০৩:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪

ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের গুজব: প্যানিক সৃষ্টিকারী এরা কারা?

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৩:২১:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মে ২০২১
  • / ৪২৬৫ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদকঃ দেশের পুঁজিবাজারে সম্প্রতি ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত বাড়ছে লেনদেন হওয়া বেশিরভাগ শেয়ার ও ইউনিটদর। একইভাবে ধারাবাহিক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় রয়েছে সূচক। বিশেষ করে লকডাউনে এ ধারা অব্যাহত রয়েছে। সবমিলে পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক স্থিতিশীলতা ফিরছে, এমন মনে করছেন সবাই।

ঠিক এমন সময়েই ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার ইস্যুতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির চেয়ারম্যান ও কমিশনের বিবৃতি অতিরঞ্জিত করার পাশাপাশি ভূলভাবে উপস্থাপন করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেয় একটি কুচক্রী মহল। এতে সবশ্রেণীর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। তবে বিষয়টির খোলাসাও করেছেন বিএসইসির কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ। তিনি সোমবার রাতে বিষয়টিকে গুজব বলে মন্তব্য করেন এবং এ ধরনের গুজবে কান না দেয়ার জন্য বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানান।

এ সময় তিনি বলেন, আমার নাম ব্যবহার করে যে বক্তব্য প্রচার করা হয়েছে সেটা ভিত্তিহীন এবং বানোয়াট। ফ্লোর প্রাইস নিয়ে গুজব ছড়িয়ে এক ধরনের অসাধু মহল বাজারে অস্থিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চায়। বিনিয়োগকারীরা যেন কোন গুজবে কান না দেয়, সেজন্য আমরা কমিশন থেকে অনুরোধ করছি। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষায় এবং পুঁজিবাজারের পতন ঠেকাতে নিয়ন্ত্রকসংস্থা বিএসইসি শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস নির্ধারন করেছে। এর সুফল পেয়েছে দেশের পুঁজিবাজার।

এ প্রসঙ্গে বিএসইসি’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার জন্যই ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছে। ফ্লোর প্রাইসের বিষয়ে এখনও কোন সিদ্বান্ত নেয়নি বিএসইসি। করোনাকালীন সময়ের জন্য ফ্লোর প্রাইস থাকবে। ফ্লোর প্রাইস না থাকলে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই মার্কেট যখন স্বাভাবিক হবে, সুস্থ হবে তখন ফ্লোর প্রাইসের বিষয় চিন্তা করা হবে। মার্কেটে যখন ডিমান্ড সাইড শক্তিশালী হবে ফ্লোর প্রাইসের বিষয়ে তখন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

তবে বিষয়টিকে শুধুমাত্র গুজব বলে মন্তব্য না করে বাজারে প্যানিক সৃষ্টিকারী এরা কারা-তা খুজে বের করে এদেরকে শাস্তির আওতায় আনার  দাবি জানিয়েছেন বিনিয়োগকারী ও বাজার সংশ্লিষ্টরা।

এর আগে ২০২০ সালে অর্থাৎ গত বছর করোনা সংক্রমণের পর দরপতন ঠেকাতে ফ্লোর প্রাইস ঘোষণা করে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। প্রায় এক বছর পর গত ৭ এপ্রিল এর মধ্যে থেকে ৬৬টি কোম্পানির এই সর্বনিম্ন দর তুলে নেয়া হয়। একটি নির্দিষ্ট অংকের নিচে নামা সম্ভব ছিল না বলে কোম্পানিগুলো শেয়ার দর ধরে রাখতে পারলেও সেগুলোর লেনদেন হচ্ছিল না বললেই চলে।

তবে ৭ এপ্রিল ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর প্রথম কার্যদিবসে অধিকাংশ কোম্পানিই একদিনে সর্বোচ্চ পরিমাণ (শতকরা ১০ শতাংশ) দর হারানোর পর বিএসইসি জানায়, এই ৬৬ কোম্পানির দর দিনে কমতে পারবে সর্বোচ্চ দুই শতাংশ, কিন্তু বাড়তে পারবে ১০ শতাংশ। এর পরে দুই শতাংশ হারেই দাম কমতে থাকে বেশিরভাগ কোম্পানির। তার কিছু দিনের মধ্যেই দেখা যায় উল্টো চিত্র। দাম বাড়তে থাকে কোম্পানিগুলোর। এক পর্যায়ে বেশিরভাগ কোম্পানির ক্ষেত্রে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের দিন যত দাম ছিল, তার চেয়ে ছাড়িয়ে যায় দাম। তবে বেশ কিছু কোম্পানি দর হারলেও এদের বেশিরভাগের দাম কমেছে খুবই কম।

সাম্প্রতিক লকডাউনের সময়কালে টানা বাড়তে থাকে শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেনের পরিমাণ। প্রায় সবশ্রেনীর বিনিয়োগকারীও হারানো পুঁজি ফিরে পাওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে। আর ঠিক এমন সময়ে ফের আলোচনায় এলো নতুন করে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের বিষয়।

বিএসইসির চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম ও কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ ইতিমধ্যেই গণমাধ্যমে এ বিষয়টিকে সুস্পষ্টভাবে গুজব বলে বিনিয়োগকারীদের প্যানিক না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

ফ্লোর প্রাইসে থাকা কোম্পানিগুলোর বর্তমান অবস্থাঃ যে ৬৬ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার করা হয়েছে তার মধ্যে পিপলস লিজিং এর লেনদেন স্থগিত আছে। বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেডের লেনদেন হওয়ার ইতিহাস নেই বললেই চলে। বাকিগুলোর মধ্যে ২৪ কার্যদিবসে অন্তত ৩৭টি কোম্পানির শেয়ার দর উঠে এসেছে ফ্লোর প্রাইসের উপরে। কমতে দেখা গেছে ২৭টির দাম।

গত বছর করোনা সংক্রমণ শুরু হলে সব শেয়ারের সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দেয়া হয়। এর মধ্যে ৬৬টির সর্বনিম্ন দাম প্রত্যাহার হয় গত ৭ এপ্রিল
যেসব কোম্পানির শেয়ার দর এখনও ফ্লোর প্রাইস অতিক্রম করতে পারেনি, তার বেশিরভাগের শেয়ার দর গত তিন চার কার্যদিবসে বেড়েছে।

যেগুলোর দাম বেড়েছেঃ শতকরা হিসেবে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে মেট্রো স্পিনিং মিলস লিমিটেডের। এই কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৮ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা পয়সা। শতকরা হিসেবে দাম বেড়েছে ৫৩ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কাট্টালী টেক্সটাইলের দর। এর ফ্লোর প্রাইস ছিল ৯ টাকা ৩০ পয়সা। প্রায় ৫০ শতাংশ বেড়ে সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ১০ পয়সা।

প্রাইম টেক্সটাইলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৫ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৭০ পয়সা।

স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪০ টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪৮ টাকা পয়সা।

রূপালী ব্যাংকের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা ৪০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা।

এসস্কয়ার নিট কম্পোটিজ লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২১ টাকা ৯০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২৬ টাকা ৯০ পয়সা।

ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪০ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা ৫০ পয়সা।

আইপিডিসি ফিন্যান্স লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২২ টাকা ৬০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২৬ টাকা।

ফিনিক্স ফিনান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ফ্লোর প্রাইস ছিল সাত টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৮ টাকা ৭০ পয়সা।

গত এপ্রিল থেকে পুঁজিবাজারে চাঙাভাব দেখা দিয়েছে। বাড়ছে শেয়ারদর. সূচক আর লেনদেন
ফিনিক্স ফিনান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২২ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার এর দাম দাঁড়িয়েছে ২৪ টাকা ৮০ পয়সা।

এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৭ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৩০ পয়সা।

বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৬ টাকা ২০ পয়সা। সোমবার লেনদেন দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা।

আর এন স্পিনিং মিলসের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪ টাকা ৭০ পয়সা।

এডভান্ট ফার্মা লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২২ টাকা ৮০ পয়সা। দর কমে ৪ মে হয়েছিল ১৮ টাকা। সোমবার দর দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ৭০ পয়সা।

এএফসি এগ্রো বায়োটেক লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৭ টাকা। সোমবার কোম্পানি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৬ টাকা ৭০ পয়সায়।

আইএফআইএল ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান ফ্লোর প্রাইস ছিল ৬ টাকা ২০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ৩০ পয়সা।

আরগন ডেনিম স্যুয়েটারের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৯ টাকা ২০ পয়সা। সোমবার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৯ টাকা ৭০ পয়সা।

বেঙ্গল উইন্ডসোর থার্মোপ্লাস্টিস ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৭ টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা পয়সা।

বিচ হ্যাচারির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৩ টাকা ৬০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৭০ পয়সা।

সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যাল ফ্লোর প্রাইস ছিল ১২ টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৪০ পয়সায়।

কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২০ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ৫০ পয়সা।

ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৬ টাকা ৯০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ৪০ পয়সা।

ডেসকোর ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩৪ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৩৫ টাকা ৫০ পয়সা।

দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১০ টাকা ৪০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৫০ পয়সা।

ইভিন্স টেক্সটাইলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৮ টাকা ২০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৮ টাকা ৮০ পয়সা।

গ্লোবাল হ্যাভি ক্যামিকেল লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩১ টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৩১ টাকা ৫০ পয়সা।

হামিদ ফেব্রিক্স লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৫ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৯০ পয়সা।

প্যাসিফিক ডেনিম লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৮ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ২০ পয়সা।

সাফকো স্পিনিং ফ্লোর প্রাইস ছিল ১১ টাকা ২০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৩০ পয়সা।

জাহিন স্পিনিং মিলসের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৬ টাকা ৩০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ৩০ পয়সা।

রিং সাইন টেক্সটাইলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৬ টাকা ৪০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ৭০ পয়সা।

রিজেন্ট টেক্সটাইল মিলসের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৭ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৮০ পয়সায়।

সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৪ টাকা ৬০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৫০ পয়সা।

কুইন সাউথ টেক্সটাইলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ৭০ পয়সা।

শাশা ডেনিমের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২১ টাকা ৬০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ৪০ পয়সা।

অলিম্পিক একসেসরিসের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৬ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ৮০ পয়সা।

নাভানা সিএনজি লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩৩ টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৩৫ টাকা ২০ পয়সা।

ফ্লোর প্রাইস থেকে কমেছেঃ সবচেয়ে বেশি কমেছে এমএল ড্রাইং লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৫০ টাকা। রোববার দাম ছিল ৩৪ টাকা ৫০ পয়সা। এই কোম্পানিটি ৩০ শতাংশের বেশি দাম হারিয়েছে।

সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২১ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ১০ পয়সা।

সোনারগাঁও টেক্সটাইলও অনেক দর হারিয়েছে। এর ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ৪০ পয়সা।

আরএসআরএম স্টিল মিলসের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২২ টাকা ৯০ পয়সা। সোমবার দাম কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৮০ পয়সা।

ওয়াইমেক্স ইলেকট্রোডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা ৩০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৮০ পয়সা।

কেপিসিএলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৫ টাকা ৩০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৩৯ টাকা ১০ পয়সা।

মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ফ্লোর প্রাইস ২৪ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৪০ পয়সা।

আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৬ টাকা ২০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২৪ টাকা ৬০ পয়সায়।

ফার ক্যামিকেলের প্রাইস ছিল ৯ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৪০ পয়সা।

গোল্ডেন হারভেস্ট এগ্রোর ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৬ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৪০ পয়সা।

ইন্দোবাংলা ফার্মাসিউটিক্যালের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৯ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৬০ পয়সা।

খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৭ টাকা ৬০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৭০ পয়সা।

নাহী অ্যালুমিনিয়ামের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৭ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪২ টাকা ১০ পয়সা।

সায়হাম কটনের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৬ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ১০ পয়সা।

শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৫ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৭০ পয়সা।

প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৮ টাকা ৯০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪৬ টাকা ১০ পয়সা।

সায়হাম টেক্সটাইলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ৯০ পয়সা।

উত্তরা ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৩ টাকা ৬০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৩৯ টাকা।

ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১১ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ৮০ পয়সা।

উসমানিয়া গ্লাস শিটের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৪ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪২ টাকা ৮০ পয়সা।

সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৮ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪৭ টাকা ৫০ পয়সা।

ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩৯ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৩৩ টাকা ৬০ পয়সা।

সিলভা ফার্মার ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৮ টাকা ৩০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৯০ পয়সা।

দুলামিয়া কটনের ফ্লোর প্রাইস ৪৮ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা ৪০ পয়সা।

ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২২ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ১০ পয়সা।

নূরানী ডাইংয়ের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৭ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ৬০ পয়সা।

ইয়াকিন পলিমারের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১১ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ৯০ পয়সা।

ঢাকা/জেএইচ 

শেয়ার করুন

x
English Version

ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের গুজব: প্যানিক সৃষ্টিকারী এরা কারা?

আপডেট: ০৩:২১:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মে ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদকঃ দেশের পুঁজিবাজারে সম্প্রতি ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত বাড়ছে লেনদেন হওয়া বেশিরভাগ শেয়ার ও ইউনিটদর। একইভাবে ধারাবাহিক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় রয়েছে সূচক। বিশেষ করে লকডাউনে এ ধারা অব্যাহত রয়েছে। সবমিলে পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক স্থিতিশীলতা ফিরছে, এমন মনে করছেন সবাই।

ঠিক এমন সময়েই ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার ইস্যুতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির চেয়ারম্যান ও কমিশনের বিবৃতি অতিরঞ্জিত করার পাশাপাশি ভূলভাবে উপস্থাপন করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেয় একটি কুচক্রী মহল। এতে সবশ্রেণীর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। তবে বিষয়টির খোলাসাও করেছেন বিএসইসির কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ। তিনি সোমবার রাতে বিষয়টিকে গুজব বলে মন্তব্য করেন এবং এ ধরনের গুজবে কান না দেয়ার জন্য বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানান।

এ সময় তিনি বলেন, আমার নাম ব্যবহার করে যে বক্তব্য প্রচার করা হয়েছে সেটা ভিত্তিহীন এবং বানোয়াট। ফ্লোর প্রাইস নিয়ে গুজব ছড়িয়ে এক ধরনের অসাধু মহল বাজারে অস্থিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চায়। বিনিয়োগকারীরা যেন কোন গুজবে কান না দেয়, সেজন্য আমরা কমিশন থেকে অনুরোধ করছি। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষায় এবং পুঁজিবাজারের পতন ঠেকাতে নিয়ন্ত্রকসংস্থা বিএসইসি শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস নির্ধারন করেছে। এর সুফল পেয়েছে দেশের পুঁজিবাজার।

এ প্রসঙ্গে বিএসইসি’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার জন্যই ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছে। ফ্লোর প্রাইসের বিষয়ে এখনও কোন সিদ্বান্ত নেয়নি বিএসইসি। করোনাকালীন সময়ের জন্য ফ্লোর প্রাইস থাকবে। ফ্লোর প্রাইস না থাকলে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই মার্কেট যখন স্বাভাবিক হবে, সুস্থ হবে তখন ফ্লোর প্রাইসের বিষয় চিন্তা করা হবে। মার্কেটে যখন ডিমান্ড সাইড শক্তিশালী হবে ফ্লোর প্রাইসের বিষয়ে তখন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

তবে বিষয়টিকে শুধুমাত্র গুজব বলে মন্তব্য না করে বাজারে প্যানিক সৃষ্টিকারী এরা কারা-তা খুজে বের করে এদেরকে শাস্তির আওতায় আনার  দাবি জানিয়েছেন বিনিয়োগকারী ও বাজার সংশ্লিষ্টরা।

এর আগে ২০২০ সালে অর্থাৎ গত বছর করোনা সংক্রমণের পর দরপতন ঠেকাতে ফ্লোর প্রাইস ঘোষণা করে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। প্রায় এক বছর পর গত ৭ এপ্রিল এর মধ্যে থেকে ৬৬টি কোম্পানির এই সর্বনিম্ন দর তুলে নেয়া হয়। একটি নির্দিষ্ট অংকের নিচে নামা সম্ভব ছিল না বলে কোম্পানিগুলো শেয়ার দর ধরে রাখতে পারলেও সেগুলোর লেনদেন হচ্ছিল না বললেই চলে।

তবে ৭ এপ্রিল ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর প্রথম কার্যদিবসে অধিকাংশ কোম্পানিই একদিনে সর্বোচ্চ পরিমাণ (শতকরা ১০ শতাংশ) দর হারানোর পর বিএসইসি জানায়, এই ৬৬ কোম্পানির দর দিনে কমতে পারবে সর্বোচ্চ দুই শতাংশ, কিন্তু বাড়তে পারবে ১০ শতাংশ। এর পরে দুই শতাংশ হারেই দাম কমতে থাকে বেশিরভাগ কোম্পানির। তার কিছু দিনের মধ্যেই দেখা যায় উল্টো চিত্র। দাম বাড়তে থাকে কোম্পানিগুলোর। এক পর্যায়ে বেশিরভাগ কোম্পানির ক্ষেত্রে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের দিন যত দাম ছিল, তার চেয়ে ছাড়িয়ে যায় দাম। তবে বেশ কিছু কোম্পানি দর হারলেও এদের বেশিরভাগের দাম কমেছে খুবই কম।

সাম্প্রতিক লকডাউনের সময়কালে টানা বাড়তে থাকে শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেনের পরিমাণ। প্রায় সবশ্রেনীর বিনিয়োগকারীও হারানো পুঁজি ফিরে পাওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে। আর ঠিক এমন সময়ে ফের আলোচনায় এলো নতুন করে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের বিষয়।

বিএসইসির চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম ও কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ ইতিমধ্যেই গণমাধ্যমে এ বিষয়টিকে সুস্পষ্টভাবে গুজব বলে বিনিয়োগকারীদের প্যানিক না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

ফ্লোর প্রাইসে থাকা কোম্পানিগুলোর বর্তমান অবস্থাঃ যে ৬৬ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার করা হয়েছে তার মধ্যে পিপলস লিজিং এর লেনদেন স্থগিত আছে। বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেডের লেনদেন হওয়ার ইতিহাস নেই বললেই চলে। বাকিগুলোর মধ্যে ২৪ কার্যদিবসে অন্তত ৩৭টি কোম্পানির শেয়ার দর উঠে এসেছে ফ্লোর প্রাইসের উপরে। কমতে দেখা গেছে ২৭টির দাম।

গত বছর করোনা সংক্রমণ শুরু হলে সব শেয়ারের সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দেয়া হয়। এর মধ্যে ৬৬টির সর্বনিম্ন দাম প্রত্যাহার হয় গত ৭ এপ্রিল
যেসব কোম্পানির শেয়ার দর এখনও ফ্লোর প্রাইস অতিক্রম করতে পারেনি, তার বেশিরভাগের শেয়ার দর গত তিন চার কার্যদিবসে বেড়েছে।

যেগুলোর দাম বেড়েছেঃ শতকরা হিসেবে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে মেট্রো স্পিনিং মিলস লিমিটেডের। এই কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৮ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা পয়সা। শতকরা হিসেবে দাম বেড়েছে ৫৩ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কাট্টালী টেক্সটাইলের দর। এর ফ্লোর প্রাইস ছিল ৯ টাকা ৩০ পয়সা। প্রায় ৫০ শতাংশ বেড়ে সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ১০ পয়সা।

প্রাইম টেক্সটাইলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৫ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৭০ পয়সা।

স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪০ টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪৮ টাকা পয়সা।

রূপালী ব্যাংকের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা ৪০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা।

এসস্কয়ার নিট কম্পোটিজ লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২১ টাকা ৯০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২৬ টাকা ৯০ পয়সা।

ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪০ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা ৫০ পয়সা।

আইপিডিসি ফিন্যান্স লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২২ টাকা ৬০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২৬ টাকা।

ফিনিক্স ফিনান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ফ্লোর প্রাইস ছিল সাত টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৮ টাকা ৭০ পয়সা।

গত এপ্রিল থেকে পুঁজিবাজারে চাঙাভাব দেখা দিয়েছে। বাড়ছে শেয়ারদর. সূচক আর লেনদেন
ফিনিক্স ফিনান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২২ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার এর দাম দাঁড়িয়েছে ২৪ টাকা ৮০ পয়সা।

এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৭ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৩০ পয়সা।

বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৬ টাকা ২০ পয়সা। সোমবার লেনদেন দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা।

আর এন স্পিনিং মিলসের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪ টাকা ৭০ পয়সা।

এডভান্ট ফার্মা লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২২ টাকা ৮০ পয়সা। দর কমে ৪ মে হয়েছিল ১৮ টাকা। সোমবার দর দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ৭০ পয়সা।

এএফসি এগ্রো বায়োটেক লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৭ টাকা। সোমবার কোম্পানি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৬ টাকা ৭০ পয়সায়।

আইএফআইএল ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান ফ্লোর প্রাইস ছিল ৬ টাকা ২০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ৩০ পয়সা।

আরগন ডেনিম স্যুয়েটারের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৯ টাকা ২০ পয়সা। সোমবার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৯ টাকা ৭০ পয়সা।

বেঙ্গল উইন্ডসোর থার্মোপ্লাস্টিস ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৭ টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা পয়সা।

বিচ হ্যাচারির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৩ টাকা ৬০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৭০ পয়সা।

সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যাল ফ্লোর প্রাইস ছিল ১২ টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৪০ পয়সায়।

কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২০ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ৫০ পয়সা।

ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৬ টাকা ৯০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ৪০ পয়সা।

ডেসকোর ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩৪ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৩৫ টাকা ৫০ পয়সা।

দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১০ টাকা ৪০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৫০ পয়সা।

ইভিন্স টেক্সটাইলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৮ টাকা ২০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৮ টাকা ৮০ পয়সা।

গ্লোবাল হ্যাভি ক্যামিকেল লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩১ টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৩১ টাকা ৫০ পয়সা।

হামিদ ফেব্রিক্স লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৫ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৯০ পয়সা।

প্যাসিফিক ডেনিম লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৮ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ২০ পয়সা।

সাফকো স্পিনিং ফ্লোর প্রাইস ছিল ১১ টাকা ২০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৩০ পয়সা।

জাহিন স্পিনিং মিলসের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৬ টাকা ৩০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ৩০ পয়সা।

রিং সাইন টেক্সটাইলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৬ টাকা ৪০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ৭০ পয়সা।

রিজেন্ট টেক্সটাইল মিলসের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৭ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৮০ পয়সায়।

সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৪ টাকা ৬০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৫০ পয়সা।

কুইন সাউথ টেক্সটাইলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ৭০ পয়সা।

শাশা ডেনিমের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২১ টাকা ৬০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ৪০ পয়সা।

অলিম্পিক একসেসরিসের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৬ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ৮০ পয়সা।

নাভানা সিএনজি লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩৩ টাকা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৩৫ টাকা ২০ পয়সা।

ফ্লোর প্রাইস থেকে কমেছেঃ সবচেয়ে বেশি কমেছে এমএল ড্রাইং লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৫০ টাকা। রোববার দাম ছিল ৩৪ টাকা ৫০ পয়সা। এই কোম্পানিটি ৩০ শতাংশের বেশি দাম হারিয়েছে।

সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২১ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ১০ পয়সা।

সোনারগাঁও টেক্সটাইলও অনেক দর হারিয়েছে। এর ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ৪০ পয়সা।

আরএসআরএম স্টিল মিলসের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২২ টাকা ৯০ পয়সা। সোমবার দাম কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৮০ পয়সা।

ওয়াইমেক্স ইলেকট্রোডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা ৩০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৮০ পয়সা।

কেপিসিএলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৫ টাকা ৩০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৩৯ টাকা ১০ পয়সা।

মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ফ্লোর প্রাইস ২৪ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৪০ পয়সা।

আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৬ টাকা ২০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২৪ টাকা ৬০ পয়সায়।

ফার ক্যামিকেলের প্রাইস ছিল ৯ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৪০ পয়সা।

গোল্ডেন হারভেস্ট এগ্রোর ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৬ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৪০ পয়সা।

ইন্দোবাংলা ফার্মাসিউটিক্যালের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৯ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৬০ পয়সা।

খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৭ টাকা ৬০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৭০ পয়সা।

নাহী অ্যালুমিনিয়ামের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৭ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪২ টাকা ১০ পয়সা।

সায়হাম কটনের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৬ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ১০ পয়সা।

শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৫ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৭০ পয়সা।

প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৮ টাকা ৯০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪৬ টাকা ১০ পয়সা।

সায়হাম টেক্সটাইলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ৯০ পয়সা।

উত্তরা ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৩ টাকা ৬০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৩৯ টাকা।

ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১১ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ৮০ পয়সা।

উসমানিয়া গ্লাস শিটের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৪ টাকা ৮০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪২ টাকা ৮০ পয়সা।

সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৮ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪৭ টাকা ৫০ পয়সা।

ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩৯ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৩৩ টাকা ৬০ পয়সা।

সিলভা ফার্মার ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৮ টাকা ৩০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৯০ পয়সা।

দুলামিয়া কটনের ফ্লোর প্রাইস ৪৮ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা ৪০ পয়সা।

ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ফ্লোর প্রাইস ছিল ২২ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ১০ পয়সা।

নূরানী ডাইংয়ের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৭ টাকা ৭০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ৬০ পয়সা।

ইয়াকিন পলিমারের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১১ টাকা ১০ পয়সা। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ৯০ পয়সা।

ঢাকা/জেএইচ