ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন
- আপডেট: ০৩:৫৮:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
- / ৪১৭০ বার দেখা হয়েছে
তীব্র যানজটে ধুঁকতে থাকা ঢাকা শহরের ওপর দিয়ে নির্মিত ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রথম ফেজের দুয়ার খুলল। আজ শনিবার (০২ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে এ উড়াল পথের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর ফলে বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত আসতে প্রতিটি গাড়িকে সময় ব্যয় করতে হবে মাত্র ১০-১২ মিনিট।
অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুক–টুইটার–লিংকডইন–ইন্সটাগ্রাম–ইউটিউব
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাজধানীতে এক্সপ্রেসওয়ে খুলে দেওয়া হলে নগরবাসীর দৈনিক যানজটের কষ্ট অনেকটা লাঘব হবে। যে পথ পাড়ি দিতে আগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো, এখন সেই পথ পাড়ি দেওয়া যাবে ১২ মিনিটে।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত নির্মাণ করা হচ্ছে এক্সপ্রেসওয়েটি। ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে বিমানবন্দরের কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত অংশের কাজ, যা শনিবার প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: যেসব পথে উঠা-নামা যাবে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে মিলবে যেসব সুবিধা
রাজধানীতে নির্মিতব্য ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দেখলে বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেকের ধারণা পাল্টে যাবে। ইউরোপের অনেক সড়কও হার মানবে। একাধিক নিবন্ধে এমনটি দাবি করেছেন অনেক বিদেশি লেখক ও সাংবাদিক। কিন্তু এ এক্সপ্রেসওয়ে থেকে কী এমন সুবিধা মিলবে?
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যানজটে নাকাল নগরবাসীকে স্বস্তি দেবে এ এক্সপ্রেসওয়ে। তবে এ সড়কপথ ব্যবহারে দিতে হবে নির্দিষ্ট পরিমাণ টোল।
অন্য যানবাহনের তুলনায় অনেক কম এবং একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গন্তব্যে পৌঁছানো যাবে। যোগাযোগব্যবস্থা সহজীকরণ হবে। ঢাকা শহরের যানজট অনেকাংশেই কমে যাবে। ভ্রমণের সময় ও খরচ কমে যাবে। তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে মুক্তি পাবেন মানুষ। এক কথায়— দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে।
ঢাকা/টিএ