০২:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪

বুস্টার ডোজে গতি নেই সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:৪০:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ জুন ২০২২
  • / ৪১১৭ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: নানা উৎস থেকে করোনা টিকা সংগ্রহ করে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ প্রয়োগে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করে সরকার। তবে বুস্টার (তৃতীয়) ডোজ প্রয়োগে দেশ এখনও অনেকটাই পিছিয়ে। এখনও লক্ষ্যমাত্রার ৪৬ শতাংশ জনগোষ্ঠী বুস্টার ডোজ টিকার বাইরে। হাতে পর্যাপ্ত টিকা থাকলেও দ্রুত সময়ে বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠীকে বুস্টার ডোজ দেওয়ার ব্যাপারে সরকারের পরিকল্পনা এখনও দৃশমান নয়।

করোনা নিয়ন্ত্রণে জাতীয় কারিগরি কমিটি ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা ঠেকাতে স্বাস্থ্যবিধি মানার পাশাপাশি দ্রুত সময়ে ৭০ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে বুস্টার ডোজের আওতায় আনতে হবে। অন্য দেশ এ পদ্ধতিতেই জোর দিচ্ছে বেশি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

দেশে ফের করোনা ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার টানা দ্বিতীয় দিন দুই হাজারের বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে। মারা গেছেন তিনজন। এ প্রেক্ষাপটে সরকার আবারও ‘নো মাস্ক, নো সার্ভিস’ নীতি নিয়ে গতকাল সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে ছয় দফা আদেশ বাস্তবায়নের চিঠি দিয়েছে। দেশে করোনা সংক্রমণ এখন ১৫ শতাংশের ওপরে। যেভাবে সংক্রমণের হার বাড়ছে, তাতে আর কয়েক দিনেই দেশে করোনার চতুর্থ ঢেউ শুরু হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তারপরও টিকার বুস্টার ডোজের ব্যাপারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে কোনো রকম তোড়জোড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে না।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল পর্যন্ত দেশে ১২ কোটি ৯ লাখের বেশি মানুষ করোনা টিকার এক ডোজ পেয়েছেন, যা দেশের মোট জনসংখ্যার ৭৫.৭৫ শতাংশ। আর টিকার দুই ডোজ পাওয়া নাগরিকের সংখ্যা ১১ কোটি ৯৩ লাখের বেশি, যা মোট জনগোষ্ঠীর ৭০.০৫ শতাংশ। বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২ কোটি ৮৯ লাখ ২৩ হাজার ১৬২টি, যা মোট জনগোষ্ঠীর২৪.২৪ শতাংশ। সে হিসাবে এখনও বুস্টার ডোজ পাননি ৪৬ শতাংশ মানুষ।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, গত বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি সরকার সারাদেশে টিকাদান কার্যক্রম শুরু করে। সে সময় জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছিল। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনায় সেটি বদল করে এখন ৭০ শতাংশ করা হয়েছে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দীর্ঘ তিন মাসের বেশি সময় করোনা পরিস্থিতি স্বস্তিদায়ক থাকায় টিকা নেওয়া ও স্বাস্থ্যবিধি মানতে সবার মধ্যে অনীহা দেখা দেয়। সম্প্রতি যার প্রভাব পড়েছে টিকার বুস্টার ডোজ ক্যাম্পেইনে। সাত দিনে দেড় কোটি টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও মাত্র ৯৬ লাখ মানুষকে বুস্টার ডোজের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। টিকা নিলে কার্যকারিতা থাকে ৬ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত। সে ক্ষেত্রে অনেকেই টিকা নিয়ে অ্যান্টিবডি হয়ে আবার চলেও গেছে। তাই সংক্রমণ প্রতিরোধে দ্রুত সময়ে বুস্টার ডোজ নিশ্চিতের তাগিদ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান খসরু বলেন, কোনো কোনো দেশ তৃতীয় ডোজ শেষ করে চতুর্থ ডোজ দেওয়া শুরু করেছে। তবে এ বিষয়ে আমাদের তেমন কোনো পরিকল্পনা নেই। যুক্তরাজ্যের প্রায় ৯২ শতাংশ মানুষের দেহে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থাও এমনই।

তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশ এখনও বুস্টার ডোজ প্রয়োগে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। যে কারণে সংক্রমণ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। কয়েক দিনের মধ্যে হাসপাতালে রোগী ভর্তির হার বাড়বে। যদিও মনে করা হচ্ছে, এবারের সংক্রমণে হাসপাতালে ভর্তির হার কিছুটা কম হবে। ফলে আমাদের একদিকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে, অন্যদিকে বুস্টার ডোজ প্রয়োগে জোর দিতে হবে। যদি দ্রুততম সময়ে বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠীকে টিকা প্রয়োগ করা সম্ভব না হয়, তাহলে বেশি বয়সী ও যাঁরা অন্য রোগে ভুগছেন, তাঁদের আগে বুস্টার ডোজ নিশ্চিত করতে হবে।

সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা অধ্যাপক ডা. এ এস এম আলমগীর অবশ্য দাবি করেন, অন্য দেশের চেয়ে বুস্টার ডোজ প্রয়োগে আমরা পিছিয়ে নেই। ৬ মাসের মধ্যে ২৩ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে বুস্টার ডোজ প্রয়োগ সম্ভব হয়েছে। সম্প্রতি একটি বড় ক্যাম্পেইন হয়েছে। সেখানেও ভালো সাড়া পড়েছিল বলে দাবি করেন এই কর্মকর্তা। তিনি বলেন, আগামী মাসে আরেকটি ক্যাম্পেইন করা হবে। যার মাধ্যমে ৫০ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে এই টিকার আওতায় আনা সম্ভব হবে।

আইইডিসিআরের উপদেষ্টা ও সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মোস্তাক হোসেন বলেন, প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের মতো বুস্টার ডোজ টিকা প্রয়োগে সরকারের তেমন কোনো তৎপরতা নেই। যে কারণে দ্বিতীয় ডোজ টিকা প্রয়োগে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হলেও বুস্টার ডোজে অনেক পিছিয়ে। দু’দিনের মধ্যে বড় ক্যাম্পেইন হাতে নিলে এই দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে। তবে এখন থেকে এই বিষয়ে যথাযথ পরিকল্পনা নিতে হবে।

বুস্টার ডোজ নিয়ে এখনই বিশেষ কোনো পরিকল্পনা নেই বলে স্বীকার করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনা ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব শামসুল হক। তিনি বলেন, সম্প্রতি আমরা একটি বড় ক্যাম্পেইন করেছি। এখন নতুন করে আরও একটি পরিকল্পনা তৈরি করেছি। কিছুদিন পর এ বিষয়ে আপনাদের জানানো হবে।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

x
English Version

বুস্টার ডোজে গতি নেই সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী

আপডেট: ১১:৪০:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ জুন ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: নানা উৎস থেকে করোনা টিকা সংগ্রহ করে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ প্রয়োগে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করে সরকার। তবে বুস্টার (তৃতীয়) ডোজ প্রয়োগে দেশ এখনও অনেকটাই পিছিয়ে। এখনও লক্ষ্যমাত্রার ৪৬ শতাংশ জনগোষ্ঠী বুস্টার ডোজ টিকার বাইরে। হাতে পর্যাপ্ত টিকা থাকলেও দ্রুত সময়ে বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠীকে বুস্টার ডোজ দেওয়ার ব্যাপারে সরকারের পরিকল্পনা এখনও দৃশমান নয়।

করোনা নিয়ন্ত্রণে জাতীয় কারিগরি কমিটি ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা ঠেকাতে স্বাস্থ্যবিধি মানার পাশাপাশি দ্রুত সময়ে ৭০ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে বুস্টার ডোজের আওতায় আনতে হবে। অন্য দেশ এ পদ্ধতিতেই জোর দিচ্ছে বেশি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

দেশে ফের করোনা ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার টানা দ্বিতীয় দিন দুই হাজারের বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে। মারা গেছেন তিনজন। এ প্রেক্ষাপটে সরকার আবারও ‘নো মাস্ক, নো সার্ভিস’ নীতি নিয়ে গতকাল সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে ছয় দফা আদেশ বাস্তবায়নের চিঠি দিয়েছে। দেশে করোনা সংক্রমণ এখন ১৫ শতাংশের ওপরে। যেভাবে সংক্রমণের হার বাড়ছে, তাতে আর কয়েক দিনেই দেশে করোনার চতুর্থ ঢেউ শুরু হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তারপরও টিকার বুস্টার ডোজের ব্যাপারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে কোনো রকম তোড়জোড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে না।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল পর্যন্ত দেশে ১২ কোটি ৯ লাখের বেশি মানুষ করোনা টিকার এক ডোজ পেয়েছেন, যা দেশের মোট জনসংখ্যার ৭৫.৭৫ শতাংশ। আর টিকার দুই ডোজ পাওয়া নাগরিকের সংখ্যা ১১ কোটি ৯৩ লাখের বেশি, যা মোট জনগোষ্ঠীর ৭০.০৫ শতাংশ। বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২ কোটি ৮৯ লাখ ২৩ হাজার ১৬২টি, যা মোট জনগোষ্ঠীর২৪.২৪ শতাংশ। সে হিসাবে এখনও বুস্টার ডোজ পাননি ৪৬ শতাংশ মানুষ।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, গত বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি সরকার সারাদেশে টিকাদান কার্যক্রম শুরু করে। সে সময় জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছিল। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনায় সেটি বদল করে এখন ৭০ শতাংশ করা হয়েছে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দীর্ঘ তিন মাসের বেশি সময় করোনা পরিস্থিতি স্বস্তিদায়ক থাকায় টিকা নেওয়া ও স্বাস্থ্যবিধি মানতে সবার মধ্যে অনীহা দেখা দেয়। সম্প্রতি যার প্রভাব পড়েছে টিকার বুস্টার ডোজ ক্যাম্পেইনে। সাত দিনে দেড় কোটি টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও মাত্র ৯৬ লাখ মানুষকে বুস্টার ডোজের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। টিকা নিলে কার্যকারিতা থাকে ৬ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত। সে ক্ষেত্রে অনেকেই টিকা নিয়ে অ্যান্টিবডি হয়ে আবার চলেও গেছে। তাই সংক্রমণ প্রতিরোধে দ্রুত সময়ে বুস্টার ডোজ নিশ্চিতের তাগিদ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান খসরু বলেন, কোনো কোনো দেশ তৃতীয় ডোজ শেষ করে চতুর্থ ডোজ দেওয়া শুরু করেছে। তবে এ বিষয়ে আমাদের তেমন কোনো পরিকল্পনা নেই। যুক্তরাজ্যের প্রায় ৯২ শতাংশ মানুষের দেহে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থাও এমনই।

তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশ এখনও বুস্টার ডোজ প্রয়োগে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। যে কারণে সংক্রমণ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। কয়েক দিনের মধ্যে হাসপাতালে রোগী ভর্তির হার বাড়বে। যদিও মনে করা হচ্ছে, এবারের সংক্রমণে হাসপাতালে ভর্তির হার কিছুটা কম হবে। ফলে আমাদের একদিকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে, অন্যদিকে বুস্টার ডোজ প্রয়োগে জোর দিতে হবে। যদি দ্রুততম সময়ে বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠীকে টিকা প্রয়োগ করা সম্ভব না হয়, তাহলে বেশি বয়সী ও যাঁরা অন্য রোগে ভুগছেন, তাঁদের আগে বুস্টার ডোজ নিশ্চিত করতে হবে।

সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা অধ্যাপক ডা. এ এস এম আলমগীর অবশ্য দাবি করেন, অন্য দেশের চেয়ে বুস্টার ডোজ প্রয়োগে আমরা পিছিয়ে নেই। ৬ মাসের মধ্যে ২৩ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে বুস্টার ডোজ প্রয়োগ সম্ভব হয়েছে। সম্প্রতি একটি বড় ক্যাম্পেইন হয়েছে। সেখানেও ভালো সাড়া পড়েছিল বলে দাবি করেন এই কর্মকর্তা। তিনি বলেন, আগামী মাসে আরেকটি ক্যাম্পেইন করা হবে। যার মাধ্যমে ৫০ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে এই টিকার আওতায় আনা সম্ভব হবে।

আইইডিসিআরের উপদেষ্টা ও সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মোস্তাক হোসেন বলেন, প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের মতো বুস্টার ডোজ টিকা প্রয়োগে সরকারের তেমন কোনো তৎপরতা নেই। যে কারণে দ্বিতীয় ডোজ টিকা প্রয়োগে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হলেও বুস্টার ডোজে অনেক পিছিয়ে। দু’দিনের মধ্যে বড় ক্যাম্পেইন হাতে নিলে এই দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে। তবে এখন থেকে এই বিষয়ে যথাযথ পরিকল্পনা নিতে হবে।

বুস্টার ডোজ নিয়ে এখনই বিশেষ কোনো পরিকল্পনা নেই বলে স্বীকার করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনা ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব শামসুল হক। তিনি বলেন, সম্প্রতি আমরা একটি বড় ক্যাম্পেইন করেছি। এখন নতুন করে আরও একটি পরিকল্পনা তৈরি করেছি। কিছুদিন পর এ বিষয়ে আপনাদের জানানো হবে।

ঢাকা/এসএ