যানেল থেকে বিল গেটসের উপস্থিতিতে মোমেন বাংলাদেশের মতো দেশগুলোতে ভ্যাকসিন উৎপাদনের জন্য প্রযুক্তি হস্তান্তরের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন গতকাল শনিবার জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ ইউক্রেন নিয়ে সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, ‘এ মুহূর্তে যুদ্ধ নয় বরং বিশ্বজুড়ে করোনা মহামারি থেকে পরিত্রাণ ও জলবায়ু পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য আমাদের একযোগে কাজ করা বেশি জরুরি।’ কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে ইউক্রেন সংকট সমাধান সম্ভব বলে তিনি মন্তব্য করেন।

১৯৬৩ সাল থেকে জার্মানি সরকারের উদ্যোগে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন একটি উন্মুক্ত ফোরাম। বিশ্বের নানা দেশের প্রতিনিধিরা দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় নানা বিষয়ে মতবিনিময় ও আলোচনা করেন।
সম্মেলনে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নিরাপত্তার বিষয়ে বিভিন্ন প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। বিভিন্ন রাষ্ট্রের নেতা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছাড়াও এই সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বাণিজ্য ও অর্থনীতিবিষয়ক বিশেষজ্ঞ, পরিবেশবিদ, মানবাধিকারকর্মী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

এবারের সম্মেলনটি চলবে ১৮ থেকে আজ ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এবারের এ সম্মেলনে অংশ নেন বিশ্বের ৪০টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, মন্ত্রীসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধি। সম্মেলনের সভাপতি ভলফগ্যাং ইসিঙ্গার বলেছেন, সংলাপের মাধ্যমে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার যে প্রয়াস আমরা দীর্ঘদিন আগে শুরু করেছিলাম, তার প্রয়োজন এখনো শেষ হয়ে যায়নি।

জার্মানির দক্ষিণাঞ্চলীয় শহরে গত শুক্রবার শুরু হওয়া তিন দিনের এ মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে সরকারি ও বেসরকারি খাতের বিশ্ব নেতারা যোগদান করেন। এ বছর বাংলাদেশ থেকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে যোগ দেন আর্মড ফোসের্স ডিভিশনের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

দিন শেষে ড. মোমেন বায়ার্ন আওয়ামী লীগের ব্যানারে আয়োজিত এক কমিউনিটি সভায় বক্তব্য রাখেন। জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এ সময় অন্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: বাসস।
 

ঢাকা/টিএ