ইফতারের জন্য তৈরি করা খাবারের বেশিরভাগই ভাজাপোড়া রাখার রীতি রয়েছে এদেশে। তবে মুখরোচক এ খাবারের বড় সমস্যা দীর্ঘ সময় মচমচে

কাজের চাপে হোক কিংবা ব্যক্তিগত কোনো বিষয়, স্ট্রেস বা উদ্বেগজনিত সমস্যা এখন ঘরে ঘরে। বেশিরভাগ মানুষই এখন মানসিক চাপের শিকার।

বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশেই প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে খাবার নষ্ট হয়। আর এই তালিকার শীর্ষে আছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে আমরা বাংলাদেশিরাও

শরীর সুস্থ রাখতে হলে অবশ্যই খাবারের প্রতি যত্নশীল হতে হবে। কারণ বিভিন্ন ধরনের খাবার আপনার পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে ও

হৃৎপিণ্ড আমাদের দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এর সুস্থতা আমাদের বেঁচে থাকার কারণ। রক্ত সঞ্চালন থেকে শুরু করে অক্সিজেন সরবরাহ, পুষ্টি

খাবার খাওয়ার পরপরই পেট ফোলা বা অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়? এটি হতে পারে অস্বাস্থ্যকর অন্ত্রের সম্ভাব্য লক্ষণ। আমাদের প্রতিদিনের খাবারের একটি

রাতে ঘুম কম হলে তার প্রভাব শরীরে পড়বেই। যেমন- সারাদিন মাথা ঝিম ঝিম করা, চোখের নিচে কালি পড়া, কাজে মনোযোগ

আপনার কি মাঝেমাঝেই হাড়ে ব্যথা হয়? ঘাড় বা হাঁটুতে খুব বেশি ব্যথা অনুভব করেন? তাহলে এটি হতে পারে দুর্বল হাড়ের

ত্বক ভালো রাখার জন্য সবার আগে কী প্রয়োজন জানেন? প্রয়োজন হলো নিজের প্রতি যত্নশীল হওয়া। সেজন্য নিজের জীবনযাপনের দিকে নজর

ভাত খেলেই যে হু হু করে ওজন বেড়ে যায়, এই ধারণা সঠিক নয়। নিয়ম মেনে ভাত খেলে শরীরে মেদ জমে

বায়ু দূষণ, ধূমপান, অ্যালার্জি এবং অন্যান্য কারণে আমাদের ফুসফুস বিভিন্ন অসুখের ঝুুঁকিতে পড়ে। এর ফলে হাঁপানি, সিওপিডি এবং অন্যান্য রোগের

ত্বকের যত্ন নেওয়া একেবারেই সহজ কাজ নয়। অনেক সময়ে যত্ন নিয়েও কোনও লাভ হয় না। ব্রন ও র‌্যাশ লেগেই থাকে।

তরমুজ খেতে কার না ভালো লাগে? গরমের সময় এই ফল খুবই উপকারী। এই ফলে প্রচুর পরিমাণে পানি ও ফাইবার রয়েছে

অস্বাস্থ্যকর এবং বিশৃঙ্ক্ষল জীবনযাপনের কারণে আমাদের লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আমরা বেশিরভাগই খাবারের কোনো নির্দিষ্ট সময় কিংবা রুটিন মেনে চলি

গরমে অল্পতেই শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রচণ্ড রোদে ঘেমে শরীর একেবারে কাহিল হয়ে পড়ে। ঘামের কারণে শরীর থেকে সব তরল

বার্ধক্য একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া যা থামানো যায় না। তবে অনেক সময় দেখা যায়, অল্প বয়সেই চেহারায় বয়সের ছাপ চলে আসে।

দুধের সঙ্গে যেসব খাবার খাবেন না, দুধ একটি পরিচিত এবং স্বাস্থ্যকর পানীয়। কেউ দুধ পান করতে পছন্দ করেন আবার কেউ

অনেক কিছুই রয়েছে যা মাইগ্রেনের সমস্যাকে বাড়িয়ে তোলে। আমরা যা খাই বা পান করি সেগুলোও মাইগ্রেন বাড়াতে ভূমিকা রাখতে পারে।

লিভারের অসুখের জন্য আমাদের নানা ভুল অভ্যাস অনেকাংশে দায়ী। বিশেষ করে ভুল খাবার নির্বাচন ও সঠিক উপায়ে না খাওয়া এর

শীতে কমবেশি সবারই বিছানা ছাড়তে আলসেমি লাগে। কারও কারও গোসল করা থেকে শুরু করে অন্যান্য কাজেও আলসেমিতে পেয়ে বসে। এই

শরীরে শক্তি তৈরির জন্য সঠিক খাবারের বিকল্প নেই। করোনা মহামারি পরবর্তী সময়ে আমাদের শারীরিক দুর্বলতা আরও বেড়েছে। কারণ করোনার আক্রমণে

অধিকাংশ মানুষই অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভুগে থাকেন। খাবারে একটু এদিক-সেদিক হলেই দেখা দেয় এই সমস্যা। তাই থাকতে হয় সতর্ক। অনেকে আবার

অন্যান্য ঋতুর মতো শীতেও রয়েছে সংক্রমণসহ বিভিন্ন অসুখের ভয়। এসময় কাশি, সর্দি, গলা ব্যথা, জ্বর ইত্যাদিতে ভুগতে হয় বেশি। শীতের

বাড়তি মেদ ঝেড়ে ফেলতে অনেকেই খাদ্যতালিকা থেকে পছন্দের খাবার বাদ দেন। আবার কেউ কেউ কঠিন এক্সারসাইজের মাধ্যমে প্রচুর ঘাম ঝরান।

স্থ থাকতে হলে লিভারের খেয়াল রাখতেই হবে। শরীরে জমা টক্সিনকে ছেঁকে বের করে দেয় লিভার। কিন্তু লিভার যদি এই কাজই