০৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪

সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক ও লেনদেন কমেছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:৩৮:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২০
  • / ৪৪১৭ বার দেখা হয়েছে

সাপ্তাহিক ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতন ঘটেছে। সপ্তাহজুড়ে লেনদেন হওয়া ৫ কার্যদিবসের মধ্যে ৩ দিনই কমেছে সূচক। এরই ধারাবাহিকতায় গত সপ্তাহে প্রায় সব ধরনের সূচকের পতন ঘটে। এদিকে সূচকের পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। আর টাকার অংকেও গত সপ্তাহে লেনদেনের পরিমান কিছুটা কমেছে। আলোচিত সপ্তাহটিতে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৬.২৬ শতাংশ।

সাপ্তাহিক বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সপ্তাহ শেষে ডিএসই ব্রড ইনডেক্স বা ডিএসইএক্স সূচক কমেছে ১.১৩ শতাংশ বা ৪৭.৫৬ পয়েন্ট। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসই-৩০ বেড়েছে ০.০২ শতাংশ বা ০.২২ পয়েন্ট। অপরদিকে শরীয়াহ বা ডিএসইএস সূচক কমেছে ০.৫৯ শতাংশ বা ৫.৬২ পয়েন্ট। আর সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত মোট ৩৬০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬০টির কোম্পানির। আর দর কমেছে ২৭৭টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টির এবং লেনদেন হয়নি ২টির। এগুলোর ওপর ভর করে গত সপ্তাহে লেনদেন মোট ১ হাজার ৩২০ কোটি ৭৩ লাখ ৭ হাজার ৯২১ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। তবে এর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয় ১ হাজার ৫৭৭ কোটি ১২ লাখ ৯৬ হাজার ৮৪ টাকার। সেই হিসাবে সমাপ্ত সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ১৬.২৬ শতাংশ।

আর সমাপ্ত সপ্তাহে ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯৮.৬৪ শতাংশ। ‘বি’ ক্যাটাগরির কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ০.২১ শতাংশ। ‘এন’ ক্যাটাগরির কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ১.০৩ শতাংশ। ‘জেড’ ক্যাটাগরির লেনদেন হয়েছে ০.০২ শতাংশ।

সপ্তাহ শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সেচঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএসসিএক্স ১০০.৩৬ পয়েন্ট বা ১.২৯ শতাংশ কমে সপ্তাহ শেষে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৬৩৪ পয়েন্টে। আর সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে হাতবদল হওয়ার ২৯৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৭ কোম্পানির। আর দর কমেছে ২৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। এগুলোর ওপর ভর করে বিদায়ী সপ্তাহে ৫৫ কোটি ২৪ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৬ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

শেয়ার করুন

x
English Version

সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক ও লেনদেন কমেছে

আপডেট: ০৫:৩৮:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২০

সাপ্তাহিক ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতন ঘটেছে। সপ্তাহজুড়ে লেনদেন হওয়া ৫ কার্যদিবসের মধ্যে ৩ দিনই কমেছে সূচক। এরই ধারাবাহিকতায় গত সপ্তাহে প্রায় সব ধরনের সূচকের পতন ঘটে। এদিকে সূচকের পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। আর টাকার অংকেও গত সপ্তাহে লেনদেনের পরিমান কিছুটা কমেছে। আলোচিত সপ্তাহটিতে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৬.২৬ শতাংশ।

সাপ্তাহিক বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সপ্তাহ শেষে ডিএসই ব্রড ইনডেক্স বা ডিএসইএক্স সূচক কমেছে ১.১৩ শতাংশ বা ৪৭.৫৬ পয়েন্ট। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসই-৩০ বেড়েছে ০.০২ শতাংশ বা ০.২২ পয়েন্ট। অপরদিকে শরীয়াহ বা ডিএসইএস সূচক কমেছে ০.৫৯ শতাংশ বা ৫.৬২ পয়েন্ট। আর সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত মোট ৩৬০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬০টির কোম্পানির। আর দর কমেছে ২৭৭টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টির এবং লেনদেন হয়নি ২টির। এগুলোর ওপর ভর করে গত সপ্তাহে লেনদেন মোট ১ হাজার ৩২০ কোটি ৭৩ লাখ ৭ হাজার ৯২১ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। তবে এর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয় ১ হাজার ৫৭৭ কোটি ১২ লাখ ৯৬ হাজার ৮৪ টাকার। সেই হিসাবে সমাপ্ত সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ১৬.২৬ শতাংশ।

আর সমাপ্ত সপ্তাহে ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯৮.৬৪ শতাংশ। ‘বি’ ক্যাটাগরির কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ০.২১ শতাংশ। ‘এন’ ক্যাটাগরির কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ১.০৩ শতাংশ। ‘জেড’ ক্যাটাগরির লেনদেন হয়েছে ০.০২ শতাংশ।

সপ্তাহ শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সেচঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএসসিএক্স ১০০.৩৬ পয়েন্ট বা ১.২৯ শতাংশ কমে সপ্তাহ শেষে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৬৩৪ পয়েন্টে। আর সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে হাতবদল হওয়ার ২৯৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৭ কোম্পানির। আর দর কমেছে ২৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। এগুলোর ওপর ভর করে বিদায়ী সপ্তাহে ৫৫ কোটি ২৪ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৬ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।