০১:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

১৫ দিনে মিলছে কোম্পানির নিবন্ধন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:৩২:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ অগাস্ট ২০২১
  • / ১০৪১৩ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বাংলাদেশে কোম্পানির নিবন্ধনের জন্য গড়ে ১৫.৪ দিন এবং ২৯.৪ হাজার টাকা খরচ হয়। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কোম্পানি নিবন্ধনের খরচ ও সময় কমিয়ে আনা সম্ভব।

মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) ‘মেজারিং দ্যা অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কস্ট অব গভর্নমেন্ট রেগুলেশন্স’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণে বিশেষজ্ঞরা এ তথ্য তুলে ধরেন।

এই প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য ছিল, ‘স্ট্যান্ডার্ড কস্ট মডেল’ ব্যবহার করে বাংলাদেশে কোম্পানির নিবন্ধন প্রক্রিয়ার প্রশাসনিক খরচ পরিমাপ বিষয়ে পলিসিমেকার, সরকারি এজেন্সি, প্রাইভেট সেক্টর, অ্যাকাডেমিশিয়ান ও সিভিল সোসাইটি সংস্থাগুলোকে ওরিয়েন্টেশন দেওয়া। 

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

পরামর্শ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলেন, নিবন্ধনের সকল ধাপের জন্য ‘ওয়ান স্টপ শপ’ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। এর ফলে নিবন্ধিত কোম্পানি এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সময় এবং খরচ কমার পাশাপাশি ব্যবসায়ের পরিবেশ সূচকেও বাংলাদেশের উন্নতি হবে। 

এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে ব্যয়বহুল এবং জটিল তথ্য ও প্রক্রিয়াগুলো শনাক্ত করতে এবং সেগুলোকে সহজীকরণ করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, ‘ফিড দ্য ফিউচার বাংলাদেশ ট্রেড অ্যাক্টিভিটি’ আমেরিকান দাতা সংস্থা ইউএসএআইডি’র অর্থায়নে পরিচালিত পাঁচ বছর মেয়াদি প্রকল্প, যা বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) এবং অর্থনৈতিক লক্ষ্য অর্জনে কাজ করে। এই প্রকল্পটি বাংলাদেশ সরকার এবং প্রাইভেট সেক্টরের প্রযুক্তিগত সহায়তা, প্রশিক্ষণ, প্রাতিষ্ঠানিক শক্তিশালীকরণে কাজ করছে। 

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন:

ট্যাগঃ

শেয়ার করুন

১৫ দিনে মিলছে কোম্পানির নিবন্ধন

আপডেট: ১২:৩২:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ অগাস্ট ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বাংলাদেশে কোম্পানির নিবন্ধনের জন্য গড়ে ১৫.৪ দিন এবং ২৯.৪ হাজার টাকা খরচ হয়। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কোম্পানি নিবন্ধনের খরচ ও সময় কমিয়ে আনা সম্ভব।

মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) ‘মেজারিং দ্যা অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কস্ট অব গভর্নমেন্ট রেগুলেশন্স’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণে বিশেষজ্ঞরা এ তথ্য তুলে ধরেন।

এই প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য ছিল, ‘স্ট্যান্ডার্ড কস্ট মডেল’ ব্যবহার করে বাংলাদেশে কোম্পানির নিবন্ধন প্রক্রিয়ার প্রশাসনিক খরচ পরিমাপ বিষয়ে পলিসিমেকার, সরকারি এজেন্সি, প্রাইভেট সেক্টর, অ্যাকাডেমিশিয়ান ও সিভিল সোসাইটি সংস্থাগুলোকে ওরিয়েন্টেশন দেওয়া। 

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

পরামর্শ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলেন, নিবন্ধনের সকল ধাপের জন্য ‘ওয়ান স্টপ শপ’ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। এর ফলে নিবন্ধিত কোম্পানি এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সময় এবং খরচ কমার পাশাপাশি ব্যবসায়ের পরিবেশ সূচকেও বাংলাদেশের উন্নতি হবে। 

এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে ব্যয়বহুল এবং জটিল তথ্য ও প্রক্রিয়াগুলো শনাক্ত করতে এবং সেগুলোকে সহজীকরণ করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, ‘ফিড দ্য ফিউচার বাংলাদেশ ট্রেড অ্যাক্টিভিটি’ আমেরিকান দাতা সংস্থা ইউএসএআইডি’র অর্থায়নে পরিচালিত পাঁচ বছর মেয়াদি প্রকল্প, যা বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) এবং অর্থনৈতিক লক্ষ্য অর্জনে কাজ করে। এই প্রকল্পটি বাংলাদেশ সরকার এবং প্রাইভেট সেক্টরের প্রযুক্তিগত সহায়তা, প্রশিক্ষণ, প্রাতিষ্ঠানিক শক্তিশালীকরণে কাজ করছে। 

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন: