০২:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪

১৬ মে পর্যন্ত সবধরনের গণপরিবহন বন্ধ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৮:১৫:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মে ২০২০
  • / ৪৪১০ বার দেখা হয়েছে

করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সরকার সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সাধারণ ছুটি বাড়ানোয় গণপরিবহন চলাচলও আগামী ১৬ মে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

সোমবার (৪ মে) সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অন্তর্গত সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। পরে তা গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি আকারে জানিয়ে দেয়া হয়।

তবে জরুরি পরিষেবা যেমন-বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের কার্যক্রম (স্থলবন্দর, নদীবন্দর ও সমুদ্রবন্দর), পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাকসেবা ও সংশ্লিষ্ট কাজ, খাদ্যদ্রব্য, সড়ক ও নৌপথে সকলপ্রকার পণ্য, রাষ্ট্রীয় প্রকল্পের মালামাল, ওষুধ, ঔষধশিল্প, চিকিৎসা সেবা ও চিকিৎসা বিষয়ক সামগ্রী পরিবহন, শিশুখাদ্য, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া, ত্রাণবাহী পরিবহন, কৃষিপণ্য, শিল্পপণ্য, সার ও কীটনাশক, পশুখাদ্য, মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ খাতের উৎপাদিত পণ্য, দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত পণ্য এবং জীবন ধারণের মৌলিক পণ্য উৎপাদন ও পরিবহন এ নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত  থাকবে।

তবে পণ্যবাহী কোনো যানবাহনে যাত্রী পরিবহন করা যাবে না।

এর আগে দুপুরে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ষষ্ঠ দফায় ছুটি বাড়িয়ে এক আদেশ জারি করা হয়।

করোনার কারণে সরকার প্রথমে ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করে। পরে আরও পাঁচ দফায় ছুটি বাড়িয়ে ৫ মে পর্যন্ত করা হয়।

সোমবার আরেক দফা ছুটি বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ৭ মে থেকে ১৪ মে পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। সাধারণ ছুটির সঙ্গে ৬ মের বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি এবং ১৫ ও ১৬ মের সাপ্তাহিক ছুটিও যুক্ত হবে।

এতে করে দেশব্যাপী টানা ছুটি ৫৩ দিনে গড়ালো। এরই মধ্যে অবশ্য সীমিত আকারে গার্মেন্ট কারখানা খুলে দিয়েছে সরকার।

বিজে/জেডআই

শেয়ার করুন

x
English Version

১৬ মে পর্যন্ত সবধরনের গণপরিবহন বন্ধ

আপডেট: ০৮:১৫:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মে ২০২০

করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সরকার সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সাধারণ ছুটি বাড়ানোয় গণপরিবহন চলাচলও আগামী ১৬ মে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

সোমবার (৪ মে) সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অন্তর্গত সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। পরে তা গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি আকারে জানিয়ে দেয়া হয়।

তবে জরুরি পরিষেবা যেমন-বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের কার্যক্রম (স্থলবন্দর, নদীবন্দর ও সমুদ্রবন্দর), পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাকসেবা ও সংশ্লিষ্ট কাজ, খাদ্যদ্রব্য, সড়ক ও নৌপথে সকলপ্রকার পণ্য, রাষ্ট্রীয় প্রকল্পের মালামাল, ওষুধ, ঔষধশিল্প, চিকিৎসা সেবা ও চিকিৎসা বিষয়ক সামগ্রী পরিবহন, শিশুখাদ্য, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া, ত্রাণবাহী পরিবহন, কৃষিপণ্য, শিল্পপণ্য, সার ও কীটনাশক, পশুখাদ্য, মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ খাতের উৎপাদিত পণ্য, দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত পণ্য এবং জীবন ধারণের মৌলিক পণ্য উৎপাদন ও পরিবহন এ নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত  থাকবে।

তবে পণ্যবাহী কোনো যানবাহনে যাত্রী পরিবহন করা যাবে না।

এর আগে দুপুরে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ষষ্ঠ দফায় ছুটি বাড়িয়ে এক আদেশ জারি করা হয়।

করোনার কারণে সরকার প্রথমে ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করে। পরে আরও পাঁচ দফায় ছুটি বাড়িয়ে ৫ মে পর্যন্ত করা হয়।

সোমবার আরেক দফা ছুটি বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ৭ মে থেকে ১৪ মে পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। সাধারণ ছুটির সঙ্গে ৬ মের বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি এবং ১৫ ও ১৬ মের সাপ্তাহিক ছুটিও যুক্ত হবে।

এতে করে দেশব্যাপী টানা ছুটি ৫৩ দিনে গড়ালো। এরই মধ্যে অবশ্য সীমিত আকারে গার্মেন্ট কারখানা খুলে দিয়েছে সরকার।

বিজে/জেডআই