১১:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ মে ২০২৪

ডিএসইতে বাজার মূলধন কমেছে সাড়ে ১২ হাজার কোটির বেশি

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:৩০:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ জুলাই ২০২২
  • / ৪১৭৪ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: সদ্য সমাপ্ত সপ্তাহে (১৭-২১ জুলাই) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক ও লেনদেনের পরিমাণ দুটিই কমেছে। বিদায়ী সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসেই সূচকের দরপতন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। এতে ডিএসইর বাজার মূলধন সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি কমেছে। বাজার মূলধন কমার পাশাপাশি গেলো সপ্তাহে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব 

এছাড়া ঈদের সব কয়টি কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। ঈদের পর গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহে তিন কার্যদিবস লেনদেন হয়। ওই তিন কার্যদিবসেই দরপতন হওয়ায় ডিএসইর বাজার মূলধন প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা কমে যায়। ফলে টানা দুই সপ্তাহের পতনে বাজার মূলধন ১৫ হাজার কোটি টাকা কমে গেছে।

গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩ হাজার ১১৯ কোটি টাকা, যা তার আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৫ লাখ ১৫ হাজার ৯৬০ কোটি টাকা। অর্থাৎ গেলো সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১২ হাজার ৮৪১ কোটি টাকা। আগের সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন কমে দুই হাজার ৮১২ কোটি টাকা। এতে দুই সপ্তাহের টানা পতনে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১৫ হাজার ৬৫৩ কোটি টাকা।

বাজার মূলধন কমার পাশাপাশি গেলো সপ্তাহে ডিএসইতে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া মাত্র ৪৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৩৩১টির। আর ১১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে মোট ৩৮৭টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৪৫টির, কমেছে ৩৩১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১১টির। লেনদেন হয়নি ৮টির।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৯৭ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১৩ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৪২ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৭ শতাংশ। ডিএসইর অন্য সূচকের মধ্যে নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ সূচক কমেছে ৭৩ দশমিক শূন্য ২ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ২১ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ১৯ দশমিক ৯২ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৭ শতাংশ।

শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস আগের সপ্তাহের তুলনায় কমেছে ৩২ দশমিক ২৭ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ১০ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৭৬ শতাংশ।

গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৫৫৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৬৫৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ১০০ কোটি এক লাখ টাকা বা ১৫ দশমিক ২৯ শতাংশ।

আর গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৭৭০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয় এক হাজার ৯৬২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। সেই হিসাবে মোট লেনদেন বেড়েছে হাজার ৮০৮ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ৪১ দশমিক ১৮ শতাংশ। মোট লেনদেন বাড়ার কারণ গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহে দুই কার্যদিবস কম লেনদেন হয়।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৪৫ কোটি ৫৮ লাখ ৯৭ হাজার টাকা, যা মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা সোনালী পেপারের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯৮ কোটি ১৯ লাখ ৪১ হাজার টাকা। ৭৫ কোটি ৪৯ লাখ ২৯ হাজার টাকা লেনাদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স।

এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন, কেডিএস এক্সসরিজ, ওরিয়ন ইনফিউশন, তিতাস গ্যাস, ফরচুন সুজ, ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো এবং শাহিনপুকুর সিরামিক।

অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৭৮ কোটি ৪১ লাখ ২৩ হাজার ৫৭৬ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৬১ কোটি ৫২ লাখ ০৩ হাজার ১১৯ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১৬ কোটি ৮৯ লাখ ২০ হাজার ৪৫৮ টাকা বেশি।

সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬২৭.০২ পয়েন্ট বা ৩.৩৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৯৬৮.৩৮ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ৩৭৯.১৩ পয়েন্ট বা ৩.৪০ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ৩৫৬.০২ পয়েন্ট বা ২.৬১ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ৪৫.৫৫ পয়েন্ট বা ৩.৩৪ শতাংশ এবং সিএসআই সূচক ৪০.৬৭ পয়েন্ট বা ৩.৪৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০ হাজার ৭৬৪.১২ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ২৫২.৩৫ পয়েন্টে, এক হাজার ৩১৭.৭৪ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৩৩.২২ পয়েন্টে।

সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৪৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৩৯টির বা ১১.১৭ শতাংশের দর বেড়েছে, ৩০৫টির বা ৮৭.৩৯ শতাংশের কমেছে এবং ৫টির বা ১.৪৩ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x

ডিএসইতে বাজার মূলধন কমেছে সাড়ে ১২ হাজার কোটির বেশি

আপডেট: ১১:৩০:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ জুলাই ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: সদ্য সমাপ্ত সপ্তাহে (১৭-২১ জুলাই) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক ও লেনদেনের পরিমাণ দুটিই কমেছে। বিদায়ী সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসেই সূচকের দরপতন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। এতে ডিএসইর বাজার মূলধন সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি কমেছে। বাজার মূলধন কমার পাশাপাশি গেলো সপ্তাহে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব 

এছাড়া ঈদের সব কয়টি কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। ঈদের পর গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহে তিন কার্যদিবস লেনদেন হয়। ওই তিন কার্যদিবসেই দরপতন হওয়ায় ডিএসইর বাজার মূলধন প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা কমে যায়। ফলে টানা দুই সপ্তাহের পতনে বাজার মূলধন ১৫ হাজার কোটি টাকা কমে গেছে।

গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩ হাজার ১১৯ কোটি টাকা, যা তার আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৫ লাখ ১৫ হাজার ৯৬০ কোটি টাকা। অর্থাৎ গেলো সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১২ হাজার ৮৪১ কোটি টাকা। আগের সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন কমে দুই হাজার ৮১২ কোটি টাকা। এতে দুই সপ্তাহের টানা পতনে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১৫ হাজার ৬৫৩ কোটি টাকা।

বাজার মূলধন কমার পাশাপাশি গেলো সপ্তাহে ডিএসইতে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া মাত্র ৪৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৩৩১টির। আর ১১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে মোট ৩৮৭টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৪৫টির, কমেছে ৩৩১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১১টির। লেনদেন হয়নি ৮টির।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৯৭ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১৩ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৪২ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৭ শতাংশ। ডিএসইর অন্য সূচকের মধ্যে নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ সূচক কমেছে ৭৩ দশমিক শূন্য ২ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ২১ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ১৯ দশমিক ৯২ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৭ শতাংশ।

শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস আগের সপ্তাহের তুলনায় কমেছে ৩২ দশমিক ২৭ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ১০ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৭৬ শতাংশ।

গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৫৫৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৬৫৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ১০০ কোটি এক লাখ টাকা বা ১৫ দশমিক ২৯ শতাংশ।

আর গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৭৭০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয় এক হাজার ৯৬২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। সেই হিসাবে মোট লেনদেন বেড়েছে হাজার ৮০৮ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ৪১ দশমিক ১৮ শতাংশ। মোট লেনদেন বাড়ার কারণ গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহে দুই কার্যদিবস কম লেনদেন হয়।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৪৫ কোটি ৫৮ লাখ ৯৭ হাজার টাকা, যা মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা সোনালী পেপারের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯৮ কোটি ১৯ লাখ ৪১ হাজার টাকা। ৭৫ কোটি ৪৯ লাখ ২৯ হাজার টাকা লেনাদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স।

এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন, কেডিএস এক্সসরিজ, ওরিয়ন ইনফিউশন, তিতাস গ্যাস, ফরচুন সুজ, ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো এবং শাহিনপুকুর সিরামিক।

অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৭৮ কোটি ৪১ লাখ ২৩ হাজার ৫৭৬ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৬১ কোটি ৫২ লাখ ০৩ হাজার ১১৯ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১৬ কোটি ৮৯ লাখ ২০ হাজার ৪৫৮ টাকা বেশি।

সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬২৭.০২ পয়েন্ট বা ৩.৩৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৯৬৮.৩৮ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ৩৭৯.১৩ পয়েন্ট বা ৩.৪০ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ৩৫৬.০২ পয়েন্ট বা ২.৬১ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ৪৫.৫৫ পয়েন্ট বা ৩.৩৪ শতাংশ এবং সিএসআই সূচক ৪০.৬৭ পয়েন্ট বা ৩.৪৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০ হাজার ৭৬৪.১২ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ২৫২.৩৫ পয়েন্টে, এক হাজার ৩১৭.৭৪ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৩৩.২২ পয়েন্টে।

সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৪৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৩৯টির বা ১১.১৭ শতাংশের দর বেড়েছে, ৩০৫টির বা ৮৭.৩৯ শতাংশের কমেছে এবং ৫টির বা ১.৪৩ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

ঢাকা/টিএ