০৮:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪

রিজার্ভ চুরি মামলা: ৪৫ বারের মতো পেছালো তদন্ত প্রতিবেদন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:৩২:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২০
  • / ৪১৩১ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমার তারিখ আবারও পিছিয়েছে। ৪৫ বারের মতো তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ পিছিয়ে আগামী বছরের ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

আজ রোববার (০৬ ডিসেম্বর) মামলাটির প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে প্রতিবেদন জমা না দেওয়ায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরী নতুন এই দিন ধার্য করেন।

আদালতের সংশ্লিষ্ট থানার জিআর শাখা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে সুইফট কোডের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের আট কোটি ১০ লাখ ডলার হাতিয়ে নেয় দুর্বৃত্তরা। পরে ওই টাকা ফিলিপাইনে পাঠানো হয়।

দেশীয় কোনো চক্রের সহায়তায় হ্যাকার গ্রুপ রিজার্ভের অর্থ পাচার করেছে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের।

এ ঘটনায় ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপপরিচালক জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে মতিঝিল থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ (সংশোধনী ২০১৫) এর ৪ ধারাসহ তথ্য ও প্রযুক্তি আইন-২০০৬ এর ৫৪ ধারায় এবং ৩৭৯ ধারায় মামলা করেন। মামলাটি বর্তমানে তদন্ত করছে সিআইডি।

শেয়ার করুন

x
English Version

রিজার্ভ চুরি মামলা: ৪৫ বারের মতো পেছালো তদন্ত প্রতিবেদন

আপডেট: ১২:৩২:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২০

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমার তারিখ আবারও পিছিয়েছে। ৪৫ বারের মতো তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ পিছিয়ে আগামী বছরের ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

আজ রোববার (০৬ ডিসেম্বর) মামলাটির প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে প্রতিবেদন জমা না দেওয়ায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরী নতুন এই দিন ধার্য করেন।

আদালতের সংশ্লিষ্ট থানার জিআর শাখা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে সুইফট কোডের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের আট কোটি ১০ লাখ ডলার হাতিয়ে নেয় দুর্বৃত্তরা। পরে ওই টাকা ফিলিপাইনে পাঠানো হয়।

দেশীয় কোনো চক্রের সহায়তায় হ্যাকার গ্রুপ রিজার্ভের অর্থ পাচার করেছে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের।

এ ঘটনায় ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপপরিচালক জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে মতিঝিল থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ (সংশোধনী ২০১৫) এর ৪ ধারাসহ তথ্য ও প্রযুক্তি আইন-২০০৬ এর ৫৪ ধারায় এবং ৩৭৯ ধারায় মামলা করেন। মামলাটি বর্তমানে তদন্ত করছে সিআইডি।