১২:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫

ফুসফুস ভালো রাখার ৬ খাবার

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১০:৫২:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ জুন ২০২৩
  • / ১০৪৪৩ বার দেখা হয়েছে

বায়ু দূষণ, ধূমপান, অ্যালার্জি এবং অন্যান্য কারণে আমাদের ফুসফুস বিভিন্ন অসুখের ঝুুঁকিতে পড়ে। এর ফলে হাঁপানি, সিওপিডি এবং অন্যান্য রোগের আশঙ্কা দেখা দেয়। কিছু খাবার আমাদের ফুসফুসকে ডিটক্সিফাই এবং এর ক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

ভারতীয় পুষ্টিবিদ কারিশমা শাহ ফুসফুসের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য ডায়েট প্ল্যানের পরামর্শ দিয়েছেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক ফুসফুস ভালো রাখার ৬টি খাবার সম্পর্কে-

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

লেবু ও হালকা গরম পানি

এক গ্লাস গরম পানিতে অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে নিন। টক্সিন দূর করতে সকালে খালি পেটে এই পানি পান করুন। এতে ফুসফুস ভালো রাখা সহজ হবে। তবে আপনার যদি অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকে, সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই এই পানীয় পান করুন।

বেরি এবং ওটস

দুধ দিয়ে ওটস রান্না করুন। এরপর এর সঙ্গে কয়েকটি ব্লুবেরি বা স্ট্রবেরি মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন এই খাবার খেলে তা আপনার ফুসফুসের সুস্থতার জন্য কাজ করবে। ওটস পেটের স্বাস্থ্যের জন্যও দুর্দান্ত।

কুইনোয়া সালাদ

রান্না করা কুইনোয়া, বিভিন্ন ধরনের সবুজ শাক, চেরি টমেটো, শসা, অ্যাভোকাডো, কয়েক ফোঁটা জলপাই তেল এবং লেবুর রস দিয়ে সালাদ তৈরি করুন। এই সালাদ নিয়মিত খেলে ফুসফুসের সুস্থতা নিয়ে চিন্তিত হতে হবে না। কুইনোয়া ফুসফুস ভালো রাখতে কার্যকরী খাবার।

গ্রিন স্মুদি

পালং শাক, শসা, আপেল এবং লেবুর রস একসঙ্গে ব্লেন্ড করে একটি স্মুদি তৈরি করুন। এটি আপনাকে সতেজ রাখতে ও ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করবে। নিয়মিত এই পানীয় পান করলে ফুসফুস ভালো থাকবে।

আরও পড়ুন: ঘন ঘন প্রস্রাব হয় যে কারণে

মসুর ডাল বা সবজির স্যুপ

মসুর ডাল বা বিভিন্ন ধরনের সবজি দিয়ে সুস্বাদু স্যুপ তৈরি করে খেতে পারেন। গাজর, পেঁয়াজ, রসুন এবং হলুদের মতো খাবারগুলো ফুসফুস ভালো রাখতে কাজ করে। এগুলো ডালের সঙ্গে যোগ করে স্যুপ রাঁধতে পারেন। এতে ফুসফুসের সুস্থতার পথ সহজ হবে।

টোফু এবং রঙিন শাকসবজি

বেল পেপার, ব্রকলি এবং মটরশুঁটি, রসুন, আদার মতো রঙিন শাক-সবজি দিয়ে টোফু ভাজুন। এই খাবার যেমন সুস্বাদু, তেমনই উপকারী। এটি আপনার ফুসফুসের সুস্থতায় কাজ করবে।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

ফুসফুস ভালো রাখার ৬ খাবার

আপডেট: ১০:৫২:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ জুন ২০২৩

বায়ু দূষণ, ধূমপান, অ্যালার্জি এবং অন্যান্য কারণে আমাদের ফুসফুস বিভিন্ন অসুখের ঝুুঁকিতে পড়ে। এর ফলে হাঁপানি, সিওপিডি এবং অন্যান্য রোগের আশঙ্কা দেখা দেয়। কিছু খাবার আমাদের ফুসফুসকে ডিটক্সিফাই এবং এর ক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

ভারতীয় পুষ্টিবিদ কারিশমা শাহ ফুসফুসের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য ডায়েট প্ল্যানের পরামর্শ দিয়েছেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক ফুসফুস ভালো রাখার ৬টি খাবার সম্পর্কে-

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

লেবু ও হালকা গরম পানি

এক গ্লাস গরম পানিতে অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে নিন। টক্সিন দূর করতে সকালে খালি পেটে এই পানি পান করুন। এতে ফুসফুস ভালো রাখা সহজ হবে। তবে আপনার যদি অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকে, সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই এই পানীয় পান করুন।

বেরি এবং ওটস

দুধ দিয়ে ওটস রান্না করুন। এরপর এর সঙ্গে কয়েকটি ব্লুবেরি বা স্ট্রবেরি মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন এই খাবার খেলে তা আপনার ফুসফুসের সুস্থতার জন্য কাজ করবে। ওটস পেটের স্বাস্থ্যের জন্যও দুর্দান্ত।

কুইনোয়া সালাদ

রান্না করা কুইনোয়া, বিভিন্ন ধরনের সবুজ শাক, চেরি টমেটো, শসা, অ্যাভোকাডো, কয়েক ফোঁটা জলপাই তেল এবং লেবুর রস দিয়ে সালাদ তৈরি করুন। এই সালাদ নিয়মিত খেলে ফুসফুসের সুস্থতা নিয়ে চিন্তিত হতে হবে না। কুইনোয়া ফুসফুস ভালো রাখতে কার্যকরী খাবার।

গ্রিন স্মুদি

পালং শাক, শসা, আপেল এবং লেবুর রস একসঙ্গে ব্লেন্ড করে একটি স্মুদি তৈরি করুন। এটি আপনাকে সতেজ রাখতে ও ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করবে। নিয়মিত এই পানীয় পান করলে ফুসফুস ভালো থাকবে।

আরও পড়ুন: ঘন ঘন প্রস্রাব হয় যে কারণে

মসুর ডাল বা সবজির স্যুপ

মসুর ডাল বা বিভিন্ন ধরনের সবজি দিয়ে সুস্বাদু স্যুপ তৈরি করে খেতে পারেন। গাজর, পেঁয়াজ, রসুন এবং হলুদের মতো খাবারগুলো ফুসফুস ভালো রাখতে কাজ করে। এগুলো ডালের সঙ্গে যোগ করে স্যুপ রাঁধতে পারেন। এতে ফুসফুসের সুস্থতার পথ সহজ হবে।

টোফু এবং রঙিন শাকসবজি

বেল পেপার, ব্রকলি এবং মটরশুঁটি, রসুন, আদার মতো রঙিন শাক-সবজি দিয়ে টোফু ভাজুন। এই খাবার যেমন সুস্বাদু, তেমনই উপকারী। এটি আপনার ফুসফুসের সুস্থতায় কাজ করবে।

ঢাকা/এসএম