০১:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪

লোকসানি চার্টার্ড লাইফের আইপিও আবেদন বাতিল

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:০১:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ জুলাই ২০২১
  • / ৪২৫৫ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারে আসার অপেক্ষায় থাকা চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন বাতিল করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) কোম্পানির আবেদন বাতিল করেছে কমিশন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্যানুযায়ী, ইতিমধ্যে এই চিঠি কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা প্রতিষ্ঠান এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এবং যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের নিবন্ধকের কার্যালয় (আরজেএসসি) পাঠিয়েছে বিএসইসি।

সূত্র মতে, কোম্পানিটি বিএসইসিতে যেই আবেদন করেছে তাতে দেখা গেছে পর পর চারবার কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় লোকসান। এর মধ্যে ২০১৬ সালে ২৯ পয়সা, ২০১৭ সালে ৩৫ পয়সা, ২০১৮ সালে ৩৮ পয়সা এবং ২০১৯ সালে ২০ পয়সা শেয়ার প্রতি লোকসান রয়েছে।

একই সাথে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) ১০ টাকা নিচে। ২০১৬ সালে ৯ টাকা ১২ পয়সা, ২০১৭ সালে ৮ টাকা ২৬ পয়সা, ২০১৮ সালে ৭ টাকা ১১ পয়সা এবং ২০১৯ সালে ৯ টাকা ১৪ পয়সা। পর পর চার বছরই ১০ টাকার নিচে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য।

পাবলিক ইস্যু রুল ২০১৫ এর ৩ ধারার (২)(কে) অনুযায়ী পুঞ্জীভূত লোকসানে থাকা কোন কোম্পানি আইপিওতে আসার জন্য যোগ্য নয়। এই আইনের কারণে কোম্পানির আইপিও আবেদন বাতিল করেছে বিএসইসি।

কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে আইপিওর মাধ্যমে ১ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে কোম্পানিটি ১৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে চেয়েছিলো।

বর্তমানে কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ২৫০ কোটি টাকা। আর পরিশোধিত মূলধন ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। সূত্রঃ সানবিডি

ঢাকা/এনইউ

শেয়ার করুন

x

লোকসানি চার্টার্ড লাইফের আইপিও আবেদন বাতিল

আপডেট: ১২:০১:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ জুলাই ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারে আসার অপেক্ষায় থাকা চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন বাতিল করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) কোম্পানির আবেদন বাতিল করেছে কমিশন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্যানুযায়ী, ইতিমধ্যে এই চিঠি কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা প্রতিষ্ঠান এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এবং যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের নিবন্ধকের কার্যালয় (আরজেএসসি) পাঠিয়েছে বিএসইসি।

সূত্র মতে, কোম্পানিটি বিএসইসিতে যেই আবেদন করেছে তাতে দেখা গেছে পর পর চারবার কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় লোকসান। এর মধ্যে ২০১৬ সালে ২৯ পয়সা, ২০১৭ সালে ৩৫ পয়সা, ২০১৮ সালে ৩৮ পয়সা এবং ২০১৯ সালে ২০ পয়সা শেয়ার প্রতি লোকসান রয়েছে।

একই সাথে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) ১০ টাকা নিচে। ২০১৬ সালে ৯ টাকা ১২ পয়সা, ২০১৭ সালে ৮ টাকা ২৬ পয়সা, ২০১৮ সালে ৭ টাকা ১১ পয়সা এবং ২০১৯ সালে ৯ টাকা ১৪ পয়সা। পর পর চার বছরই ১০ টাকার নিচে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য।

পাবলিক ইস্যু রুল ২০১৫ এর ৩ ধারার (২)(কে) অনুযায়ী পুঞ্জীভূত লোকসানে থাকা কোন কোম্পানি আইপিওতে আসার জন্য যোগ্য নয়। এই আইনের কারণে কোম্পানির আইপিও আবেদন বাতিল করেছে বিএসইসি।

কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে আইপিওর মাধ্যমে ১ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে কোম্পানিটি ১৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে চেয়েছিলো।

বর্তমানে কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ২৫০ কোটি টাকা। আর পরিশোধিত মূলধন ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। সূত্রঃ সানবিডি

ঢাকা/এনইউ