১৪ জুন বিশ্ব রক্তদাতা দিবস। ২০০৪ সালে দিবসটি প্রথম পালিত হয়। নিরাপদ রক্ত নিশ্চিতকরণ ও স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহ করতেই বিশ্বব্যাপী

ভাত খেলেই যে হু হু করে ওজন বেড়ে যায়, এই ধারণা সঠিক নয়। নিয়ম মেনে ভাত খেলে শরীরে মেদ জমে

আমাদের প্রতিদিনের খাবারে ডিম থাকেই। কোনো না কোনো বেলার খাবারে ডিম না থাকলে অসম্পূর্ণ লাগে যেন। অল্প টাকায় বেশি প্রোটিন

চলমান তাপপ্রবাহে নাকাল হয়ে পড়েছে দেশবাসী। তীব্র গরম কমার যেন নামই নেই। ফ্যানের নিচেও স্বস্তি মিলছে না দুদণ্ড। এসি ব্যবহার

গরমে আরামের ঘুম বিঘ্নিত হয় বেশিরভাগেরই। সেইসঙ্গে লোডশেডিং যোগ হলে তো কথাই নেই। এদিকে ঘুম ঠিকভাবে না হলে তার প্রভাব

গর্ভবতী নারীদের নিজের ও সন্তানের স্বাস্থ্য ধরে রাখতেই মনোযোগী হতে হয়। ফলে খাওয়া দাওয়ার ক্ষেত্রে তাদের খানিকটা সচেতন থাকতে হয়।

এই দিবস এবারের প্রতিপাদ্য ‘প্লাস্টিক দূষণ সমাধানে শামিল হই সকলে’, আর স্লোগান ‘সবাই মিলে করি পণ, বন্ধ হবে প্লাস্টিক দূষণ’।

গরমে ত্বকে বিভিন্ন সংক্রমণ দেখা দেয়। বিশেষ করে প্রচণ্ড তাপমাত্রায় অনেকের ত্বকেই সানট্যান দেখা দেয়। পাশাপাশি ত্বকে ফুসকুড়ি ও ঘামাচির

নিয়মিত সাইকেল চালালে শরীরও থাকবে সুস্থ এবং দেহ থেকে দূর হবে অনেক রোগ বালাই। আর আমাদের প্রায় সবারই বিষয়টি সম্পর্কে

বর্তমানে চার্জার ফ্যানের কদর বেড়েছে। আকারে ছোট-বড় বিভিন্ন ধরনের রিচার্জেবল ফ্যান পাওয়া যায় বাজারে। বিদ্যুৎ ছাড়াও এই ফ্যানগুলো ব্যবহার করা

গরমে ঘেমে এমনিতে চুল রুক্ষ হয়ে যায়। বিশেষ করে যাদের চুল কোঁকড়ানো তাদের আরও বেশি ঝামেলায় পড়তে হয়। এই গরমে

খাওয়ার সময় শিশুদের বায়নার শেষ নেই! মোবাইল কিংবা টিভি ছাড়া এক গ্রাস ভাতও মুখে তুলতে চায় না অনেকেই। খাওয়ার সময়

গরমে আমরা বেশিরভাগ মানুষেই বাড়িতে সহজপাচ্য খাবার হিসেবে ডাল খাই। বাড়িতে বানানো ডাল সবচেয়ে বেশি উপকারী। প্রতিদিন ডাল খেলে শরীরে

অনেক শিশুই আছে অন্তর্মুখী স্বভাবের। আবার আধুনিক ব্যস্ত পৃথিবীতে শিশুদের খেলাধুলার , সম বয়সীদের সঙ্গে মেশার সুযোগও কম। তাদের জগৎ

ত্বকের যত্ন নেওয়া একেবারেই সহজ কাজ নয়। অনেক সময়ে যত্ন নিয়েও কোনও লাভ হয় না। ব্রন ও র‌্যাশ লেগেই থাকে।

ব্রণের সমস্যা থেকে রক্ষা ও সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য অনেকেই নানা ধরনের কসমেটিক ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু বাজারে বেশ কিছু

বয়স বাড়ার আগেই বলিরেখা পড়লে বয়সের তুলনায় বেশি দেখায়। বছর ৩০ পেরোলেই ত্বকের শিথিলতা কমতে শুরু করে। অকালেই বলিরেখা যেন

দুপুরে খাওয়ার পর অনেকেরই মনে হয় বিছানায় একটু শুতে পারলে ভাল হয়। কর্মজীবীরা অনেক সময়ে অফিসের মধ্যেই পাঁচ-দশ মিনিট নিজের

বাজারে এখন পাকা আম উঠতে শুরু করেছে। ফলের রাজা আম সবারই প্রিয়। আর এ কারণে আমের মৌসুম এলে সবাই ইচ্ছেমতো

চাকরি পাওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন কিন্তু আপনার সমস্ত প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, কোনো চাকরি পেতে সক্ষম হননি? এর দায় আপনার

গরমে এখন জনজীবন অতীষ্ট। অতিরিক্ত গরমে ছোট থেকে বড় সবাই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। গরমে হিট স্ট্রোক’সহ বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বেড়ে

ঘূর্ণিঝড়ের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা জরুরি। এ ধরনের দুর্যোগ দেখা দিলে যতটা সম্ভব আগেভাগে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে

গ্রীষ্মকালের ফলের মধ্যে অন্যতম আম। এ ফল সবার কাছেই সমান জনপ্রিয়। উপমহাদেশে এ ফলের দাম নাগালের মধ্যেই থাকে। তবে জাপানের

বর্তমানে অনেকেরই অন্যতম সঙ্গী হলো হেডফোন। কারণ উচ্চ শব্দে গান বা অন্যকিছু শোনার কাজ করলে আশেপাশের অনেকের কাজে বিঘ্ন ঘটতে

ছুটির দিন ছাড়া পুরো সপ্তাহ বাজার করার সময় যারা পান না, তাদের কাছে ফ্রিজের মতো দরকারি জিনিস আর কিছু নেই।

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে বিভিন্ন কারণে। আপনার প্রতিদিনের জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন আনলে এই সমস্যা থেকে অনেকটাই দূরে থাকা সম্ভব। সেইসঙ্গে

প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যে খুবই বিধ্বংসী একটি হলো ভূমিকম্প। সাধারণত কোনো পূর্বাভাস ছাড়াই ভূমিকম্প সংঘটিত হয়ে থাকে। তাই এর ক্ষয়-ক্ষতিও অনেক

নাকের ভেতর আঙুল ঢুকিয়ে খোঁটাখুটির অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। এটি দেখতে যেমন অসৌজন্যমূলক, তেমনই অস্বস্তিকর। কিন্তু যাদের নাক খোঁটার অভ্যাস, তারা

অনেকেই ভাতের সাথে কাঁচা লবণ খেতে পছন্দ করেন। তরকারিতে যতই লবণ থাকুক না কেন, আলাদা করে ভাতে একটু লবণ না

গ্রীষ্মের তীব্র তাপ থেকে বাঁচতে নানা উপায় আমরা মেনে চলি। সতর্ক নজর থাকে খাবারের দিকেও। এসময় আমরা এমন সব খাবার