০১:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪

বাংলাদেশ ব্যাংকের মনিটরিং ক্ষমতা খর্ব কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:২৮:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর ২০২২
  • / ৪১৩৩ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: প্রাইভেট ব্যাংকগুলোর লোন মনিটরিং সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্ষমতা খর্ব করা কেন অবৈধ নয়, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। রুলে ঋণখেলাপিদের বড় ছাড় দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা সার্কুলার কেন অবৈধ হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।

এর আগে ঋণখেলাপিদের বড় ছাড় দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা সার্কুলারের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়। অর্থ সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনরসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়।

আরও পড়ুন: রেমিট্যান্সে ২ শতাংশ বাড়তি প্রণোদনা পাবেন মালয়েশিয়া প্রবাসীরা

গত ১৮ জুলাই ঋণখেলাপিদের বড় ছাড় দিয়ে সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংক খাতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং শ্রেণিকৃত ঋণের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার যুক্তি দেখিয়ে ঋণখেলাপিদের ওই ছাড় দেওয়া হয়। ফলে খেলাপি ঋণ নিয়মিত করতে এখন আড়াই থেকে সাড়ে ৪ শতাংশ অর্থ জমা দিলেই চলবে; আগে যা ছিল ১০ থেকে ৩০ শতাংশ।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

x

বাংলাদেশ ব্যাংকের মনিটরিং ক্ষমতা খর্ব কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট

আপডেট: ০৬:২৮:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: প্রাইভেট ব্যাংকগুলোর লোন মনিটরিং সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্ষমতা খর্ব করা কেন অবৈধ নয়, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। রুলে ঋণখেলাপিদের বড় ছাড় দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা সার্কুলার কেন অবৈধ হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।

এর আগে ঋণখেলাপিদের বড় ছাড় দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা সার্কুলারের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়। অর্থ সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনরসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়।

আরও পড়ুন: রেমিট্যান্সে ২ শতাংশ বাড়তি প্রণোদনা পাবেন মালয়েশিয়া প্রবাসীরা

গত ১৮ জুলাই ঋণখেলাপিদের বড় ছাড় দিয়ে সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংক খাতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং শ্রেণিকৃত ঋণের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার যুক্তি দেখিয়ে ঋণখেলাপিদের ওই ছাড় দেওয়া হয়। ফলে খেলাপি ঋণ নিয়মিত করতে এখন আড়াই থেকে সাড়ে ৪ শতাংশ অর্থ জমা দিলেই চলবে; আগে যা ছিল ১০ থেকে ৩০ শতাংশ।

ঢাকা/এসএ