০৪:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪

সঞ্চয়পত্র-ঋণের সুনির্দিষ্ট সুদহার পুঁজিবাজার উন্নয়নের অন্তরায়

হাসান কবির জনি:
  • আপডেট: ০৬:১০:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ৪৫০৫ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে ঋণ-সঞ্চয়পত্রের সুদহার বাধা হয়ে আছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে জয়েন্ট ক্যাপিটাল মার্কেটস ডেভেলপমেন্ট (জেসিএপি) মিশন দল। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের ইআরডি, বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সঙ্গে গত ২৫ ও ২৯ সেপ্টেম্বর জেসিএপির মিশন দল বৈঠক করে। সেই বৈঠকের পরিপ্রেক্ষিতে একটি চিঠিতে এ সংক্রান্ত সংস্কারের বিষয়ে জানিয়েছে মিশন দলটি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

মিশন দলের চিঠিতে, দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে বন্ড মার্কেট বৃদ্ধি করা, ব্যাংকের ঋণে বেঁধে দেয়া সুদহার তুলে নেয়া এবং সঞ্চয়পত্রে নির্ধারণ করে দেয়া সুদ পরিবর্তনসহ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমানোর পরামর্শ দিয়েছে। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিবে শরিফা খানের কাছে বিষয়গুলো উল্লেখ করে একটি চিঠি পাঠিয়েছে এ আন্তর্জাতিক আর্থিক সংস্থা। সেই সঙ্গে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করা হয়েছে।

চিঠিতে মিশন দলটি বৈঠকের বিষয় উল্লেখ করে জানায়, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় কিছু অগ্রগতি সত্ত্বেও বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতার কারণে স্তিমিত রয়ে গেছে। কারণ বিশ্বব্যাংকের মতে, দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন করতে হলে বন্ড মার্কেট বাড়াতে হবে। ব্যাংকের ঋণের সুদহার বেঁধে রখলে দেশের বন্ড মার্কেট বড় হবে না। পুঁজিবাজারও বড় হবে না। সরকারের এ নীতি দেশের পুঁজিবাজারে উন্নয়নের পরিপন্থি বলে মনে করেছে বিশ্বব্যাংক। এছাড়া সঞ্চয়পত্র যাতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কিনতে না পারে সেই ব্যবস্থা করার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।

আরও পড়ুনশরিয়াহভিত্তিক ৫ ব্যাংকের তথ্য জানাতে হবে প্রতিদিন

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে একটি হলো, ২০২০ সালে ঋণের হারের ক্যাপ প্রবর্তনে বেসরকারি বন্ড মার্কেটের উন্নয়নে একটি বড় বাধা সৃষ্টি করেছে এবং সরকারি সিকিউরিটিজের ইল্ড বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে। ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (এনএসসি) স্কিমের বেশ কিছু ইতিবাচক সংস্কার করায় নতুন ইস্যুর পরিমাণ এখনও বাড়ছে, যা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের পরিমাণ বাড়িয়েছে এবং মার্কেটযোগ্য সরকারি ও বেসরকারি বন্ড ইস্যুতে বাধা দিচ্ছে। যতক্ষণ পর্যন্ত এনএসসি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য সহজ, ততক্ষণ ফিক্সড আয়ের মার্কেটের উন্নয়ন হবে না। এনএসসি একটি খুচরা পণ্য, তাই এর সীমা থাকা উচিত।

চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ঋণের হারের ক্যাপ প্রবর্তনের আগে যে ১৮ দফা কর্ম পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছিল তা সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন হয়নি এবং সেটা পুরানো হয়ে গেছে। তাই মিশন দল জেসিএপি অগ্রাধিকার কর্ম পরিকল্পনার প্রস্তাবে একটি সংশোধিত এবং আরও প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে একটি খসড়া তৈরি করে। যেখানে পরিবর্তিত সামষ্টিক অর্থনৈতিক এবং মার্কেট পরিস্থিতি প্রতিফলিত করে।

আরও পড়ুন: ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ থেকে উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ বাংলাদেশ

মিশন প্রস্তাবিত খসড়াটি পর্যালোচনা ও সংশোধিত করার জন্য কর্তৃপক্ষকে সুপারিশ করে। সেই সঙ্গে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটি সময় উপযোগী কর্ম পরিকল্পনা গ্রহণ করার এবং সব প্রাসঙ্গিক স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে একটি ধারাবাহিক ও সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে বাস্তবায়নে সুপারিশ করে। মিশন দলটি দীর্ঘমেয়াদে অর্থ ও পুঁজিবাজার উন্নয়ন কমিটিকে জরুরিভাবে পুনরায় সক্রিয় করার সুপারিশ করে। এতে নতুন কর্ম পরিকল্পনাকে বৈধতা দেবে এবং অনুমোদন হবে।

বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ আবাসিক মিশনের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘এটা হচ্ছে বিশ্ব ব্যাংকের পরামর্শ। জেসিএপির উদ্দেশ্য হচ্ছে, প্রতিষ্ঠানিক সক্ষমতা তৈরি করা। এ প্রকল্পের আওতায় দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য যেসব প্রাতিষ্ঠানিক পূর্বশর্ত করা দরকার সেগুলো দেখা।’

তিনি বলেন, ‘আমার একটি বাড়ি বানাতে হলে ফাউন্ডেশন দরকার। সেটাতো সহায়তার সঙ্গে কিছু আসে যায় না। আপনি কি ঋণ নিয়ে করছেন বা নিজের টাকায় করছেন ফাউন্ডেশনতো আপনাকে দিতে হবে, তাই না। না হলে তো বাড়ি হবে না। এটা সেই ধরনের ব্যাপার আরকি। এখানে দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য দরকারি পূর্বশর্ত গুলো কি? এখানে বিশ্বব্যাংক সহায়তা দিল কি দিল না সেটা বিষয় নয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিষয়টি হচ্ছে দেশের পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে হলে কি করতে হবে। সেখানে বিশ্বব্যাংক পরামর্শ দিয়েছে। এর আগেও জেসিএপির পক্ষ থেকে প্রতিবেদন দিয়েছে। সমস্ত পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে তাদের পরামর্শ হচ্ছে যে এই সুদের হারের ওপরে যে সীমা সেটা তুলে দিতে হবে। তারপরে সঞ্চয়পত্রের ওপরে যে সুদের হার দেয়া, এগুলো দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নের পথে একটি বাধা। মানুষতো দেশের পুঁজিবাজারে যাবে না। কারণ এতা মুনাফা সঞ্চয়পত্রে থাকলে মানুষ দেশের পুঁজিবাজারে যাবে না। আর ঋণের সুদের হারের সর্বোচ্ছ সীমা বেঁধে দেয়া থাকলেতো ব্যাংকাররা নতুন পণ্য নিয়ে আসতে পারবে না। ব্যাংকাররা নতুন ক্ষেত্রে ঋণ দিতে যাবে না। নতুন কোথাও ৯ শতাংশে ঋণ যাবে না। সুদের হারে নমনীয়তা থাকতে হবে। না হলে বাজার কাজ করবে না।’

ঢাকা/এসআর

ট্যাগঃ

শেয়ার করুন

x
English Version

সঞ্চয়পত্র-ঋণের সুনির্দিষ্ট সুদহার পুঁজিবাজার উন্নয়নের অন্তরায়

আপডেট: ০৬:১০:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২২

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে ঋণ-সঞ্চয়পত্রের সুদহার বাধা হয়ে আছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে জয়েন্ট ক্যাপিটাল মার্কেটস ডেভেলপমেন্ট (জেসিএপি) মিশন দল। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের ইআরডি, বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সঙ্গে গত ২৫ ও ২৯ সেপ্টেম্বর জেসিএপির মিশন দল বৈঠক করে। সেই বৈঠকের পরিপ্রেক্ষিতে একটি চিঠিতে এ সংক্রান্ত সংস্কারের বিষয়ে জানিয়েছে মিশন দলটি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

মিশন দলের চিঠিতে, দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে বন্ড মার্কেট বৃদ্ধি করা, ব্যাংকের ঋণে বেঁধে দেয়া সুদহার তুলে নেয়া এবং সঞ্চয়পত্রে নির্ধারণ করে দেয়া সুদ পরিবর্তনসহ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমানোর পরামর্শ দিয়েছে। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিবে শরিফা খানের কাছে বিষয়গুলো উল্লেখ করে একটি চিঠি পাঠিয়েছে এ আন্তর্জাতিক আর্থিক সংস্থা। সেই সঙ্গে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করা হয়েছে।

চিঠিতে মিশন দলটি বৈঠকের বিষয় উল্লেখ করে জানায়, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় কিছু অগ্রগতি সত্ত্বেও বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতার কারণে স্তিমিত রয়ে গেছে। কারণ বিশ্বব্যাংকের মতে, দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন করতে হলে বন্ড মার্কেট বাড়াতে হবে। ব্যাংকের ঋণের সুদহার বেঁধে রখলে দেশের বন্ড মার্কেট বড় হবে না। পুঁজিবাজারও বড় হবে না। সরকারের এ নীতি দেশের পুঁজিবাজারে উন্নয়নের পরিপন্থি বলে মনে করেছে বিশ্বব্যাংক। এছাড়া সঞ্চয়পত্র যাতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কিনতে না পারে সেই ব্যবস্থা করার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।

আরও পড়ুনশরিয়াহভিত্তিক ৫ ব্যাংকের তথ্য জানাতে হবে প্রতিদিন

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে একটি হলো, ২০২০ সালে ঋণের হারের ক্যাপ প্রবর্তনে বেসরকারি বন্ড মার্কেটের উন্নয়নে একটি বড় বাধা সৃষ্টি করেছে এবং সরকারি সিকিউরিটিজের ইল্ড বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে। ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (এনএসসি) স্কিমের বেশ কিছু ইতিবাচক সংস্কার করায় নতুন ইস্যুর পরিমাণ এখনও বাড়ছে, যা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের পরিমাণ বাড়িয়েছে এবং মার্কেটযোগ্য সরকারি ও বেসরকারি বন্ড ইস্যুতে বাধা দিচ্ছে। যতক্ষণ পর্যন্ত এনএসসি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য সহজ, ততক্ষণ ফিক্সড আয়ের মার্কেটের উন্নয়ন হবে না। এনএসসি একটি খুচরা পণ্য, তাই এর সীমা থাকা উচিত।

চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ঋণের হারের ক্যাপ প্রবর্তনের আগে যে ১৮ দফা কর্ম পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছিল তা সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন হয়নি এবং সেটা পুরানো হয়ে গেছে। তাই মিশন দল জেসিএপি অগ্রাধিকার কর্ম পরিকল্পনার প্রস্তাবে একটি সংশোধিত এবং আরও প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে একটি খসড়া তৈরি করে। যেখানে পরিবর্তিত সামষ্টিক অর্থনৈতিক এবং মার্কেট পরিস্থিতি প্রতিফলিত করে।

আরও পড়ুন: ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ থেকে উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ বাংলাদেশ

মিশন প্রস্তাবিত খসড়াটি পর্যালোচনা ও সংশোধিত করার জন্য কর্তৃপক্ষকে সুপারিশ করে। সেই সঙ্গে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটি সময় উপযোগী কর্ম পরিকল্পনা গ্রহণ করার এবং সব প্রাসঙ্গিক স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে একটি ধারাবাহিক ও সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে বাস্তবায়নে সুপারিশ করে। মিশন দলটি দীর্ঘমেয়াদে অর্থ ও পুঁজিবাজার উন্নয়ন কমিটিকে জরুরিভাবে পুনরায় সক্রিয় করার সুপারিশ করে। এতে নতুন কর্ম পরিকল্পনাকে বৈধতা দেবে এবং অনুমোদন হবে।

বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ আবাসিক মিশনের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘এটা হচ্ছে বিশ্ব ব্যাংকের পরামর্শ। জেসিএপির উদ্দেশ্য হচ্ছে, প্রতিষ্ঠানিক সক্ষমতা তৈরি করা। এ প্রকল্পের আওতায় দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য যেসব প্রাতিষ্ঠানিক পূর্বশর্ত করা দরকার সেগুলো দেখা।’

তিনি বলেন, ‘আমার একটি বাড়ি বানাতে হলে ফাউন্ডেশন দরকার। সেটাতো সহায়তার সঙ্গে কিছু আসে যায় না। আপনি কি ঋণ নিয়ে করছেন বা নিজের টাকায় করছেন ফাউন্ডেশনতো আপনাকে দিতে হবে, তাই না। না হলে তো বাড়ি হবে না। এটা সেই ধরনের ব্যাপার আরকি। এখানে দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য দরকারি পূর্বশর্ত গুলো কি? এখানে বিশ্বব্যাংক সহায়তা দিল কি দিল না সেটা বিষয় নয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিষয়টি হচ্ছে দেশের পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে হলে কি করতে হবে। সেখানে বিশ্বব্যাংক পরামর্শ দিয়েছে। এর আগেও জেসিএপির পক্ষ থেকে প্রতিবেদন দিয়েছে। সমস্ত পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে তাদের পরামর্শ হচ্ছে যে এই সুদের হারের ওপরে যে সীমা সেটা তুলে দিতে হবে। তারপরে সঞ্চয়পত্রের ওপরে যে সুদের হার দেয়া, এগুলো দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নের পথে একটি বাধা। মানুষতো দেশের পুঁজিবাজারে যাবে না। কারণ এতা মুনাফা সঞ্চয়পত্রে থাকলে মানুষ দেশের পুঁজিবাজারে যাবে না। আর ঋণের সুদের হারের সর্বোচ্ছ সীমা বেঁধে দেয়া থাকলেতো ব্যাংকাররা নতুন পণ্য নিয়ে আসতে পারবে না। ব্যাংকাররা নতুন ক্ষেত্রে ঋণ দিতে যাবে না। নতুন কোথাও ৯ শতাংশে ঋণ যাবে না। সুদের হারে নমনীয়তা থাকতে হবে। না হলে বাজার কাজ করবে না।’

ঢাকা/এসআর